বাংলারজমিন
সিংগাইরে প্রতারণার নতুন ফাঁদ
সিংগাইর (মানিকগঞ্জ) প্রতিনিধি
২৫ মে ২০১৮, শুক্রবার, ৯:৪৭ পূর্বাহ্ন
প্রতারণার এক নতুন ফাঁদে পড়েছেন সিংগাইরের বিভিন্ন ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা। মাত্র সপ্তাহ দুয়েক আগে ভুয়া ঠিকানা ব্যবহার করে দোকান শুরু করেন মো. রিপন। পরে বাকিতে ওষুধ কিনে দোকান সাজান। ভদ্র বেশে ভাল ব্যবহার করে মন জয় করেও নিয়েছিলেন সবার। কিন্তু তার এই ‘ভদ্রতা’র রহস্য বেরিয়ে এলো তার চম্পট দেওয়ার মধ্য দিয়ে। এই রিপন সিংগাইরে বিভিন্ন কোম্পানির প্রায় ৩ লাখ টাকার ওষুধ নিয়ে চম্পট দিয়েছেন। এ ঘটনায় হতভম্ব হয়ে গেছেন ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিসহ সিংগাইর বাজারের অন্য দোকানদারও। গত বুধবার পৌর সদরের কাংশা রোডের ফাহাদ প্লাজার নিচতলায় ঘটে যাওয়া ঘটনাটি জানাজানি হয় ওই দিন বিকেলে। এ ঘটনায় থানায় সাধারণ ডায়েরিও করেছেন ভুক্তভোগীরা।
জানা যায়, গত ৭ই মার্চ কাংশা রোডের ফাহাদ প্লাজার নিচ তলায় একটি দোকান ভাড়া নেন রিপন। ভাড়া নেয়ার সময় ভবন মালিক আওয়ামী লীগ নেতা হাজী আবদুল বারেক খানের কাছে মজনু নামের একজনকে নিয়ে আসেন। তার ‘পরিচিত’ বলে জানান এবং ঠিকানা দেন হেমায়েতপুরের। পরে দোকান মালিক মাসিক ৩ হাজার টাকা হিসেবে দোকানটি ভাড়া দেন। নতুন দোকানের বিষয়টি জেনে বিভিন্ন ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা তার দোকানে এসে ভিড় জমান। রিপন তাদের খাতির-যত্ন করে পটিয়ে বাকিতেই সব ওষুধ কেনেন। এরই মধ্যে গত বুধবার রিপন ওষুধের খোলা প্যাকেট সাজিয়ে দোকান খোলা রেখে সব ওষুধ নিয়ে চলে যান। খানিক পরে পাশের স্কয়ার ডেন্টালের মালিক দেলোয়ারকে ফোন করে তার দোকান বন্ধ করে দিতে বলেন। ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা বকেয়া বিল আদায়ে ওই দোকানে যান। তার ফিরতে দেরি দেখে এসময় দোকানের সার্টার খুলে তারা ওষুধের খালি প্যাকেট দেখে হতভম্ব হয়ে যান।
ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা জানান, বিশ্বাস করে বড় ধরা খেলাম। সিংগাইরে এমন ঘটনা আর ঘটেনি। এখন তাদের কি হবে-সেই চিন্তায় দিশেহারা। চাকরি হারানোর ভয়ে তারা দুশ্চিন্তাগ্রস্ত। ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিদের দেওয়া তথ্যমতে, স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালের এক লাখ ৩৩ হাজার, বেক্সিমকোর ২৯ হাজার ৬০০, ড্রাগ ইনটারন্যশনালের ২৯ হাজার ৫০০,একমি ল্যবরেটরিজের ১৬ হাজার, ওরিয়ন ফার্মার ৯ হাজার ৭৭৫, বিকন ফার্মার ৯ হাজার ৯৯৪ ও জেনারেল ফার্মার ৩ হাজার ৮০০ টাকাসহ আরো ছোট অংকসহ মোট ৩ লাখ টাকার ওষুধ নিয়ে চম্পট দিয়েছেন রিপন।
