বাংলারজমিন
মৌলভীবাজারে ক্বিরাত প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন লক্ষাধিক শিক্ষার্থী
মৌলভীবাজার প্রতিনিধি
২২ মে ২০১৮, মঙ্গলবার, ৯:১৯ পূর্বাহ্ন
মৌলভীবাজার জেলার ৭ উপজেলায় ৫৮৮ শাখা কেন্দ্রে কোরআন প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন দেড় লক্ষাধিক শিক্ষার্থী। দারুল ক্বিরাত মজিদিয়া ফুলতলী ট্রাস্টের অধীনে মাসব্যাপী এই প্রশিক্ষণ কর্মসূচি বাস্তবায়নে প্রশিক্ষণের দায়িত্বে আছেন প্রায় চার হাজার শিক্ষক।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, ১৯৫০ইং প্রখ্যাত আলেম আল্লামা আবদুল লতিফ চৌধুরী ফুলতলী (রহ.) শুদ্ধভাবে কোরআন শিক্ষার লক্ষ্যে দারুল ক্বিরাত প্রতিষ্ঠা করেন এবং ট্রাস্ট গঠন করে নিজ বাড়িতে এর প্রাতিষ্ঠানিক কার্যক্রম শুরু করেন। এখন ট্রাস্টের অধীনে প্রতি বছর রমজান মাসে কয়েক হাজার শাখা কেন্দ্রের মাধ্যমে কয়েক লাখ শিক্ষার্থী পবিত্র কোরআন শরীফের বিশুদ্ধ তিলাওয়াত শিক্ষালাভের সুযোগ পেয়ে থাকে। এই ট্রাস্ট সূত্রে জানা যায় বাংলাদেশ ছাড়াও ভারত, মধ্যপ্রাচ্য ও গ্রেট বৃটেনসহ ইউরোপের অনেক দেশে এবং সুদূর আমেরিকাতেও ইলমে ক্বিরাতের এ প্রশিক্ষণ পরিচালিত হচ্ছে। কোরআন নাজিলের মাস পবিত্র রমজান মাসকে বেছে নেয়া হয় প্রশিক্ষণের সময় হিসেবে। বৃহত্তর সিলেটসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে এই ট্রাস্টের শাখা আছে। এসব শাখায় সকাল সাড়ে ৮টা থেকে কোরআনের শুদ্ধ পঠন ও নিয়মকানুন জানার জন্য সিলেবাসভুক্ত বই তাজবিদ পড়ানো হয়। এছাড়াও খতমে খাজেগান, তাফসির মাহফিল হয় প্রতিদিন। শাখাগুলোতে জামাতে সুরা থেকে খামিস (পঞ্চম স্তর) পর্যন্ত পড়ানোর অনুমতি প্রদান করা হয়। সর্বশেষ ছাদিস ক্লাসের পড়া হয় জকিগঞ্জের ফুলতলীতে। এর আগে রাবে (৪র্থ) ও খামিস (৫ম) জামাতের শিক্ষার্থীরা বোর্ড পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাস করেন। ট্রাস্টের প্রধান কেন্দ্রসহ প্রতিটি শাখায় ট্রাস্ট থেকে ছাদিস পাস করা ক্বারীগণ শিক্ষক হিসেবে থাকেন। ট্রাস্টের বিভিন্ন কার্যক্রম লতিফিয়া ক্বারী সোসাইটি কর্তৃক সম্পন্ন হয়। সিলেটের প্রত্যেক উপজেলায় ‘লতিফিয়া ক্বারী সোসাইটি’র অফিস ও দায়িত্বশীল রয়েছেন। ক্বারী সোসাইটির কেন্দ্রীয় নির্দেশনা দেন ট্রাস্টের জেনারেল সেক্রেটারি আল্লামা ইমাদ উদ্দিন চৌধুরী ফুলতলী।
