ক্রিকেট বিশ্বকাপ-২০১৯

কার হাতে উঠবে গোল্ডেন বুট

১৪ জুন ২০১৮, বৃহস্পতিবার, ১০:৫৮ পূর্বাহ্ন

রাহাত মাহমুদ চৌধুরী: বিশ্বকাপের অন্যতম আকর্ষণ ‘গোল্ডেন বুট’ পুরস্কার। ফুটবল মানেই তো গোলের উত্তেজনা। কে হবেন ২০১৮ রাশিয়া বিশ্বকাপের সর্বোচ্চ গোলদাতা? পাঠকদের জন্য সম্ভাব্য এমন কিছু তারকার বিশ্লেষণ তুলে ধরা

লিওনেল মেসি (আর্জেন্টিনা)
ইউরোপের সর্বোচ্চ গোলদাতার ‘ইউরোপিয়ান গোল্ডেন শু’ পুরস্কার জিতে বিশ্বকাপে নামছেন লিওনেল মেসি। বার্সেলোনার হয়ে লা লিগার সবশেষ মৌসুমে ৩৬ ম্যাচে ৩৪ গোল করেন পাঁচবারের ব্যালন ডি’অর (বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার) বিজয়ী। সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে করেন ৫৪ ম্যাচে ৪৫ গোল। রাশিয়া বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ গোলদাতা হওয়ার অন্যতম দাবিদার মেসি। গতবারের রানার্সআপ আর্জেন্টিনার আক্রমণভাগে ভরসার প্রতীক বিশ্ব ফুটবলের এই খুদে জাদুকর। বাছাইপর্বে আকাশী-নীল জার্সিতে ৭ গোল করেন মেসি। ২০১৪ বিশ্বকাপে সেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার ‘গোল্ডেন বল’ জেতেন মেসি। গোল করেন ৪টি। নিজের চতুর্থ বিশ্বকাপ খেলতে নামছেন ত্রিশ বছর বয়সী এই আইকনিক ফরোয়ার্ড।
হিগুয়েন (আর্জেন্টিনা)
বিশ্বকাপ ক্যারিয়ারে মেসির সমান ৫ গোল গঞ্জালো হিগুয়েনের। রাশিয়া বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের রেসে আছেন আর্জেন্টিনার অভিজ্ঞ এই সেন্ট্রাল স্ট্রাইকার। ২০১০ দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বকাপে হিগুয়েনের নামের পাশে ৪ গোল। গত আসরে অবশ্য একবার জালের দেখা পান। এবারের বাছাইপর্বে করেন এক গোল। হিগুয়েনের সামনে নিজেকে নতুন করে প্রমাণের চ্যালেঞ্জ। জুভেন্টাসের হয়ে সবশেষ মৌসুমটা ভালো যায়নি তার। সিরি আ’তে ৩৫ ম্যাচে করেন ১৬ গোল। সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে আসে ৫০ ম্যাচে ২৩ গোল।
নেইমার (ব্রাজিল)
পায়ের ইনজুরি কাটিয়ে ব্রাজিলকে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিতে নামছেন নেইমার। দুর্দান্ত ফর্মে থাকা এই ফরোয়ার্ডের হাতে গোল্ডেন বুট পুরস্কার উঠলে অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না। নেইমারের এটি দ্বিতীয় বিশ্বকাপ। ইনজুরির কারণে গত আসরের কোয়ার্টার ফাইনাল থেকে ছিটকে যাওয়ার আগে পাঁচ ম্যাচে ৪ গোল করেন তিনি। এবার বাছাইপর্বে করেন ৬ গোল। গত মৌসুমে পিএসজির হয়ে দারুণ ছন্দে ছিলেন নেইমার। ইনজুরি আক্রান্ত হওয়ার আগে ফ্রেঞ্চ লীগে ২০ ম্যাচে ১৯ বার প্রতিপক্ষের জালে বল পাঠান সাবেক বার্সেলোনা তারকা। সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে ৩০ ম্যাচে করেন ২৮ গোল।
গ্যাব্রিয়েল জেসুস (ব্রাজিল)
