খেলা
জাতীয় ফুটবল দলের ক্যাম্প শুরু
স্পোর্টস রিপোর্টার
২৭ মে ২০১৮, রবিবার, ৯:৪০ পূর্বাহ্ন
এশিয়ান গেমস ও সাফ ফুটবলের জন্য প্রাথমিক ক্যাম্পে ৪৪ ফুটবলারকে ডাকে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে)। গতকাল ছিল এদের রিপোর্টিং। আজ বিকেএসপিতে শুরু হবে তাদের আবাসিক ক্যাম্প। এদিন রিপোর্টিং করেছেন ৩২ জন। বাকিদের মধ্যে জাতীয় দলের ক্যাম্প বাদ দিয়ে সাত জন আছেন লন্ডনে এবং দুই জন বিকেএসপিতেই। আর তিন জনের মধ্যে দুই জনের পরীক্ষা ও অন্য জনের ইনজুরি। রিপোর্টিংয়ের পর ফুটবলারদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন বাফুফে সহ-সভাপতি ও ন্যাশনাল টিমস কমিটির চেয়ারম্যান কাজী নাবিল আহমেদ। এ সময় তিনি বলেন, স্থানীয় কোচদের অধীনে বিকেএসপিতে আবাসিক ক্যাম্প শুরু হবে। আশা করি জুনের প্রথম সপ্তাহের শেষে প্রধান কোচ জেমি ডে ঢাকায় আসবে। এরইমধ্যে অন্য দু’জনের নিয়োগ প্রক্রিয়াও শেষ হবে। এরপরই তারা আসবে।’
আগামী আগস্টে ইন্দোনেশিয়ায় এশিয়ান গেমস ফুটবলে অংশ নেবে বাংলাদেশ। পরের মাসে ঘরের মাঠে সাফ ফুটবলের লড়াই। দুটো টুর্নামেন্টে ভালো করতে বেশ আগেই প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে লাল-সবুজের দল। জুনের প্রথম সপ্তাহে নতুন বৃটিশ কোচ জেমি ডে’র আসার কথা। তবে, আজ সকাল থেকে সহকারী কোচ মাহবুব হোসেন রক্সির অধীনে বিকেএসপিতে শুরু হবে কন্ডিশনিং ক্যাম্প। ক্যাম্প নিয়ে রক্সি বলেন, ‘আমাদের লক্ষ্য সাফ ফুটবলে ভালো করা। আর এই লক্ষ্যপূরণে আমরা অনুশীলন করবো।’
জাতীয় দলের অভিজ্ঞ ডিফেন্ডার মামুন মিয়ার দৃষ্টিও ‘দক্ষিণ এশিয়ার বিশ্বকাপ’ হিসেবে পরিচিত সাফ ফুটবলের দিকে, ‘আমরা গত তিনটি সাফ ফুটবলে ভালো ফল করতে পারিনি। এবার দেশের মাটিতে খেলা, তাই আমরা ভালো কিছু উপহার দিতে চাই দেশকে। ঘরের মাঠে খেলা বলে আমরাই ফেভারিট।’ সাফ ফুটবলের আগে প্র্যাকটিস ম্যাচ খেলার ওপর জোর দিয়ে মামুনের মন্তব্য, ‘সাফ ফুটবল শুরুর আগ পর্যন্ত ক্যাম্প চালিয়ে যেতে হবে, যত বেশি সম্ভব ফ্রেন্ডলি ম্যাচ খেলতে হবে। বিশেষ করে আমাদের চেয়ে শক্তিশালী দলের বিপক্ষে খেলতে পারলে ভালো হয়।’ তরুণ ফরোয়ার্ড আবু সুফিয়ান সুফিলের কণ্ঠেও সাফ ফুটবলে ভালো করার প্রত্যয়, ‘দেশের মাঠে খেলা, তাই আমরা উজ্জীবিত। সাফ ফুটবলে ভালো করতেই হবে, আর সেজন্য আমরা ঐক্যবদ্ধ।’ আগামী চার মাস এসব খেলোয়াড়রা একই সঙ্গে থাকবেন।
তাই বাফুফে কর্মকর্তা কাজী নাবিল আমমেদ খেলোয়াড়দের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘আগামী চার মাস একসঙ্গে থাকতে হবে। খেলায় একাগ্রচিত্তে তাদের সব মনোযোগ দেয়ার জন্য অনুরোধ করেছি।’ খেলোয়াড়দের মধ্যে কোনো অঙ্গীকারবোধের অভাব দেখছেন না কাজী নাবিল, ‘খেলোয়াড়দের মধ্যে অঙ্গীকারবোধের কোনো অভাব নেই। আমাদের ডাকে এসে রিপোর্ট করেছে। তাদের বলেছি, সবাই দেশের ও নিজের জন্য খেলে। নিজের সুনামের জন্যও খেলে। খেলার জন্য খেলে। সবকিছু মিলিয়ে তাদের খেলতে বলা হয়েছে। শুধু দেশের জন্য তাদের খেলতে বলা হয়নি।’
