অনলাইন
গার্মেন্টকর্মী ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় ৩ আসামীর ফাঁসি
বন্দর(নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধি
২৮ মে ২০১৮, সোমবার, ৩:২৬ পূর্বাহ্ন
নারায়ণগঞ্জের বন্দরে আসমা আক্তার নামের এক গার্মেন্টকর্মীকে তুলে নিয়ে গণধর্ষণ ও হত্যা মামলার ৩ আসামীর ফাঁসির আদেশ দিয়েছেন আদালত। আজ সোমবার বেলা সাড়ে ১১ টার দিকে নারায়ণগঞ্জ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল আদালতের বিচারক মোঃ জুয়েল রানা এ রায় ঘোষণা করেন। এ মামলার ৪ জনকে খালাস দেয়া হয়েছে। ফাঁসির দন্ডপ্রাপ্ত আসামীরা হলেন, নাসির উদ্দিন মিটল (৪০), ছফুন (৩৪), খোকন মিয়া (৩২)। খালাসপ্রাপ্তরা হলেন, ছালেহ আহমেদ ছালাত (৩৮), হাসান কবির মেম্বার (৫৪), আব্দুল আজিজ ওরফে দাড়িওয়ালা আজিজ (৩৯), মোঃ মিজান (৩৫)।
আদালতের স্পেশাল পিপি রাকিবউদ্দিন আহমেদ রাকিব জানান, আসামীদের জবানবন্দি, সাক্ষীদের দীর্ঘ জেরা শেষে আদালত তিন জনকে ফাঁসির আদেশ দিয়েছেন এবং বাকি ৪ জনকে খালাস দিয়েছেন।
উল্লেখ্য, বন্দর উপজেলা তিনগাঁও গ্রামের রাজা মিয়ার মেয়ে আসমা আক্তার ২০০৮ সালের ১২ই মার্চ রাতে গার্মেন্টের ছুটি শেষে বাড়ি ফিরছিল। বন্দরের কুশিয়ারা ভদ্রাসন শরবত মিয়ার বাড়ির সামনে পৌছালে পথরোধ করে আসামীরা তাকে অপহরণ করে নির্জনে নিয়ে পালাক্রমে ধর্ষণ করেন। পরে তাকে হত্যা করে মাটিচাপা দিয়ে লাশ গুম করে দেয়। লাশ উদ্ধারের পর গার্মেন্টকর্মী আসমার পিতা রাজা মিয়ার বাদী হয়ে বন্দর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। ২০০৮ সালের ১১ই জুন এ ঘটনায় খোকনকে গ্রেপ্তার করা হয়। খোকন আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি প্রদান করে। মামলায় চার্জশিটে মোট ২৪ জন সাক্ষীর মধ্যে ১৪ জন সাক্ষীর জবানবন্দি ও জেরা শেষে আদালত এ রায় ঘোষণা করেন।
আদালতের স্পেশাল পিপি রাকিবউদ্দিন আহমেদ রাকিব জানান, আসামীদের জবানবন্দি, সাক্ষীদের দীর্ঘ জেরা শেষে আদালত তিন জনকে ফাঁসির আদেশ দিয়েছেন এবং বাকি ৪ জনকে খালাস দিয়েছেন।
উল্লেখ্য, বন্দর উপজেলা তিনগাঁও গ্রামের রাজা মিয়ার মেয়ে আসমা আক্তার ২০০৮ সালের ১২ই মার্চ রাতে গার্মেন্টের ছুটি শেষে বাড়ি ফিরছিল। বন্দরের কুশিয়ারা ভদ্রাসন শরবত মিয়ার বাড়ির সামনে পৌছালে পথরোধ করে আসামীরা তাকে অপহরণ করে নির্জনে নিয়ে পালাক্রমে ধর্ষণ করেন। পরে তাকে হত্যা করে মাটিচাপা দিয়ে লাশ গুম করে দেয়। লাশ উদ্ধারের পর গার্মেন্টকর্মী আসমার পিতা রাজা মিয়ার বাদী হয়ে বন্দর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। ২০০৮ সালের ১১ই জুন এ ঘটনায় খোকনকে গ্রেপ্তার করা হয়। খোকন আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি প্রদান করে। মামলায় চার্জশিটে মোট ২৪ জন সাক্ষীর মধ্যে ১৪ জন সাক্ষীর জবানবন্দি ও জেরা শেষে আদালত এ রায় ঘোষণা করেন।