নেইমারের পাশাপাশি ব্রাজিলের আক্রমণভাগে অন্যতম আকর্ষণ এবার গ্যাব্রিয়েল জেসুস। প্রথমবার বিশ্বকাপ খেলতে নামছেন তিনি। আসরের সর্বোচ্চ গোলদাতা হওয়ার উজ্জ্বল সম্ভাবনা রয়েছে ২১ বছর বয়সী এই ফরোয়ার্ডের। দক্ষিণ আমেরিকা অঞ্চলের বাছাইপর্বে মেসির সমান ৭ গোল করেন জেসুস। ম্যানচেস্টার সিটির হয়ে প্রিমিয়ার লীগ জিতে দারুণ একটি মৌসুম কাটিয়েছেন তিনি। ম্যানসিটির জার্সিতে প্রিমিয়ার লীগে ২৯ ম্যাচে ১৩ গোল করেন জেসুস। সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে পান ৪২ ম্যাচে ১৭ গোল।
ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো (পর্তুগাল)
ক্লাব ফুটবলে গোলের বন্যা বইয়ে দেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। পর্তুগালের জার্সিতে ১৫০ ম্যাচে ৮১ গোল। কিন্তু বিশ্বকাপ মঞ্চে গোলমুখে ম্লান রোনালদো। আগের তিন আসরেই মাত্র একটি করে গোল পেয়েছেন। ক্যারিয়ারের চতুর্থ বিশ্বকাপে জ্বলে উঠতে পারলে গোল্ডেন বুট প্রতিদ্বন্দ্বীদের চ্যালেঞ্জ জানাতে পারেন ৩৩ বছর বয়সী ফরোয়ার্ড রোনালদো। পর্তুগালের হয়ে এবার ইউরোপ অঞ্চলের বাছাইপর্বে ১৫ গোল করে সেই আভাসই দিয়ে রেখেছেন পাঁচবারের ফিফা বর্ষসেরা খেলোয়াড়। রিয়াল মাদ্রিদের জার্সিতে গত মৌসুমে ২৭ ম্যাচে ২৬ গোল করেন রোনালদো। আর সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে ৪৪ ম্যাচে লক্ষ্যভেদ করেন সমান ৪৪ বার।
টমাস মুলার (জার্মানি)
বর্তমান চ্যাম্পিয়ন জার্মানির আক্রমণভাগে সবচেয়ে বড় তারকা টমাস মুলার। তার সামনে প্রথম ফুটবলার হিসেবে তিনটি বিশ্বকাপে ৫ গোল করার হাতছানি! আগের দুই আসরেই পাঁচ গোলের ক্লাবে প্রবেশ করেন তিনি। ২০১০ বিশ্বকাপে জেতেন গোল্ডেন বুট পুরস্কার। এবারো সর্বোচ্চ গোলদাতা হওয়ার দৌড়ে উপরের সারিতে থাকবেন ২৮ বছর বয়সী মুলার। বাছাইপর্বে করেন পাঁচ গোল। গত মৌসুমটা অবশ্য খুব একটা ভালো যায়নি বায়ার্ন মিউনিখ ফরোয়ার্ডের। বুন্দেসলিগায় ২৯ ম্যাচে মাত্র ৮ বার গোলের দেখা পান মুলার। সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে করেন ৪৫ ম্যাচে ১৫ গোল।
আন্তোইন গ্রিজম্যান (ফ্রান্স)
তারকাসমৃদ্ধ ফ্রান্সের আক্রমণভাগে অপরিহার্য সদস্য আন্তোইন গ্রিজম্যান। বিশ্বের অন্যতম সেরা ফরোয়ার্ডদের একজন তিনি। গত বিশ্বকাপে কোয়ার্টার ফাইনালে ফ্রান্সের বাদ পড়ার আগে পাঁচটি ম্যাচই খেলেন গ্রিজম্যান। গোল পাননি যদিও। এবারের আসরে সর্বোচ্চ গোলদাতার তালিকা করলে গ্রিজম্যানের নামও রাখতে হবে। ২০১৬ ইউয়েফা ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপে (ইউরো) সেরা খেলোয়াড় ও সর্বোচ্চ গোলদাতা (৬ গোল) হয়ে নিজের সামর্থ্য প্রমাণ করেন গ্রিজম্যান। বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে ৪ গোল করেন তিনি। অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদের হয়ে গত মৌসুমে ৪৯ ম্যাচে ২৯ গোল করেন গ্রিজম্যান (লা লিগায় ৩২ ম্যাচে ১৯)।
কিলিয়ান এমবাপ্পে (ফ্রান্স)
বিশ্বের সেরা উদীয়মান ফরোয়ার্ডদের একজন কিলিয়ান এমবাপ্পে। ফ্রান্সের বিশ্বকাপ মিশনে গুরুত্বপূর্ণ রাখতে পারেন প্যারিস সেইন্ট জার্মেই (পিএসজি) তারকা। গোল্ডেন বুট জয়ের রেসেও হুমকি হয়ে উঠতে পারেন ১৯ বছর বয়সী এমবাপ্পে। গত বছর তার আন্তর্জাতিক অভিষেক হয়। পিএসজির হয়ে সবশেষ মৌসুমে ৪৪ ম্যাচে ২১ গোল করেন তিনি (লীগ ওয়ানে ২৭ ম্যাচে ১৩)।

