শেষের পাতা
প্রকাশিত খবরের ব্যাখ্যা
২৭ মে ২০১৮, রবিবার, ১০:১৪ পূর্বাহ্ন
গত ২১শে মে ২০১৮ইং নিউ ইয়র্ক ভিত্তিক একটি অখ্যাত বাংলা সাপ্তাহিক যার নাম ‘বাংলা পত্রিকা’, আমাকে এবং আমার মেজো ছেলে তমাল মনসুরকে জড়িয়ে একটি কুরুচিপূর্ণ ও ভিত্তিহীন সংবাদ প্রচার করে। যাহা পরবর্তীতে দৈনিক মানবজমিন পত্রিকায় ২২শে মে, ২০১৮ইং তারিখে হুবহু প্রকাশ করে। কিন্তু বাস্তবতা সম্পূর্ণ ভিন্ন। আমার প্রবাসী মেজো ছেলে তমাল মনসুর পৃষ্ঠা ৫ কলাম ১
২০০৩ সালে ওয়াশিংটন ডিসিতে অবস্থিত স্বনামধন্য বিশ্ববিদ্যালয় আমেরিকান ইউনিভার্সিটি থেকে অত্যন্ত কৃতিত্বের সয়েমড় অর্থনীতিতে স্নাতক পাস করেন। পরবর্তীতে সম্পূর্ণ নিজের যোগ্যতায় হাইলি স্কিল ভিসা ক্যাটাগরিতে আমেরিকায় বিভিন্ন কোম্পানিতে ফাইন্যান্সিয়াল এনালিস্ট হিসেবে কাজ করে আসছে। পরবর্তীতে কর্মক্ষেত্রের মাধ্যমেই সে গ্রিনকার্ড লাভ করে এবং এযাবৎকাল পর্যন্ত সে আমেরিকার একজন নিয়মিত করদাতা।
খবরে প্রকাশিত সম্পত্তির মালিক কোনো মতেই আমার ছেলে তমাল মনসুর নয় এবং সে শুধু ম্যানেজারিয়াল পজিশনে রয়েছে। খবরে প্রকাশিত সম্পত্তিগুলোর মালিক এখনো রিয়েল এস্টেট কোম্পানিটির যেখানে আমার ছেলে বহু বছর ধরে ফাইন্যান্সিয়াল এনালিস্ট হিসেবে কাজ করে আসছে এবং বর্তমানে যে অর্থনীতিতে পিএইচডি ডিগ্রি লাভের যাবতীয় একাডেমিক খরচ তার চাকরির অর্থ থেকেই নির্বাহ করে আসছে। আরো উল্লেখ্য যে, আমার ছোট ছেলে তন্ময় মনসুর বিশ্ব বিখ্যাত ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া লসঅ্যাঞ্জেলেস-এ একজন টপ স্টুডেন্ট হিসেবে স্বনামধন্য অধ্যাপক ডবানী রায় চৌধুরী-এর তত্ত্বাবধানে ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং-এ স্কলারশিপের মাধ্যমে পিএইচডি করছে। প্রকাশিত সংবাদের সম্পদের মালিক হওয়ার মতো আর্থিক সঙ্গতি আমার কোনো ছেলেরই নেই এবং তারা সবাই তাদের একাডেমিক লাইফ এবং প্রফেশনাল লাইফ-এ অত্যন্ত সফল। এতেই প্রতীয়মান হয় যে, অন্তঃসারশূন্য অখ্যাত ওই পত্রিকাটির সংবাদ মাধ্যমে ভিত্তিহীন এবং অত্যন্ত নিম্নমানের সংবাদ প্রচার ছাড়া আর কিছুরই ক্ষমতা রাখে না। প্রতিবাদলিপিটি হুবহু আপনার পত্রিকায় প্রকাশের জন্য বিনীত আহ্বান জানাচ্ছি।
ধন্যবাদান্তে-
মোহাম্মদ নাসিম
মন্ত্রী
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়।
২০০৩ সালে ওয়াশিংটন ডিসিতে অবস্থিত স্বনামধন্য বিশ্ববিদ্যালয় আমেরিকান ইউনিভার্সিটি থেকে অত্যন্ত কৃতিত্বের সয়েমড় অর্থনীতিতে স্নাতক পাস করেন। পরবর্তীতে সম্পূর্ণ নিজের যোগ্যতায় হাইলি স্কিল ভিসা ক্যাটাগরিতে আমেরিকায় বিভিন্ন কোম্পানিতে ফাইন্যান্সিয়াল এনালিস্ট হিসেবে কাজ করে আসছে। পরবর্তীতে কর্মক্ষেত্রের মাধ্যমেই সে গ্রিনকার্ড লাভ করে এবং এযাবৎকাল পর্যন্ত সে আমেরিকার একজন নিয়মিত করদাতা।
খবরে প্রকাশিত সম্পত্তির মালিক কোনো মতেই আমার ছেলে তমাল মনসুর নয় এবং সে শুধু ম্যানেজারিয়াল পজিশনে রয়েছে। খবরে প্রকাশিত সম্পত্তিগুলোর মালিক এখনো রিয়েল এস্টেট কোম্পানিটির যেখানে আমার ছেলে বহু বছর ধরে ফাইন্যান্সিয়াল এনালিস্ট হিসেবে কাজ করে আসছে এবং বর্তমানে যে অর্থনীতিতে পিএইচডি ডিগ্রি লাভের যাবতীয় একাডেমিক খরচ তার চাকরির অর্থ থেকেই নির্বাহ করে আসছে। আরো উল্লেখ্য যে, আমার ছোট ছেলে তন্ময় মনসুর বিশ্ব বিখ্যাত ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া লসঅ্যাঞ্জেলেস-এ একজন টপ স্টুডেন্ট হিসেবে স্বনামধন্য অধ্যাপক ডবানী রায় চৌধুরী-এর তত্ত্বাবধানে ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং-এ স্কলারশিপের মাধ্যমে পিএইচডি করছে। প্রকাশিত সংবাদের সম্পদের মালিক হওয়ার মতো আর্থিক সঙ্গতি আমার কোনো ছেলেরই নেই এবং তারা সবাই তাদের একাডেমিক লাইফ এবং প্রফেশনাল লাইফ-এ অত্যন্ত সফল। এতেই প্রতীয়মান হয় যে, অন্তঃসারশূন্য অখ্যাত ওই পত্রিকাটির সংবাদ মাধ্যমে ভিত্তিহীন এবং অত্যন্ত নিম্নমানের সংবাদ প্রচার ছাড়া আর কিছুরই ক্ষমতা রাখে না। প্রতিবাদলিপিটি হুবহু আপনার পত্রিকায় প্রকাশের জন্য বিনীত আহ্বান জানাচ্ছি।
ধন্যবাদান্তে-
মোহাম্মদ নাসিম
মন্ত্রী
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়।