বাংলারজমিন
বেওয়ারিশ কুকুর আতঙ্কে চিলমারীবাসী
২৭ মে ২০১৮, রবিবার, ৯:০৬ পূর্বাহ্ন
চিলমারী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি: চিলমারীতে বেওয়ারিশ কুকুরের আতঙ্কে অসহায় সাধারণ মানুষ। স্কুল-কলেজের ছাত্রছাত্রী থেকে ছেলে বুড়ো সবাই কুকুর আতঙ্কে ভুগছে। এসব বেওয়ারিশ কুকুর সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত দল বেঁধে শহর ও গ্রামের অলি গলি দাপিয়ে বেড়ালেও দেখার কেউ নেই। ফলে জনগণের মাঝে আতঙ্কের মাত্রা অনেকটা বৃদ্ধি পেয়েছে।
সরজমিনে দেখা গেছে, যাতায়াতের পথে, রাস্তার মোড়ে মোড়ে ৮-১০টি কুকুর সঙ্গবদ্ধভাবে রাস্তার মাঝে, বসে, শুয়ে থাকাসহ রাস্তায় রাস্তায় ঘুরতে থাকে, পথচারীকে একা পেলে তাদের ঘেউ ঘেউ মিছিলসহ আক্রমণ করে। অনেক স্কুলগামী ছাত্রছাত্রী ভয়ে একা স্কুল যাওয়া ছেড়ে দিয়েছে। পথচারীরা একা রাতে এসব রাস্তা দিয়ে পথ চলতে ভয় পায়। শহরের থানাহাট বাজার থেকে সবুজ পাড়া মোড়, রনিমোড় থেকে উপজেলা মোড় ও চত্বর, গোলাম হাবিব মহিলা ডিগ্রি কলেজ, থানাহাট এ ইউ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় রোড়, হাসপাতাল এলাকা, বাসস্ট্যান্ড, মাটিকাটাসহ বিভিন্ন স্থানে এসব কুকুরের অবাধ বিচরণ ক্ষেত্র। স্কুলছাত্রী সুমি বলে সকালবেলা একাই স্কুল বা প্রাইভেট যেতে খুব ভয় লাগে এছাড়াও মাঝে মাঝে কুকুরের দল ধাওয়াও করে। উপজেলা এলাকার বাসিন্দা শমশের আলী, মাহফুজা বলেন, কুকুরের উৎপাতে আমার সন্তানেরা স্কুল যেতে ভয় পাচ্ছে। রাতে কুকুরের ঘেউ ঘেউ শব্দে ঘুমানো দায়। হাসপাতাল এলাকার নুরুল আমিন, হামিদা জানান,কুকুরের ভয়ে রাতে একা বাড়িতে আসা যায় না এছাড়াও দিনের বেলাও সন্তানকে একা স্কুলে পাঠাতে ভয় পাচ্ছি। পান ব্যবসায়ী দুলু হোসেন বলেন, রাতে বাড়ি ফেরার পথে একজন সঙ্গীর অপেক্ষায় থাকতে হয়, নয়তো সামান্য রাস্তার জন্য ৩০-৪০ টাকায় রিকশা ভাড়া গুনতে হয়। অপরদিকে বিভিন্ন স্থানে খবর নিয়ে জানা গেছে ইতিমধ্যে কুকুরের কামড়ে বেশ কিছু পশু ও মানুষ আক্রমণের শিকার হয়েছে।
সরজমিনে দেখা গেছে, যাতায়াতের পথে, রাস্তার মোড়ে মোড়ে ৮-১০টি কুকুর সঙ্গবদ্ধভাবে রাস্তার মাঝে, বসে, শুয়ে থাকাসহ রাস্তায় রাস্তায় ঘুরতে থাকে, পথচারীকে একা পেলে তাদের ঘেউ ঘেউ মিছিলসহ আক্রমণ করে। অনেক স্কুলগামী ছাত্রছাত্রী ভয়ে একা স্কুল যাওয়া ছেড়ে দিয়েছে। পথচারীরা একা রাতে এসব রাস্তা দিয়ে পথ চলতে ভয় পায়। শহরের থানাহাট বাজার থেকে সবুজ পাড়া মোড়, রনিমোড় থেকে উপজেলা মোড় ও চত্বর, গোলাম হাবিব মহিলা ডিগ্রি কলেজ, থানাহাট এ ইউ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় রোড়, হাসপাতাল এলাকা, বাসস্ট্যান্ড, মাটিকাটাসহ বিভিন্ন স্থানে এসব কুকুরের অবাধ বিচরণ ক্ষেত্র। স্কুলছাত্রী সুমি বলে সকালবেলা একাই স্কুল বা প্রাইভেট যেতে খুব ভয় লাগে এছাড়াও মাঝে মাঝে কুকুরের দল ধাওয়াও করে। উপজেলা এলাকার বাসিন্দা শমশের আলী, মাহফুজা বলেন, কুকুরের উৎপাতে আমার সন্তানেরা স্কুল যেতে ভয় পাচ্ছে। রাতে কুকুরের ঘেউ ঘেউ শব্দে ঘুমানো দায়। হাসপাতাল এলাকার নুরুল আমিন, হামিদা জানান,কুকুরের ভয়ে রাতে একা বাড়িতে আসা যায় না এছাড়াও দিনের বেলাও সন্তানকে একা স্কুলে পাঠাতে ভয় পাচ্ছি। পান ব্যবসায়ী দুলু হোসেন বলেন, রাতে বাড়ি ফেরার পথে একজন সঙ্গীর অপেক্ষায় থাকতে হয়, নয়তো সামান্য রাস্তার জন্য ৩০-৪০ টাকায় রিকশা ভাড়া গুনতে হয়। অপরদিকে বিভিন্ন স্থানে খবর নিয়ে জানা গেছে ইতিমধ্যে কুকুরের কামড়ে বেশ কিছু পশু ও মানুষ আক্রমণের শিকার হয়েছে।