হ্যারি কেইন (ইংল্যান্ড)
নিজের প্রথম বিশ্বকাপেই ইংল্যান্ডের অধিনায়কত্ব পেয়েছেন হ্যারি কেইন। প্রতিপক্ষের গোলমুখে দুর্দান্ত ফিনিশার তিনি। বিশ্বকাপে সেই ছাপ রাখতে পারেন প্রতিশ্রুতিশীল এই স্ট্রাইকার। ক্লাব ফুটবলে দুর্দান্ত ফর্মে রয়েছেন ২৪ বছর বয়সী কেইন। টটেনহ্যামের হয়ে গত মৌসুমে ৪৮ ম্যাচে ৪১ গোল করেন তিনি। এর মধ্যে ইংলিশ প্রিমিয়ার লীগে আসে ৩৭ ম্যাচে ৩০ গোল।
লুইস সুয়ারেজ (উরুগুয়ে)
নিজের তৃতীয় বিশ্বকাপ খেলতে নামছেন লুইস সুয়ারেজ। উরুগুয়ের আক্রমণভাগে নির্ভরতার প্রতীক বার্সেলোনা স্ট্রাইকার। দক্ষিণ আমেরিকা অঞ্চলের বাছাইপর্বে পাঁচ গোল করেন সুয়ারেজ। বিশ্বকাপ সামনে রেখে বার্সার হয়ে দারুণ একটি মৌসুম কাটিয়েছেন তিনি। সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে ৫১ ম্যাচে করেন ৩১ গোল (লা লিগায় ৩৩ ম্যাচে ২৫)। রাশিয়া বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের অন্যতম দাবিদার নিজের প্রজন্মের অন্যতম সেরা এই ফরোয়ার্ড।
মোহাম্মদ সালাহ (মিশর)
লিভারপুলের হয়ে এবার ইউরোপ মাতিয়েছেন মিশরি ফরোয়ার্ড মোহাম্মদ সালাহ। ২৮ বছর পর বিশ্বকাপে টিকিট পেয়েছে মিশর। ইউয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লীগ ফাইনালে পাওয়া কাঁধের চোট কাটিয়ে বিশ্বকাপে নামতে মুখিয়ে আছেন সালাহ। তার হাত ধরে নকআউট পর্বের স্বপ্ন দেখছে মিশর। আফ্রিকা অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে পাঁচ গোল করেন ২৫ বছর বয়সী সালাহ। লিভারপুলের হয়ে অবিস্মরণীয় একটি মৌসুম কাটিয়েছেন তিনি। এবার ইংলিশ প্রিমিয়ার লীগ ইতিহাসে এক মৌসুমে সর্বোচ্চ ৩২ গোলের রেকর্ড গড়েন সালাহ। সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে করেন ৫২ ম্যাচে ৪৪ গোল।
দিয়েগো কস্তা (স্পেন)
