প্রবাসীদের কথা
জার্মান বিএনপির ইফতার মাহফিল
স্টাফ রিপোর্টার
৭ জুন ২০১৮, বৃহস্পতিবার, ৫:১৬ পূর্বাহ্ন
বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ৩৭তম শাহাদতবার্ষিকী উপলক্ষে জার্মান শাখা বিএনপির উদ্যোগে এক আলোচনা সভা, দোয়া, ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। ফ্রাঙ্কফুর্ট শহরের সালবাউ ওবারআডের মিলনায়তনে জার্মান বিএনপি’র সভাপতি আলহাজ দেওয়ান শফিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে এবং সাধারন সম্পাদক ও যুবদলের সাবেক কেন্দ্রীয় নেতা মাসুদ রেজার পরিচালনায় বক্তব্য রাখেন দলের নেতা মো. মিজানুর রহমান ফিরোজ, মোজাম্মেল হক, সেলিম ব্যাপারী চঞ্চল, জুয়েল খান, কাউসার শামীম, শাহাদত হোসেন সোহাগ, মঞ্জু সরকার, সেলিম রেজা, দেলোয়ার হোসেন ঝন্টু, নিয়াজ হাবিব, আসিফ ইকবাল ভূইয়া, নিজাম উদ্দিন, রিয়াদ খন্দকার প্রমুখ। বক্তারা বলেন, খালেদা জিয়া গণতন্ত্রের প্রতীক। গায়ের জোরে তাকে আটক রাখা মানে হলো- গণতন্ত্র পুরোপুরি ধ্বংস করা; মানুষের অধিকার, মানুষের ভোটাধিকার নষ্ট করে এক ব্যক্তির শাসন নিশ্চিত করা। মাসুদ রেজা বলেন, সরকার ৫ই জানুয়ারির মতো আরেকটি পাতানো নির্বাচনের ষড়যন্ত্র করছে। বেগম জিয়াকে জেলে রেখে নির্বাচনী বৈতরনী পার হতে চাচ্ছে। তবে সেই স্বপ্ন বাস্তবায়ন হবে না। দেশের মানুষ কঠোর আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছে। মাসুদ রেজা বলেন, কথিত বন্দুকযুদ্ধের নামে চলছে দেশব্যাপী মানুষ
হত্যার বিভীষিকা। আসন্ন আন্দোলন সম্পর্কে কম্পমান হয়েই মানুষ হত্যায় লিপ্ত হয়েছে সরকার, শুধুমাত্র সংগ্রামী জনগণকে ভীত করা। মাদকবিরোধী যুদ্ধের আড়ালে চলছে রাজনৈতিক হত্যাকান্ড। তবে জনগণ এই সরকারের বিরুদ্ধে আপসহীন দেশপ্রেম, অপরিসীম সাহস, সর্বোচ্চ আত্মত্যাগের মানসিকতা ও শিসাঢালা প্রত্যয় নিয়ে নেতাকর্মীরা গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্ত করার জন্য মাঠে নামবে। তিনি ঈদুল ফিতরের আগেই বেগম জিয়ার
নি:শর্ত মুক্তি দাবি করেন। আলহাজ দেওয়ান শফিকুল ইসলাম বলেন,জেলখানায় খালেদা জিয়ার সঙ্গে ন্যূনতম মানবিক আচরণও করা হচ্ছে না। আমরা জেনেছি, পুরনো কেন্দ্রীয় কারাগারে যেখানে
খালেদা জিয়াকে রাখা হয়েছে, সেখানে কোনও জেনারেটর নেই। প্রায় বিদ্যুৎ চলে যায়। বিদ্যুৎ চলে গেলে মোমবাতি ও হাতপাখা দিয়ে চলতে হয় খালেদা জিয়াকে। এই যে অমানবিকতা ও হৃদয়হীন আচরণ, এর কোনও তুলনা নেই। তিনি এমন অসুস্থ যে তিনি ঠিকমতো হাঁটতে পারছেন না। প্রতি রাতে তার জ্বর আসছে। এটা যে কোন সুস্থ মানুষের জন্যও সংকটাপন্ন অবস্থা। আমরা অবিলম্বে খালেদা জিয়ার মুক্তি ও সুচিকিৎসার দাবি জানাচ্ছি। পরে জিয়ার বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা,বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং দ্রুত কারামুক্তি, তারেক রহমানের সুস্থতা কামনা করে হাফেজ রিয়াজ আহমদেও উপস্থাপনায় দোয়া করা হয়।
হত্যার বিভীষিকা। আসন্ন আন্দোলন সম্পর্কে কম্পমান হয়েই মানুষ হত্যায় লিপ্ত হয়েছে সরকার, শুধুমাত্র সংগ্রামী জনগণকে ভীত করা। মাদকবিরোধী যুদ্ধের আড়ালে চলছে রাজনৈতিক হত্যাকান্ড। তবে জনগণ এই সরকারের বিরুদ্ধে আপসহীন দেশপ্রেম, অপরিসীম সাহস, সর্বোচ্চ আত্মত্যাগের মানসিকতা ও শিসাঢালা প্রত্যয় নিয়ে নেতাকর্মীরা গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্ত করার জন্য মাঠে নামবে। তিনি ঈদুল ফিতরের আগেই বেগম জিয়ার
নি:শর্ত মুক্তি দাবি করেন। আলহাজ দেওয়ান শফিকুল ইসলাম বলেন,জেলখানায় খালেদা জিয়ার সঙ্গে ন্যূনতম মানবিক আচরণও করা হচ্ছে না। আমরা জেনেছি, পুরনো কেন্দ্রীয় কারাগারে যেখানে
খালেদা জিয়াকে রাখা হয়েছে, সেখানে কোনও জেনারেটর নেই। প্রায় বিদ্যুৎ চলে যায়। বিদ্যুৎ চলে গেলে মোমবাতি ও হাতপাখা দিয়ে চলতে হয় খালেদা জিয়াকে। এই যে অমানবিকতা ও হৃদয়হীন আচরণ, এর কোনও তুলনা নেই। তিনি এমন অসুস্থ যে তিনি ঠিকমতো হাঁটতে পারছেন না। প্রতি রাতে তার জ্বর আসছে। এটা যে কোন সুস্থ মানুষের জন্যও সংকটাপন্ন অবস্থা। আমরা অবিলম্বে খালেদা জিয়ার মুক্তি ও সুচিকিৎসার দাবি জানাচ্ছি। পরে জিয়ার বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা,বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং দ্রুত কারামুক্তি, তারেক রহমানের সুস্থতা কামনা করে হাফেজ রিয়াজ আহমদেও উপস্থাপনায় দোয়া করা হয়।