অনলাইন
শেরপুরে বন্দুকযুদ্ধে মাদক ব্যবসায়ী নিহত
শেরপুর প্রতিনিধি
২৫ মে ২০১৮, শুক্রবার, ৫:১৮ পূর্বাহ্ন
শেরপুরে পুলিশের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে আজাদ মিয়া ওরফে কালু ডাকাত (৩০) নামে এক মাদক ব্যবসায়ী নিহত হয়েছে। বৃহস্পতিবার রাতে সদর উপজেলার পুরাতন ব্রহ্মপুত্র নদের পাড়সংলগ্ন ঘুঘুরাকান্দি সড়কের সাতপাকিয়া নামক স্থানে বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটে। ওই সময় এক এসআইসহ ৩ পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন বলে পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে। নিহত আজাদ ওরফে কালু সদর উপজেলার চরপক্ষীমারী ইউনিয়নের মরাকান্দি খাসপাড়া গ্রামের মৃত মনতাজ আলীর ছেলে। আজ শুক্রবার সকালে জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে ময়নাতদন্ত শেষে আজাদের লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
পুলিশ জানায়, নিহত আজাদ একজন শীর্ষ সন্ত্রাসী ও মাদক ব্যবসায়ী এবং তার বিরুদ্ধে ডাকাতি ও মাদকসহ বিভিন্ন ধরনের ২১টি মামলা রয়েছে। আহত এসআই আব্দুল ওয়াদুদ এবং পুলিশ কনস্টেবল গোলাম মোস্তফা ও সাইফুল ইসলামকে শেরপুর জেলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) আমিনুল ইসলাম বলেন, বৃহস্পতিবার রাত আড়াইটার দিকে শেরপুর সদর থানা পুলিশের একটি দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সদর উপজেলার সাতপাকিয়া গ্রামে মাদক উদ্ধারে অভিযানে যায়। ওই সময় সেখানে আগে থেকে ওত পেতে থাকা একদল সন্ত্রাসী পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছুড়ে। পুলিশও পাল্টা গুলি চালালে আজাদ ওরফে কালু ডাকাত গুলিবিদ্ধ হয়ে ঘটনাস্থলেই প্রাণ হারায়। ওই সময় সন্ত্রাসীদের আঘাতে এক এসআই-সহ ৩ পুলিশ সদস্য আহত হয়। পরে অতিরিক্ত পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে আহত পুলিশ সদস্যদের উদ্ধার করে শেরপুর জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করে।
এদিকে, নিহত কালুর স্ত্রী শিউলী বেগম কান্নাজড়িত কণ্ঠে অভিযোগ করে বলেন, পুলিশ তাকে (আজাদ) বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে গুলি করে মেরে ফেলেছে। তিনি জানান, সকালে কালুকে বাড়ি থেকে ডেনে আনা হয়। ডিবি পুলিশের নামে তাকে ডেকে আনার পর আমরা দুপুরের দিকে ডিবি অফিসে গেলে সেখানে তাকে নেওয়া হয়নি বলে জানানো হয়। পরে সদর থানায় খোঁজ নিতে গেলে তারাও নাই বলে জানান।
পুলিশ জানায়, নিহত আজাদ একজন শীর্ষ সন্ত্রাসী ও মাদক ব্যবসায়ী এবং তার বিরুদ্ধে ডাকাতি ও মাদকসহ বিভিন্ন ধরনের ২১টি মামলা রয়েছে। আহত এসআই আব্দুল ওয়াদুদ এবং পুলিশ কনস্টেবল গোলাম মোস্তফা ও সাইফুল ইসলামকে শেরপুর জেলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) আমিনুল ইসলাম বলেন, বৃহস্পতিবার রাত আড়াইটার দিকে শেরপুর সদর থানা পুলিশের একটি দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সদর উপজেলার সাতপাকিয়া গ্রামে মাদক উদ্ধারে অভিযানে যায়। ওই সময় সেখানে আগে থেকে ওত পেতে থাকা একদল সন্ত্রাসী পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছুড়ে। পুলিশও পাল্টা গুলি চালালে আজাদ ওরফে কালু ডাকাত গুলিবিদ্ধ হয়ে ঘটনাস্থলেই প্রাণ হারায়। ওই সময় সন্ত্রাসীদের আঘাতে এক এসআই-সহ ৩ পুলিশ সদস্য আহত হয়। পরে অতিরিক্ত পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে আহত পুলিশ সদস্যদের উদ্ধার করে শেরপুর জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করে।
এদিকে, নিহত কালুর স্ত্রী শিউলী বেগম কান্নাজড়িত কণ্ঠে অভিযোগ করে বলেন, পুলিশ তাকে (আজাদ) বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে গুলি করে মেরে ফেলেছে। তিনি জানান, সকালে কালুকে বাড়ি থেকে ডেনে আনা হয়। ডিবি পুলিশের নামে তাকে ডেকে আনার পর আমরা দুপুরের দিকে ডিবি অফিসে গেলে সেখানে তাকে নেওয়া হয়নি বলে জানানো হয়। পরে সদর থানায় খোঁজ নিতে গেলে তারাও নাই বলে জানান।