দেশ বিদেশ
শুল্ক বাড়িয়ে মোবাইল ফোন আমদানি নিরুৎসাহিত করার দাবি
অর্থনৈতিক রিপোর্টার
১৪ জুন ২০১৮, বৃহস্পতিবার, ৯:৩৬ পূর্বাহ্ন
২০১৮-১৯ অর্থবছরের জন্য প্রস্তাবিত বাজেটে মোবাইল ফোন উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের জন্য ভ্যাট ও সারচার্জ অব্যাহতিকে সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত বলে মনে করছেন বাজার বিশ্লেষক, অর্থনীতিবিদ এবং এ খাতের উদ্যোক্তারা। তাদের মতে, প্রস্তাবিত ভ্যাট ও শুল্ক কাঠামো বজায় রেখে মোবাইল ফোন আমদানির উপর আরো শুল্ক বাড়িয়ে অ্যাসেম্বলিংকে কিছুটা উৎসাহ এবং আমদানিকে নিরুৎসাহিত করা প্রয়োজন। কম্পিউটার অ্যান্ড মোবাইল ম্যানুফ্যাকচারার অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (প্রস্তাবিত)-এর মহাসচিব মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন (এসিএস) বলেন, বাংলাদেশেই এখন মান সম্পন্ন মোবাইল ফোন তৈরি হচ্ছে। তাই ম্যানুফ্যাকচারারদের সুবিধা দেয়া সরকারের সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত। তিনি বলেন, অ্যাসেম্বলিং এবং সম্পূর্ণ তৈরি ফোন আমদানির মধ্যে একটা পার্থক্য থাকা প্রয়োজন। এজন্য আমদানির উপর শুল্ক আরো বাড়ালে অ্যাসেম্বলাররাও উপকৃত হবেন। দেশীয় বিনিয়োগকারীরা লাভবান হবেন। সাশ্রয় হবে বৈদেশিক মুদ্রা।
সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ড. আকবর আলি খান বলেন, অনুৎপাদনশীল খাতে বরাদ্দ বাড়ালে দেশের উন্নতি হয় না। প্রস্তাবিত বাজেটে মোবাইল বিষয়ে ইতিবাচক সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। ফলে দেশে মোবাইল ফোনসেট উৎপাদন বাড়বে। তিনি বলেন, যে কোনো শিল্পের বিকাশই দেশের অর্থনীতির জন্য ইতিবাচক। শিল্পের বিকাশে বেকারত্ব কমে।
অর্থনীতিবিদ ড. কাজী খলীকুজ্জমান আহমদ বলেন, প্রস্তাবিত বাজেট দেশীয় প্রযুক্তিপণ্য উৎপাদন শিল্পের জন্য সহায়ক। দেশে এরই মধ্যে কিছু প্রতিষ্ঠান মোবাইল ফোন নিজেদের সক্ষমতা প্রমাণ করতে পেরেছে। প্রস্তাবিত বাজেটে যেসব সুবিধার কথা বলা হয়েছে, তাতে দেশীয় তথ্য-প্রযুক্তি পণ্য উৎপাদন বৃদ্ধি পাবে। পাশাপাশি এ খাতে বিনিয়োগ বাড়বে।
উদ্যোক্তারা বলছেন, দিনের পর দিন যারা ট্রেড নির্ভর; বিদেশ থেকে আমদানি করে মুনাফা করছে তারা সরকারের এই ভালো সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করছেন। যা মোটেও কাম্য নয়। এখন সময় এসেছে মেইড ইন বাংলাদেশ পণ্য তৈরি করে দেশ-বিদেশের বাজারে নিজেদের অবস্থান তৈরি করার।
সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ড. আকবর আলি খান বলেন, অনুৎপাদনশীল খাতে বরাদ্দ বাড়ালে দেশের উন্নতি হয় না। প্রস্তাবিত বাজেটে মোবাইল বিষয়ে ইতিবাচক সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। ফলে দেশে মোবাইল ফোনসেট উৎপাদন বাড়বে। তিনি বলেন, যে কোনো শিল্পের বিকাশই দেশের অর্থনীতির জন্য ইতিবাচক। শিল্পের বিকাশে বেকারত্ব কমে।
অর্থনীতিবিদ ড. কাজী খলীকুজ্জমান আহমদ বলেন, প্রস্তাবিত বাজেট দেশীয় প্রযুক্তিপণ্য উৎপাদন শিল্পের জন্য সহায়ক। দেশে এরই মধ্যে কিছু প্রতিষ্ঠান মোবাইল ফোন নিজেদের সক্ষমতা প্রমাণ করতে পেরেছে। প্রস্তাবিত বাজেটে যেসব সুবিধার কথা বলা হয়েছে, তাতে দেশীয় তথ্য-প্রযুক্তি পণ্য উৎপাদন বৃদ্ধি পাবে। পাশাপাশি এ খাতে বিনিয়োগ বাড়বে।
উদ্যোক্তারা বলছেন, দিনের পর দিন যারা ট্রেড নির্ভর; বিদেশ থেকে আমদানি করে মুনাফা করছে তারা সরকারের এই ভালো সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করছেন। যা মোটেও কাম্য নয়। এখন সময় এসেছে মেইড ইন বাংলাদেশ পণ্য তৈরি করে দেশ-বিদেশের বাজারে নিজেদের অবস্থান তৈরি করার।