গত বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্ব থেকে বিদায় নেয় ২০১০ আসরের চ্যাম্পিয়ন স্পেন। এবার দলের আক্রমণভাগে নির্ভরযোগ্য মুখ দিয়েগো কস্তা। বাছাইপর্বে পাঁচ গোল করেন ব্রাজিলিয়ান বংশোদ্ভূত এই স্প্যানিয়ার্ড স্ট্রাইকার। ২০১৪ ব্রাজিল বিশ্বকাপে দুই ম্যাচ খেলেন কস্তা। গত বছর চেলসি ছেড়ে সাবেক ক্লাব অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদে ফেরেন তিনি। ফর্ম আর ফিটনেস সমস্যায় অবশ্য নামের সুবিচার করতে পারেননি। অ্যাটলেটিকোর হয়ে সব প্রতিযোগিতায় মিলিয়ে ২৩ ম্যাচে ৭ গোল করেন কস্তা। লা লিগায় করেন ১৫ ম্যাচে মাত্র ৩ গোল। বিশ্বকাপ দিয়ে নিজেকে ফিরে পাওয়ার চ্যালেঞ্জ কস্তার সামনে।
এক নজরে দিয়েগো কস্তা
জার্সি: ১৯, আন্তর্জাতিক ম্যাচ: ১৯, গোল: ৭, বিশ্বকাপ ম্যাচ: ২, গোল: ০
রোমেলু লুকাকু (বেলজিয়াম)
তারকাসমৃদ্ধ বেলজিয়ামের হয়ে আলো ছড়াতে পারেন সেন্ট্রাল স্ট্রাইকার রোমেলু লুকাকু। গত বিশ্বকাপেও খেলেন তিনি। আক্রমণভাগে এডেন হ্যাজার্ডের সঙ্গে জুটি গড়বেন লুকাকু। বাছাইপর্বে ১১ গোল করে নিজের সামর্থ্যের জানান দেন তিনি। গত মৌসুমে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে নাম লেখান ২৫ বছর বয়সী লুকাকু। সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে তার গোল সংখ্যা ৫১ ম্যাচে ২৭টি (প্রিমিয়ার লীগে ৩৪ ম্যাচে ১৬)।
রবার্ট লেভানদোস্কি (পোল্যান্ড)
বিশ্বকাপের গত দুই আসরে বাছাইপর্ব উতরাতে পারেনি পোল্যান্ড। রাশিয়ায় এবার ভালো কিছু করতে চোখ রাখছে তারা। নিজের প্রথম বিশ্বকাপে দলকে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিতে প্রস্তুত রবার্ট লেভানদোস্কি। ইউরোপ অঞ্চলের বাছাইপর্বে সর্বোচ্চ ১৬ গোল করে প্রতিপক্ষদের আগাম হুঙ্কার দিয়ে রাখেন তিনি। বায়ার্ন মিউনিখের হয়ে গত মৌসুমে ৪৮ ম্যাচে ৪১ গোল করেন লেভানদোস্কি। এর মধ্যে বুন্দেসলিগায় ৩০ ম্যাচে ২৯ বার লক্ষ্যভেদ করেন প্রতিশ্রুতিশীল স্ট্রাইকার।

