প্রথম পাতা
বদির বেয়াই রেহাই পাননি, কেউ পাবে না
স্টাফ রিপোর্টার, সাভার থেকে
২৭ মে ২০১৮, রবিবার, ১০:৩২ পূর্বাহ্ন
সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, বদির বিরুদ্ধে যদি মাদক পাচারের অভিযোগ প্রমাণিত হয় তাহলে বদির বেয়াই যেমন ছাড় পায়নি, তেমনি বদিসহ আওয়ামী লীগ, বিএনপি বা অন্য দলের যারাই জড়িত থাকুক কেউ রেহাই পাবে না। গতকাল দুপুরে আসন্ন ঈদ উপলক্ষে মহাসড়কের পূর্ব প্রস্তুতি পরিদর্শনে এসে আশুলিয়ার বাইপাইল এলাকায় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী এসব কথা বলেন। এ সময় মন্ত্রী বলেন, শুধু বাংলাদেশ নয়, পৃথিবীর সব দেশেই ড্রাগসের সঙ্গে অস্ত্র জড়িত। যারা কোটি কোটি টাকার অবৈধ ব্যবসা করায় তারা অস্ত্র ছাড়া চলে না।
সেই অস্ত্র যখন র্যাব পুলিশকে প্রতিরোধ করতে আসে, তাদের উপর গুলি ছুড়ে তখন মাদক ব্যবসায়ীদের অস্ত্রের মুখে র্যাব এবং পুলিশ কি বসে বসে জুই ফুলের গান গাইবে? এটাই এনকাউন্টার। মন্ত্রী বলেন, মাদকের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে র্যাব এবং পুলিশ আজ সর্বাত্মক অভিযান শুরু করেছে। এ অভিযানের কারণে রাজনৈতিক মতলবি একটি মহল খুশি না হলেও সাধারণ মানুষ খুশি হয়েছে। মাদকের কারণে দেশের তরুণ সমাজের একটি অংশ ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, মিয়ানমার থেকে রোহিঙ্গা স্রোতের মতো মাদকের স্রোতও আজ সুনামির মতো বাংলাদেশের গ্রামে-গঞ্জে ও শহরের পাড়া মহল্লায় ঢুকে পড়েছে। এ রকম অবস্থায় দেশের মানুষ মাদকের বিরুদ্ধে অভিযান চেয়েছে এবং মাদক ব্যবসায়ীদের তালিকা তৈরি হওয়ায় সাধারণ মানুষ খুশি। তালিকা অনুযায়ী এখন তদন্ত হচ্ছে এবং খোঁজ খবর নেয়া হচ্ছে। সেই অনুযায়ী মাদক ব্যবসায়ীদের রুখে দিতে র্যাব এবং পুলিশ সব ধরনের উদ্যোগ নিয়ে মাদকের বিরুদ্ধে মাঠে নেমেছে। ঈদে ঘরমুখো মানুষের দুর্ভোগের বিষয়ে মন্ত্রী বলেন, ঈদ উপলক্ষ্যে সাধারণ মানুষের দুর্ভোগ কমাতে আমরা আগে থেকেই কাজ শুরু করেছি। ইতিমধ্যে গাজীপুর, কালিয়াকৈর আশুলিয়া এলাকায় ঈদ পূর্ব প্রস্তুতির জন্য পরিদর্শন করেছি। এবার আশুলিয়ার রাস্তাগুলো আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে ভালো উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, প্রতিবছর এখানকার রাস্তাগুলো ডুবে গেলেও রাস্তা উঁচু করায় সেরকম কোনো আশঙ্কা নাই। এছাড়া আব্দুল্লাহপুর থেকে ডিইপিজেড পর্যন্ত এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের দীর্ঘ মেয়াদী পরিকল্পনা চলছে জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, উপরে এলিভেটেড এবং নিচে ফোর লেন করার জন্য সাড়ে ১২ হাজার কোটি টাকার প্রজেক্ট অনুমোদন হয়েছে। বর্তমানে সেটি চাইনিজ কোম্পানির অনুমোদনের জন্য বেইজিংয়ে আছে। সেখানে এক্সিম ব্যাংক ফান্ডটি রিলিজ করলেই আগামী অক্টোবরের মধ্যে আব্দুল্লাহপুর থেকে ইপিজেড পর্যন্ত এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে এবং ফোর লেনের কাজ শুরু হবে।
অন্যদিকে প্রধানমন্ত্রীর ভারত সফরকে ঘিরে তিস্তা চুক্তি নিয়ে বিএনপির মিথ্যাচারের জবাবে মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারতের রাজধানী দিল্লিতে যাননি। গিয়েছেন কলকাতায় শান্তি নিকেতনে বাংলাদেশ ভবন উদ্বোধন করার জন্য। সেখানে তিস্তা চুক্তি বলে কোনো এজেন্ডা নেই। যারা ভারতে গিয়ে লাল কার্পেট রিসিপশন নিয়ে ঢাকা এয়ারপোর্টে ফিরে এসে সাংবাদিকদের বলেছিল গঙ্গার পানি নিয়ে কথা বলতে আমরা ভুলেই গিয়েছিলাম। কিন্তু আমরা ভুলে যাইনি। আমি নিজেও প্রতিনিধি দল নিয়ে যখন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে আলোচনা করেছি সেখানে রোহিঙ্গা এবং তিস্তা চুক্তি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। চুক্তি হলে সবাই জানতে পারবে জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, শুধু মাত্র দিল্লি সরকার কিংবা ভারতের ফেডারেল সরকার একমত হলেই হবে না পশ্চিমবঙ্গ সরকারেরও সম্মতি লাগবে। আজকে মমতা ব্যানার্জীর সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বৈঠক হয়েছে, আমার বিশ্বাস চুক্তি যেকোনো সময় হতে পারে।
