বিনোদন
বাবার কবরে সমাহিত তাজিন আহমেদ
স্টাফ রিপোর্টার
২৪ মে ২০১৮, বৃহস্পতিবার, ৮:২২ পূর্বাহ্ন
রাজধানীর বনানী কবরস্থানে বাবা কামাল উদ্দিন আহমেদের কবরে সমাহিত হলেন তাজিন আহমেদ। গতকাল বাদ জোহর গুলশান আজাদ মসজিদে জানাজা শেষে বনানী কবরস্থানে তার দাফন সম্পন্ন হয়। এর আগে সকাল
সাড়ে ১০টার দিকে উত্তরার আনন্দ বাড়ি শুটিং স্পটে রাখা হয় তাজিন আহমেদের মরদেহ। সেখানে সহকর্মীদের অনেকে তাকে শ্রদ্ধা জানাতে আসেন। এরপর কাশিমপুর কারাগারে তার মা দিলারা জলিকে দেখাতে মরদেহ নেওয়া হয়।
তাজিন আহমেদের শেষযাত্রায় উপস্থিত ছিলেন রামেন্দু মজুমদার, অভিনয় শিল্পী সংঘের সভাপতি শহিদুল ইসলাম সাচ্চু, সাধারণ সম্পাদক আহসান হাবিব নাসিম, অভিনেতা সিদ্দিকুর রহমান, পরিচালক বদরুল আনাম সৌদ, এসএ হক অলীক প্রমুখ। এছাড়া তাজিনকে শেষবারের মতো দেখতে আসেন অভিনেত্রী আফরোজা বানু, রোকেয়া প্রাচী, সুবর্ণা মুস্তাফা, বিপাশা হায়াত, সুইটি, বিজরী বরকতুল্লাহ, বাঁধন, নওশীন, সোনিয়া, ঊর্মিলা, নির্মাতা চয়নিকা চৌধুরী প্রমুখ। উল্লেখ্য, গত মঙ্গলবার দুপুরে তাজিনের হার্ট অ্যাটাক হয়। বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে উত্তরার রিজেন্ট হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। পরে সন্ধ্যায় উত্তরার ৭ নম্বর সেক্টরের একটি মসজিদে গোসল শেষে মরদেহ উত্তরার রিজেন্ট হাসপাতালেই রাখা হয়। সেখান থেকে রাত ১০টায় কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালের হিমঘরে নেওয়া হয়। তাজিন আহমেদের জন্ম ১৯৭৫ সালের ৩০শে জুলাই নোয়াখালী জেলায়। বেড়ে উঠেছেন পাবনায়। ঢাকার ইডেন কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করার পর তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতায় স্নাতকোত্তর করেন। এরপর সাংবাদিক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন ভোরের কাগজ, প্রথম আলোসহ বিভিন্ন পত্রিকায়। আনন্দ ভুবন ম্যাগাজিনের কলামনিস্টও ছিলেন তিনি। পরে মার্কেন্টাইল ব্যাংকে পাবলিক রিলেশন অফিসার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। টিভি নাটকে তার যাত্রা শুরু হয় দিলারা জলি রচিত ও শেখ নিয়ামত আলী পরিচালিত ‘শেষ দেখা শেষ নয়’ নাটকে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে। নাটকটি ১৯৯৬ সালে বিটিভিতে প্রচার হয়েছিল। এ নাটকে তার বিপরীতে ছিলেন তৌকীর আহমেদ। ১৯৯৭ সালে থিয়েটার আরামবাগ দিয়ে মঞ্চনাটক শুরু করেন তিনি। এরপর নাট্যজন থিয়েটারের হয়ে কিছু নাটকে অভিনয় করেন। পরে আরণ্যক নাট্যদলের ‘ময়ূর সিংহাসন’ নাটকে অভিনয় করেন। এটি তার অভিনীত শেষ মঞ্চনাটক। টিভিতে তার অভিনীত শেষ ধারাবাহিক নাটক ‘বিদেশি পাড়া’। অভিনয় ও উপস্থাপনার বাইরে লেখালেখি করতেন তাজিন তার লেখা ও পরিচালনায় তৈরি হয় ‘যাতক’ ও ‘যোগফল’ নামে দুটি নাটক। ১৯৯১ সালে বিটিভিতে ‘চেতনা’ নামের অনুষ্ঠানের মাধ্যমে উপস্থাপনা শুরু করেন তিনি। এনটিভিতে প্রচারিত ‘টিফিনের ফাঁকে’ অনুষ্ঠানে টানা এক যুগ উপস্থাপনা করেন তিনি।