মৌলভীবাজারে দারুল ক্বিরাতের শাখা কেন্দ্রের সংখ্যা অন্যান্য জায়গার চেয়ে তুলনামূলকভাবে বেশি। এবার জেলার ৭ উপজেলায় সর্বমোট ৫৮৮টি শাখা কেন্দ্রে দারুল ক্বিরাতের প্রশিক্ষণ দেয়া হবে। এর মধ্যে খামিস (৫ম) শাখা রয়েছে ৮৩টি এবং রাবে (৪র্থ) শাখা রয়েছে ১৭৮টি। বাকি সবগুলো সুরা থেকে ছালিছ (১ম থেকে ৩য়) পর্যন্ত।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, ১৯৫০ইং প্রখ্যাত আলেম আল্লামা আবদুল লতিফ চৌধুরী ফুলতলী (রহ.) শুদ্ধভাবে কোরআন শিক্ষার লক্ষ্যে দারুল ক্বিরাত প্রতিষ্ঠা করেন এবং ট্রাস্ট গঠন করে নিজ বাড়িতে এর প্রাতিষ্ঠানিক কার্যক্রম শুরু করেন। এখন ট্রাস্টের অধীনে প্রতি বছর রমজান মাসে কয়েক হাজার শাখা কেন্দ্রের মাধ্যমে কয়েক লাখ শিক্ষার্থী পবিত্র কোরআন শরীফের বিশুদ্ধ তিলাওয়াত শিক্ষালাভের সুযোগ পেয়ে থাকে। এই ট্রাস্ট সূত্রে জানা যায় বাংলাদেশ ছাড়াও ভারত, মধ্যপ্রাচ্য ও গ্রেট বৃটেনসহ ইউরোপের অনেক দেশে এবং সুদূর আমেরিকাতেও ইলমে ক্বিরাতের এ প্রশিক্ষণ পরিচালিত হচ্ছে। কোরআন নাজিলের মাস পবিত্র রমজান মাসকে বেছে নেয়া হয় প্রশিক্ষণের সময় হিসেবে। বৃহত্তর সিলেটসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে এই ট্রাস্টের শাখা আছে। এসব শাখায় সকাল সাড়ে ৮টা থেকে কোরআনের শুদ্ধ পঠন ও নিয়মকানুন জানার জন্য সিলেবাসভুক্ত বই তাজবিদ পড়ানো হয়। এছাড়াও খতমে খাজেগান, তাফসির মাহফিল হয় প্রতিদিন। শাখাগুলোতে জামাতে সুরা থেকে খামিস (পঞ্চম স্তর) পর্যন্ত পড়ানোর অনুমতি প্রদান করা হয়। সর্বশেষ ছাদিস ক্লাসের পড়া হয় জকিগঞ্জের ফুলতলীতে। এর আগে রাবে (৪র্থ) ও খামিস (৫ম) জামাতের শিক্ষার্থীরা বোর্ড পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাস করেন। ট্রাস্টের প্রধান কেন্দ্রসহ প্রতিটি শাখায় ট্রাস্ট থেকে ছাদিস পাস করা ক্বারীগণ শিক্ষক হিসেবে থাকেন। ট্রাস্টের বিভিন্ন কার্যক্রম লতিফিয়া ক্বারী সোসাইটি কর্তৃক সম্পন্ন হয়। সিলেটের প্রত্যেক উপজেলায় ‘লতিফিয়া ক্বারী সোসাইটি’র অফিস ও দায়িত্বশীল রয়েছেন। ক্বারী সোসাইটির কেন্দ্রীয় নির্দেশনা দেন ট্রাস্টের জেনারেল সেক্রেটারি আল্লামা ইমাদ উদ্দিন চৌধুরী ফুলতলী।
মৌলভীবাজারে দারুল ক্বিরাতের শাখা কেন্দ্রের সংখ্যা অন্যান্য জায়গার চেয়ে তুলনামূলকভাবে বেশি। এবার জেলার ৭ উপজেলায় সর্বমোট ৫৮৮টি শাখা কেন্দ্রে দারুল ক্বিরাতের প্রশিক্ষণ দেয়া হবে। এর মধ্যে খামিস (৫ম) শাখা রয়েছে ৮৩টি এবং রাবে (৪র্থ) শাখা রয়েছে ১৭৮টি। বাকি সবগুলো সুরা থেকে ছালিছ (১ম থেকে ৩য়) পর্যন্ত।