সেই অস্ত্র যখন র্যাব পুলিশকে প্রতিরোধ করতে আসে, তাদের উপর গুলি ছুড়ে তখন মাদক ব্যবসায়ীদের অস্ত্রের মুখে র্যাব এবং পুলিশ কি বসে বসে জুই ফুলের গান গাইবে? এটাই এনকাউন্টার। মন্ত্রী বলেন, মাদকের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে র্যাব এবং পুলিশ আজ সর্বাত্মক অভিযান শুরু করেছে। এ অভিযানের কারণে রাজনৈতিক মতলবি একটি মহল খুশি না হলেও সাধারণ মানুষ খুশি হয়েছে। মাদকের কারণে দেশের তরুণ সমাজের একটি অংশ ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, মিয়ানমার থেকে রোহিঙ্গা স্রোতের মতো মাদকের স্রোতও আজ সুনামির মতো বাংলাদেশের গ্রামে-গঞ্জে ও শহরের পাড়া মহল্লায় ঢুকে পড়েছে। এ রকম অবস্থায় দেশের মানুষ মাদকের বিরুদ্ধে অভিযান চেয়েছে এবং মাদক ব্যবসায়ীদের তালিকা তৈরি হওয়ায় সাধারণ মানুষ খুশি। তালিকা অনুযায়ী এখন তদন্ত হচ্ছে এবং খোঁজ খবর নেয়া হচ্ছে। সেই অনুযায়ী মাদক ব্যবসায়ীদের রুখে দিতে র্যাব এবং পুলিশ সব ধরনের উদ্যোগ নিয়ে মাদকের বিরুদ্ধে মাঠে নেমেছে। ঈদে ঘরমুখো মানুষের দুর্ভোগের বিষয়ে মন্ত্রী বলেন, ঈদ উপলক্ষ্যে সাধারণ মানুষের দুর্ভোগ কমাতে আমরা আগে থেকেই কাজ শুরু করেছি। ইতিমধ্যে গাজীপুর, কালিয়াকৈর আশুলিয়া এলাকায় ঈদ পূর্ব প্রস্তুতির জন্য পরিদর্শন করেছি। এবার আশুলিয়ার রাস্তাগুলো আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে ভালো উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, প্রতিবছর এখানকার রাস্তাগুলো ডুবে গেলেও রাস্তা উঁচু করায় সেরকম কোনো আশঙ্কা নাই। এছাড়া আব্দুল্লাহপুর থেকে ডিইপিজেড পর্যন্ত এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের দীর্ঘ মেয়াদী পরিকল্পনা চলছে জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, উপরে এলিভেটেড এবং নিচে ফোর লেন করার জন্য সাড়ে ১২ হাজার কোটি টাকার প্রজেক্ট অনুমোদন হয়েছে। বর্তমানে সেটি চাইনিজ কোম্পানির অনুমোদনের জন্য বেইজিংয়ে আছে। সেখানে এক্সিম ব্যাংক ফান্ডটি রিলিজ করলেই আগামী অক্টোবরের মধ্যে আব্দুল্লাহপুর থেকে ইপিজেড পর্যন্ত এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে এবং ফোর লেনের কাজ শুরু হবে।
অন্যদিকে প্রধানমন্ত্রীর ভারত সফরকে ঘিরে তিস্তা চুক্তি নিয়ে বিএনপির মিথ্যাচারের জবাবে মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারতের রাজধানী দিল্লিতে যাননি। গিয়েছেন কলকাতায় শান্তি নিকেতনে বাংলাদেশ ভবন উদ্বোধন করার জন্য। সেখানে তিস্তা চুক্তি বলে কোনো এজেন্ডা নেই। যারা ভারতে গিয়ে লাল কার্পেট রিসিপশন নিয়ে ঢাকা এয়ারপোর্টে ফিরে এসে সাংবাদিকদের বলেছিল গঙ্গার পানি নিয়ে কথা বলতে আমরা ভুলেই গিয়েছিলাম। কিন্তু আমরা ভুলে যাইনি। আমি নিজেও প্রতিনিধি দল নিয়ে যখন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে আলোচনা করেছি সেখানে রোহিঙ্গা এবং তিস্তা চুক্তি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। চুক্তি হলে সবাই জানতে পারবে জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, শুধু মাত্র দিল্লি সরকার কিংবা ভারতের ফেডারেল সরকার একমত হলেই হবে না পশ্চিমবঙ্গ সরকারেরও সম্মতি লাগবে। আজকে মমতা ব্যানার্জীর সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বৈঠক হয়েছে, আমার বিশ্বাস চুক্তি যেকোনো সময় হতে পারে।
প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]