জাতীয় দলের সাত জন খেলোয়াড়ের লন্ডন সফর নিয়ে নাবিল বলেন, ‘আগে থেকে তাদের প্রোগ্রাম ঠিক করা ছিল। সেখানে আমরা ব্যাঘাত করতে চাইনি। এখন চলবে অ্যাসেসমেন্ট ও ফিটনেস। এখনো প্রধান কোচ যোগ দেয়নি। এখন যদি কারও ব্যক্তিগত প্রোগ্রাম থাকে, তাহলে ব্যাঘাত করা ঠিক নয়। তারা প্রোগ্রাম করে স্বতঃস্ফূর্ত মনে এসে ক্যাম্পে যোগ দিক।’
আগামী আগস্টে ইন্দোনেশিয়ায় এশিয়ান গেমস ফুটবলে অংশ নেবে বাংলাদেশ। পরের মাসে ঘরের মাঠে সাফ ফুটবলের লড়াই। দুটো টুর্নামেন্টে ভালো করতে বেশ আগেই প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে লাল-সবুজের দল। জুনের প্রথম সপ্তাহে নতুন বৃটিশ কোচ জেমি ডে’র আসার কথা। তবে, আজ সকাল থেকে সহকারী কোচ মাহবুব হোসেন রক্সির অধীনে বিকেএসপিতে শুরু হবে কন্ডিশনিং ক্যাম্প। ক্যাম্প নিয়ে রক্সি বলেন, ‘আমাদের লক্ষ্য সাফ ফুটবলে ভালো করা। আর এই লক্ষ্যপূরণে আমরা অনুশীলন করবো।’
জাতীয় দলের অভিজ্ঞ ডিফেন্ডার মামুন মিয়ার দৃষ্টিও ‘দক্ষিণ এশিয়ার বিশ্বকাপ’ হিসেবে পরিচিত সাফ ফুটবলের দিকে, ‘আমরা গত তিনটি সাফ ফুটবলে ভালো ফল করতে পারিনি। এবার দেশের মাটিতে খেলা, তাই আমরা ভালো কিছু উপহার দিতে চাই দেশকে। ঘরের মাঠে খেলা বলে আমরাই ফেভারিট।’ সাফ ফুটবলের আগে প্র্যাকটিস ম্যাচ খেলার ওপর জোর দিয়ে মামুনের মন্তব্য, ‘সাফ ফুটবল শুরুর আগ পর্যন্ত ক্যাম্প চালিয়ে যেতে হবে, যত বেশি সম্ভব ফ্রেন্ডলি ম্যাচ খেলতে হবে। বিশেষ করে আমাদের চেয়ে শক্তিশালী দলের বিপক্ষে খেলতে পারলে ভালো হয়।’ তরুণ ফরোয়ার্ড আবু সুফিয়ান সুফিলের কণ্ঠেও সাফ ফুটবলে ভালো করার প্রত্যয়, ‘দেশের মাঠে খেলা, তাই আমরা উজ্জীবিত। সাফ ফুটবলে ভালো করতেই হবে, আর সেজন্য আমরা ঐক্যবদ্ধ।’ আগামী চার মাস এসব খেলোয়াড়রা একই সঙ্গে থাকবেন।
তাই বাফুফে কর্মকর্তা কাজী নাবিল আমমেদ খেলোয়াড়দের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘আগামী চার মাস একসঙ্গে থাকতে হবে। খেলায় একাগ্রচিত্তে তাদের সব মনোযোগ দেয়ার জন্য অনুরোধ করেছি।’ খেলোয়াড়দের মধ্যে কোনো অঙ্গীকারবোধের অভাব দেখছেন না কাজী নাবিল, ‘খেলোয়াড়দের মধ্যে অঙ্গীকারবোধের কোনো অভাব নেই। আমাদের ডাকে এসে রিপোর্ট করেছে। তাদের বলেছি, সবাই দেশের ও নিজের জন্য খেলে। নিজের সুনামের জন্যও খেলে। খেলার জন্য খেলে। সবকিছু মিলিয়ে তাদের খেলতে বলা হয়েছে। শুধু দেশের জন্য তাদের খেলতে বলা হয়নি।’
জাতীয় দলের সাত জন খেলোয়াড়ের লন্ডন সফর নিয়ে নাবিল বলেন, ‘আগে থেকে তাদের প্রোগ্রাম ঠিক করা ছিল। সেখানে আমরা ব্যাঘাত করতে চাইনি। এখন চলবে অ্যাসেসমেন্ট ও ফিটনেস। এখনো প্রধান কোচ যোগ দেয়নি। এখন যদি কারও ব্যক্তিগত প্রোগ্রাম থাকে, তাহলে ব্যাঘাত করা ঠিক নয়। তারা প্রোগ্রাম করে স্বতঃস্ফূর্ত মনে এসে ক্যাম্পে যোগ দিক।’