দেশ বিদেশ
কিমের সঙ্গে বৈঠক নাও হতে পারে: ট্রাম্প
মানবজমিন ডেস্ক
২৪ মে ২০১৮, বৃহস্পতিবার, ১০:১১ পূর্বাহ্ন
উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উনের সঙ্গে নির্ধারিত বৈঠক নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প। তিনি বলেছেন, কিমের সঙ্গে বৈঠক না হওয়ার যথেষ্ট কারণ রয়েছে। হোয়াইট হাউসে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট মুন জায়ে ইনের সঙ্গে বৈঠক শেষে এ মন্তব্য করেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। এ খবর দিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
খবরে বলা হয়, উত্তর কোরিয়ার অনাগ্রহ প্রকাশের পর এবার ট্রাম্পের নেতিবাচক মন্তব্য প্রকৃতপক্ষেই ১২ই জুন সিঙ্গাপুরে অনুষ্ঠিতব্য বৈঠককে অনিশ্চয়তার দিকে ঠেলে দিয়েছে। মঙ্গলবার উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে বৈঠকের বিষয়ে দক্ষিণের প্রেসিডেন্ট মুন জায়ে ইনের সঙ্গে আলোচনা করেন ট্রাম্প। পরে এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, বৈঠক অনুষ্ঠিত না হওয়ার যথেষ্ট কারণ রয়েছে। ১২ই জুন বৈঠক নাও হতে পারে। তবে পরবর্তীতে বৈঠক হওয়ার ভালো সম্ভাবনা রয়েছে। নির্ধারিত সময়ে বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে কি না সে বিষয়ে দ্রুতই সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। তিনি বলেন, ‘ভালো দেশ হওয়ার জন্য উত্তর কোরিয়ার সামনে একটি সুযোগ রয়েছে। আমি মনে করি, তারা এই সুযোগ লুফে নেবে।’
পরে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেও বলেন, ট্রাম্প প্রশাসন এখনো ১২ই জুন নির্ধারিত বৈঠকের প্রস্তুতি নিচ্ছে। কিন্তু আসলেই ওই তারিখে বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে কি না সে বিষয়ে কোন মন্তব্য করেননি তিনি।
বৈঠকের ভবিষ্যৎ নিয়ে ট্রাম্পের মন্তব্য থেকেই পরিষ্কার বার্তা পাওয়া যায়। তবে ট্রাম্প কি আসলেই বৈঠক পরিহার করতে চাচ্ছেন, নাকি উত্তর কোরিয়াকে কূটনৈতিক চাল দিচ্ছেন তা পরিষ্কার না।
খবরে বলা হয়, উত্তর কোরিয়ার অনাগ্রহ প্রকাশের পর এবার ট্রাম্পের নেতিবাচক মন্তব্য প্রকৃতপক্ষেই ১২ই জুন সিঙ্গাপুরে অনুষ্ঠিতব্য বৈঠককে অনিশ্চয়তার দিকে ঠেলে দিয়েছে। মঙ্গলবার উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে বৈঠকের বিষয়ে দক্ষিণের প্রেসিডেন্ট মুন জায়ে ইনের সঙ্গে আলোচনা করেন ট্রাম্প। পরে এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, বৈঠক অনুষ্ঠিত না হওয়ার যথেষ্ট কারণ রয়েছে। ১২ই জুন বৈঠক নাও হতে পারে। তবে পরবর্তীতে বৈঠক হওয়ার ভালো সম্ভাবনা রয়েছে। নির্ধারিত সময়ে বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে কি না সে বিষয়ে দ্রুতই সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। তিনি বলেন, ‘ভালো দেশ হওয়ার জন্য উত্তর কোরিয়ার সামনে একটি সুযোগ রয়েছে। আমি মনে করি, তারা এই সুযোগ লুফে নেবে।’
পরে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেও বলেন, ট্রাম্প প্রশাসন এখনো ১২ই জুন নির্ধারিত বৈঠকের প্রস্তুতি নিচ্ছে। কিন্তু আসলেই ওই তারিখে বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে কি না সে বিষয়ে কোন মন্তব্য করেননি তিনি।
বৈঠকের ভবিষ্যৎ নিয়ে ট্রাম্পের মন্তব্য থেকেই পরিষ্কার বার্তা পাওয়া যায়। তবে ট্রাম্প কি আসলেই বৈঠক পরিহার করতে চাচ্ছেন, নাকি উত্তর কোরিয়াকে কূটনৈতিক চাল দিচ্ছেন তা পরিষ্কার না।