সাড়ে ১০টার দিকে উত্তরার আনন্দ বাড়ি শুটিং স্পটে রাখা হয় তাজিন আহমেদের মরদেহ। সেখানে সহকর্মীদের অনেকে তাকে শ্রদ্ধা জানাতে আসেন। এরপর কাশিমপুর কারাগারে তার মা দিলারা জলিকে দেখাতে মরদেহ নেওয়া হয়।
তাজিন আহমেদের শেষযাত্রায় উপস্থিত ছিলেন রামেন্দু মজুমদার, অভিনয় শিল্পী সংঘের সভাপতি শহিদুল ইসলাম সাচ্চু, সাধারণ সম্পাদক আহসান হাবিব নাসিম, অভিনেতা সিদ্দিকুর রহমান, পরিচালক বদরুল আনাম সৌদ, এসএ হক অলীক প্রমুখ। এছাড়া তাজিনকে শেষবারের মতো দেখতে আসেন অভিনেত্রী আফরোজা বানু, রোকেয়া প্রাচী, সুবর্ণা মুস্তাফা, বিপাশা হায়াত, সুইটি, বিজরী বরকতুল্লাহ, বাঁধন, নওশীন, সোনিয়া, ঊর্মিলা, নির্মাতা চয়নিকা চৌধুরী প্রমুখ। উল্লেখ্য, গত মঙ্গলবার দুপুরে তাজিনের হার্ট অ্যাটাক হয়। বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে উত্তরার রিজেন্ট হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। পরে সন্ধ্যায় উত্তরার ৭ নম্বর সেক্টরের একটি মসজিদে গোসল শেষে মরদেহ উত্তরার রিজেন্ট হাসপাতালেই রাখা হয়। সেখান থেকে রাত ১০টায় কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালের হিমঘরে নেওয়া হয়। তাজিন আহমেদের জন্ম ১৯৭৫ সালের ৩০শে জুলাই নোয়াখালী জেলায়। বেড়ে উঠেছেন পাবনায়। ঢাকার ইডেন কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করার পর তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতায় স্নাতকোত্তর করেন। এরপর সাংবাদিক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন ভোরের কাগজ, প্রথম আলোসহ বিভিন্ন পত্রিকায়। আনন্দ ভুবন ম্যাগাজিনের কলামনিস্টও ছিলেন তিনি। পরে মার্কেন্টাইল ব্যাংকে পাবলিক রিলেশন অফিসার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। টিভি নাটকে তার যাত্রা শুরু হয় দিলারা জলি রচিত ও শেখ নিয়ামত আলী পরিচালিত ‘শেষ দেখা শেষ নয়’ নাটকে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে। নাটকটি ১৯৯৬ সালে বিটিভিতে প্রচার হয়েছিল। এ নাটকে তার বিপরীতে ছিলেন তৌকীর আহমেদ। ১৯৯৭ সালে থিয়েটার আরামবাগ দিয়ে মঞ্চনাটক শুরু করেন তিনি। এরপর নাট্যজন থিয়েটারের হয়ে কিছু নাটকে অভিনয় করেন। পরে আরণ্যক নাট্যদলের ‘ময়ূর সিংহাসন’ নাটকে অভিনয় করেন। এটি তার অভিনীত শেষ মঞ্চনাটক। টিভিতে তার অভিনীত শেষ ধারাবাহিক নাটক ‘বিদেশি পাড়া’। অভিনয় ও উপস্থাপনার বাইরে লেখালেখি করতেন তাজিন তার লেখা ও পরিচালনায় তৈরি হয় ‘যাতক’ ও ‘যোগফল’ নামে দুটি নাটক। ১৯৯১ সালে বিটিভিতে ‘চেতনা’ নামের অনুষ্ঠানের মাধ্যমে উপস্থাপনা শুরু করেন তিনি। এনটিভিতে প্রচারিত ‘টিফিনের ফাঁকে’ অনুষ্ঠানে টানা এক যুগ উপস্থাপনা করেন তিনি।