এক নজরে মেসি
জার্সি: ১০
আন্তর্জাতিক ম্যাচ: ১২৪
গোল: ৬৪
বিশ্বকাপ ম্যাচ: ১৫
গোল: ৫


এক নজরে নেইমার
জার্সি: ১০
আন্তর্জাতিক ম্যাচ: ৮৫
গোল: ৫৫
বিশ্বকাপ ম্যাচ: ৫
গোল: ৪

এক নজরে রোনালদো
জার্সি: ৭
আন্তর্জাতিক ম্যাচ: ১৫০
গোল: ৮১
বিশ্বকাপ ম্যাচ: ১৩
গোল: ৩

এক নজরে সালাহ
জার্সি: ১০
আন্তর্জাতিক ম্যাচ: ৫৭
গোল: ৩৩


এক নজরে জেসুস
জার্সি: ৯
আন্তর্জাতিক ম্যাচ: ১৭
গোল: ১০



এক নজরে মুলার
জার্সি: ১৩
আন্তর্জাতিক ম্যাচ: ৯১
গোল: ৩৮
বিশ্বকাপ ম্যাচ: ১৩
গোল: ১০


এক নজরে লেভানদোস্কি
জার্সি: ৯
আন্তর্জাতিক ম্যাচ: ৯৫
গোল: ৫৫

এক নজরে রুমেলু লুকাকু
জাসি: ৯
আন্তর্জাতিক ম্যাচ: ৬৯
গোল: ৩৬
বিশ্বকাপ ম্যাচ: ৪
গোল: ১





এক নজরে এমবাপ্পে
জার্সি: ১০
আন্তর্জাতিক ম্যাচ: ১৫
গোল: ৪




এক নজরে গ্রিজম্যান
জার্সি: ৭
আন্তর্জাতিক ম্যাচ: ৫৪
গোল: ২০
বিশ্বকাপ ম্যাচ: ৫
গোল: ০




এক নজরে সুয়ারেজ
জার্সি: ৯
আন্তর্জাতিক ম্যাচ: ৯৮
গোল: ৫১
বিশ্বকাপ ম্যাচ: ৮
গোল: ৫


এক নজরে হ্যারি কেইন
জার্সি: ৯
আন্তর্জাতিক ম্যাচ: ২৪
গোল: ১৩

এক নজরে হিগুয়েন
জার্সি: ৯
আন্তর্জাতিক ম্যাচ: ৭০
গোল: ৩১
বিশ্বকাপ ম্যাচ: ১১
গোল: ৫


বিশ্বকাপের গোল্ডেন বুট
জয়ীর তালিকা
সাল খেলোয়াড় গোল
১৯৩০ গিলের্মো স্ট্যাবিল (আর্জেন্টিনা) ৮
১৯৩৪ ওলড্রিচ নেজেদলি (চেক প্রজাতন্ত্র) ৫
১৯৩৮ লিওনিদাস ডা সিলভা (ব্রাজিল) ৭
১৯৫০ আদেমির মেনেজেস (ব্রাজিল) ৮
১৯৫৪ সান্দোর ককসিস (হাঙ্গেরি) ১১
১৯৫৮ জাঁ ফন্টেইন (ফ্রান্স) ১৩
১৯৬২ ফ্লোরিয়ান আলবার্ট (হাঙ্গেরি),
ভ্যালেন্টিন ইভানভ (সোভিয়েত রাশিয়া)
গারিঞ্চা ও ভাভা (ব্রাজিল)
ড্রাজান জারকভিক (ক্রোয়েশিয়া) ও
লিওনেল সানচেজ (চিলি) ৪
১৯৬৬ ইউসেবিও (পর্তুগাল) ৯
১৯৭০ গার্ড মুলার (জার্মানি) ১০
১৯৭৪ গ্রেগর লাটো (পোল্যান্ড) ৭
১৯৭৮ মারিও ক্যাম্পেস (আর্জেন্টিনা) ৬
১৯৮২ পাওলো রসি (ইতালি) ৬
১৯৮৬ গ্যারি লিনেকার (ইংল্যান্ড) ৬
১৯৯০ সালভাতোর শিলাচি (ইতালি) ৬
১৯৯৪ ওলেগ সালেনকো (রাশিয়া)
ও রিস্টো স্টইচকভ (বুলগেরিয়া) ৬
১৯৯৮ ডাভোর সুকার (ক্রোয়েশিয়া) ৬
২০০২ রোনাল্ডো (ব্রাজিল) ৮
২০০৬ মিরোস্লাভ ক্লোসা (জার্মানি) ৫
২০১০ টমাস মুলার (জার্মানি) ৫
২০১৪ হামেস রদ্রিগেজ (কলম্বিয়া) ৬
   
Logo
প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]
Copyright © 2024
All rights reserved www.mzamin.com
DMCA.com Protection Status