এ বিষয়ে গত বুধবার রাতে বেক্সিমকোর সিংগাইর প্রতিনিধি মামুন-উর রশীদ সিংগাইর থানায় সাধারণ ডায়েরি করেছেন। ফাহাদ প্লাজার স্বাত্ত্বাধিকারী ও সিংগাইর বাজার বণিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক আবদুর বারেক খান বলেন, আমি বুধবার দুপুরে শুনেছি বিভিন্ন কোম্পানির কাছ থেকে ওষুধ বাকি নিয়ে সে পালিয়েছে। সিংগাইর থানার ওসি খোন্দকার ইমাম হোসেন বলেন, তদন্ত সাপেক্ষে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।
জানা যায়, গত ৭ই মার্চ কাংশা রোডের ফাহাদ প্লাজার নিচ তলায় একটি দোকান ভাড়া নেন রিপন। ভাড়া নেয়ার সময় ভবন মালিক আওয়ামী লীগ নেতা হাজী আবদুল বারেক খানের কাছে মজনু নামের একজনকে নিয়ে আসেন। তার ‘পরিচিত’ বলে জানান এবং ঠিকানা দেন হেমায়েতপুরের। পরে দোকান মালিক মাসিক ৩ হাজার টাকা হিসেবে দোকানটি ভাড়া দেন। নতুন দোকানের বিষয়টি জেনে বিভিন্ন ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা তার দোকানে এসে ভিড় জমান। রিপন তাদের খাতির-যত্ন করে পটিয়ে বাকিতেই সব ওষুধ কেনেন। এরই মধ্যে গত বুধবার রিপন ওষুধের খোলা প্যাকেট সাজিয়ে দোকান খোলা রেখে সব ওষুধ নিয়ে চলে যান। খানিক পরে পাশের স্কয়ার ডেন্টালের মালিক দেলোয়ারকে ফোন করে তার দোকান বন্ধ করে দিতে বলেন। ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা বকেয়া বিল আদায়ে ওই দোকানে যান। তার ফিরতে দেরি দেখে এসময় দোকানের সার্টার খুলে তারা ওষুধের খালি প্যাকেট দেখে হতভম্ব হয়ে যান।
ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা জানান, বিশ্বাস করে বড় ধরা খেলাম। সিংগাইরে এমন ঘটনা আর ঘটেনি। এখন তাদের কি হবে-সেই চিন্তায় দিশেহারা। চাকরি হারানোর ভয়ে তারা দুশ্চিন্তাগ্রস্ত। ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিদের দেওয়া তথ্যমতে, স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালের এক লাখ ৩৩ হাজার, বেক্সিমকোর ২৯ হাজার ৬০০, ড্রাগ ইনটারন্যশনালের ২৯ হাজার ৫০০,একমি ল্যবরেটরিজের ১৬ হাজার, ওরিয়ন ফার্মার ৯ হাজার ৭৭৫, বিকন ফার্মার ৯ হাজার ৯৯৪ ও জেনারেল ফার্মার ৩ হাজার ৮০০ টাকাসহ আরো ছোট অংকসহ মোট ৩ লাখ টাকার ওষুধ নিয়ে চম্পট দিয়েছেন রিপন।
এ বিষয়ে গত বুধবার রাতে বেক্সিমকোর সিংগাইর প্রতিনিধি মামুন-উর রশীদ সিংগাইর থানায় সাধারণ ডায়েরি করেছেন। ফাহাদ প্লাজার স্বাত্ত্বাধিকারী ও সিংগাইর বাজার বণিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক আবদুর বারেক খান বলেন, আমি বুধবার দুপুরে শুনেছি বিভিন্ন কোম্পানির কাছ থেকে ওষুধ বাকি নিয়ে সে পালিয়েছে। সিংগাইর থানার ওসি খোন্দকার ইমাম হোসেন বলেন, তদন্ত সাপেক্ষে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।