শেষের পাতা
কাজ শুরুর আগেই ব্যয় বাড়লো পদ্মা রেল সংযোগ প্রকল্পের
স্টাফ রিপোর্টার
২৩ মে ২০১৮, বুধবার, ৯:৫০ পূর্বাহ্ন
পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্পের কাজ এখনো শুরু হয়নি। এর আগেই প্রকল্পের ব্যয় বাড়লো ৪ হাজার ২৫৮ কোটি টাকা। সরকারের নিজস্ব অর্থায়ন থেকে ব্যয় বৃদ্ধির এই বর্ধিত টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। অন্যদিকে চীনের ঋণ সহায়তা কমেছে। এতে প্রকল্পের মোট ব্যয় দাঁড়ালো ৩৯ হাজার ২৪৬ কোটি টাকা। এই প্রকল্পের মূল বরাদ্দ ছিল ৩৪ হাজার ৯৮৮ কোটা টাকা। গতকাল শেরেবাংলা নগরে এনইসি সম্মেলন কক্ষে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় এই অনুমোদন দেয়া হয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভা শেষে পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল এ তথ্য জানিয়ে বলেন, সভায় প্রকল্প বাস্তবায়নের মেয়াদকাল আরো দুই বছর বাড়ানো হয়েছে। প্রকল্পের মোট ব্যয়ের মধ্যে সরকারি তহবিল থেকে আসবে ১৮ হাজার ২২১ কোটি ৪৪ লাখ টাকা। যা আগে ছিল ১০ হাজার ২৩৯ কোটি টাকা। এ হিসাবে জিওবি থেকে বরাদ্দ বাড়লো ৭ হাজার ৪৭০ কোটি টাকা। অন্যদিকে মোট ব্যয়ের মধ্যে ২১ হাজার ৩৬ কোটি টাকা চায়না সরকারের জি টু জি পদ্ধিতে আসবে। মূল প্রকল্প বরাদ্দ ছিল ২৪ হাজার ৭৪৯ কোটি টাকা। এ হিসাবে এ প্রকল্পে বৈদেশিক সহায়তা কমলো ৩ হাজার ৭১৩ কোটি টাকা।
এ বিষয়ে ইতিমধ্যেই চীনের সঙ্গে চুক্তি সই হয়েছে। বৈদেশিক সহায়তা কমার বিষয়ে পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেন, পদ্মা সেতু রেলসংযোগ প্রকল্পের ব্যয় বাড়ার অন্যতম কারণ হলো ভূমি অধিগ্রহণ। মূল দামের চেয়ে তিনগুণ বেশি দামে এই ভূমি অধিগ্রহণ করতে হচ্ছে- যাতে চীন রাজি হয়নি। তাই দেশীয় অর্থেই এই ব্যয় মেটানো হচ্ছে। জানা গেছে, মূল কাজ এখনো শুরু হয়নি। শুধু ভূমি অধিগ্রহণ ও পুনর্বাসন কাজ চলছে। এর ফলেই বাড়ছে সময় ও ব্যয়। রাজধানী থেকে পদ্মা সেতু হয়ে ১৬৯ কিলোমিটার নতুন রেলপথটি যশোরে মিলিত হবে। এর নির্মাণে ৪ হাজার ২৬৯ কোটি ২৭ লাখ টাকা বৃদ্ধি করা হয়েছে। ২০১৬ সালের ৩রা মে পদ্মা সেতু হয়ে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিম অংশে নতুন রেলওয়ে স্থাপনের লক্ষ্যে ৩৪ হাজার ৯৮৮ কোটি ৮৬ লাখ টাকার প্রকল্প অনুমোদন দেয়া হয়েছিল একনেক সভায়। জানুয়ারি ২০১৬ থেকে জুন ২০২২ মেয়াদে প্রকল্পটি বাস্তবায়নের কথা থাকলে সময় বাড়ছে জুন ২০২৪ সাল পর্যন্ত। ফলে সময়ও বাড়ছে দুই বছর।
এ বিষয়ে ইতিমধ্যেই চীনের সঙ্গে চুক্তি সই হয়েছে। বৈদেশিক সহায়তা কমার বিষয়ে পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেন, পদ্মা সেতু রেলসংযোগ প্রকল্পের ব্যয় বাড়ার অন্যতম কারণ হলো ভূমি অধিগ্রহণ। মূল দামের চেয়ে তিনগুণ বেশি দামে এই ভূমি অধিগ্রহণ করতে হচ্ছে- যাতে চীন রাজি হয়নি। তাই দেশীয় অর্থেই এই ব্যয় মেটানো হচ্ছে। জানা গেছে, মূল কাজ এখনো শুরু হয়নি। শুধু ভূমি অধিগ্রহণ ও পুনর্বাসন কাজ চলছে। এর ফলেই বাড়ছে সময় ও ব্যয়। রাজধানী থেকে পদ্মা সেতু হয়ে ১৬৯ কিলোমিটার নতুন রেলপথটি যশোরে মিলিত হবে। এর নির্মাণে ৪ হাজার ২৬৯ কোটি ২৭ লাখ টাকা বৃদ্ধি করা হয়েছে। ২০১৬ সালের ৩রা মে পদ্মা সেতু হয়ে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিম অংশে নতুন রেলওয়ে স্থাপনের লক্ষ্যে ৩৪ হাজার ৯৮৮ কোটি ৮৬ লাখ টাকার প্রকল্প অনুমোদন দেয়া হয়েছিল একনেক সভায়। জানুয়ারি ২০১৬ থেকে জুন ২০২২ মেয়াদে প্রকল্পটি বাস্তবায়নের কথা থাকলে সময় বাড়ছে জুন ২০২৪ সাল পর্যন্ত। ফলে সময়ও বাড়ছে দুই বছর।