বাংলারজমিন
কেসিসি নির্বাচন পরবর্তী সহিংসতা
দু’জন রাবার বুলেট বিদ্ধ অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার ৬
স্টাফ রিপোর্টার, খুলনা থেকে
২১ মে ২০১৮, সোমবার, ৮:৪৭ পূর্বাহ্ন
খুলনা সিটি করপোরেশনের (কেসিসি) ৭নং ওয়ার্ডে নির্বাচন পরবর্তী সহিংসতা হয়েছে। এতে ৭নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এনাম মুন্সি ও বাবু নামে দু’জন রাবার বুলেট বিদ্ধ হয়েছে। পুলিশ উক্ত এলাকায় অভিযান চালিয়ে অস্ত্রসহ ৬ জনকে গ্রেপ্তার করেছে। শনিবার দিবাগত রাতে বর্তমান কাউন্সিলর নবনির্বাচিত সুলতান মাহমুদ পিন্টু গ্রুপ ও আওয়ামী লীগ মনোনীত কাউন্সিলর প্রার্থী শেখ সেলিম আহমেদ গ্রুপের মধ্যে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। বর্তমানে এলাকায় থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে র্যাব, পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলো-কাশিপুর এলাকার সিদ্দিকুর রহমানের ছেলে মাহফুজ (২২), রাজা সর্দারের ছেলে পাপ্পু সর্দার (২১), আজিজুর রহমানের ছেলে খালিদ বিন ওয়ালিদ (২৬), মনির হোসেনের ছেলে মো. সুমন (২৭), শেখ বাদশার ছেলে মো. সানি (২৮) ও রফিকুল ইসলামের ছেলে মো. ইমরান হাসান (২৪)। প্রত্যক্ষদর্শী ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, শনিবার সন্ধ্যার পর ৭নং ওয়ার্ডে দফায় দফায় গুলি ও ককটেল বিস্ফোরণের শব্দ পাওয়া যায়। খবর পেয়ে নগর গোয়েন্দা পুলিশ অভিযান পরিচালনা করে। দেশি পিস্তলসহ ইমরান নামে এক যুবককে গ্রেপ্তার করে। এ সময় যমুনা গেট এলাকা থেকে সানি, সুমনসহ আরো ৫ যুবককে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। ঘটনাস্থল থেকে রাবার বুলেটের বিস্ফোরিত তিনটি খোসা উদ্ধার হয়। ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও খুলনা বিভাগীয় ট্যাঙ্কলরি শ্রমিক ইউনিয়নের সাবেক সাধারণ সম্পাদক এনাম মুন্সি ইফতার শেষে হাজীবাড়ি সংলগ্ন মসজিদে নামাজ পড়তে যাচ্ছিলেন। এ সময় ৩/৪ জন যুবক এনাম মুন্সিকে আহত করে।
এনাম মুন্সি জানান, অবস্থা বেগতিক দেখে প্রাণ রক্ষার জন্য তিনি দৌড়ে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন। এ সময় তাকে লক্ষ্য করে কয়েকটি রাবার বুলেট ছোড়া হয়।
পুলিশ জানায়, মেঘনা গেট সংলগ্ন মৃত ওয়াদুদ মুন্সি নামে সাবেক এক পুলিশ সদস্যের বাড়িতে হামলা চালিয়ে তার বাড়িঘর ভাঙচুর করে সন্ত্রাসীরা। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে ৭নং ওয়ার্ডে প্রতিপক্ষ দু’টি গ্রুপ সংঘর্ষে লিপ্ত হয়।
খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের (কেএমপি) অতিরিক্ত উপ-কমিশনার মিডিয়া উইং প্রধান সোনালী সেন জানান, আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে এলাকায় এ সংঘর্ষ হয়েছে। শনিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় খালিশপুর থানাধীন কাশিপুর পদ্মা মেঘনা গেট এলাকায় এ ঘটনাটি ঘটে। বর্তমান কাউন্সিলর নবনির্বাচিত সুলতান মাহমুদ পিন্টু গ্রুপ ও আওয়ামী লীগ মনোনীত কাউন্সিলর প্রার্থী শেখ সেলিম আহমেদ গ্রুপের মধ্যে এ সংঘর্ষ হয়েছে। সংঘর্ষের পর ঘটনাস্থল ও আশপাশ এলাকায় অভিযান চালিয়ে অস্ত্রসহ ৬ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এর মধ্যে ইমরান নামে একজনের কাছ থেকে ৭.৬২ বোরের পিস্তল পাওয়া যায়।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলো-কাশিপুর এলাকার সিদ্দিকুর রহমানের ছেলে মাহফুজ (২২), রাজা সর্দারের ছেলে পাপ্পু সর্দার (২১), আজিজুর রহমানের ছেলে খালিদ বিন ওয়ালিদ (২৬), মনির হোসেনের ছেলে মো. সুমন (২৭), শেখ বাদশার ছেলে মো. সানি (২৮) ও রফিকুল ইসলামের ছেলে মো. ইমরান হাসান (২৪)। প্রত্যক্ষদর্শী ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, শনিবার সন্ধ্যার পর ৭নং ওয়ার্ডে দফায় দফায় গুলি ও ককটেল বিস্ফোরণের শব্দ পাওয়া যায়। খবর পেয়ে নগর গোয়েন্দা পুলিশ অভিযান পরিচালনা করে। দেশি পিস্তলসহ ইমরান নামে এক যুবককে গ্রেপ্তার করে। এ সময় যমুনা গেট এলাকা থেকে সানি, সুমনসহ আরো ৫ যুবককে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। ঘটনাস্থল থেকে রাবার বুলেটের বিস্ফোরিত তিনটি খোসা উদ্ধার হয়। ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও খুলনা বিভাগীয় ট্যাঙ্কলরি শ্রমিক ইউনিয়নের সাবেক সাধারণ সম্পাদক এনাম মুন্সি ইফতার শেষে হাজীবাড়ি সংলগ্ন মসজিদে নামাজ পড়তে যাচ্ছিলেন। এ সময় ৩/৪ জন যুবক এনাম মুন্সিকে আহত করে।
এনাম মুন্সি জানান, অবস্থা বেগতিক দেখে প্রাণ রক্ষার জন্য তিনি দৌড়ে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন। এ সময় তাকে লক্ষ্য করে কয়েকটি রাবার বুলেট ছোড়া হয়।
পুলিশ জানায়, মেঘনা গেট সংলগ্ন মৃত ওয়াদুদ মুন্সি নামে সাবেক এক পুলিশ সদস্যের বাড়িতে হামলা চালিয়ে তার বাড়িঘর ভাঙচুর করে সন্ত্রাসীরা। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে ৭নং ওয়ার্ডে প্রতিপক্ষ দু’টি গ্রুপ সংঘর্ষে লিপ্ত হয়।
খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের (কেএমপি) অতিরিক্ত উপ-কমিশনার মিডিয়া উইং প্রধান সোনালী সেন জানান, আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে এলাকায় এ সংঘর্ষ হয়েছে। শনিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় খালিশপুর থানাধীন কাশিপুর পদ্মা মেঘনা গেট এলাকায় এ ঘটনাটি ঘটে। বর্তমান কাউন্সিলর নবনির্বাচিত সুলতান মাহমুদ পিন্টু গ্রুপ ও আওয়ামী লীগ মনোনীত কাউন্সিলর প্রার্থী শেখ সেলিম আহমেদ গ্রুপের মধ্যে এ সংঘর্ষ হয়েছে। সংঘর্ষের পর ঘটনাস্থল ও আশপাশ এলাকায় অভিযান চালিয়ে অস্ত্রসহ ৬ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এর মধ্যে ইমরান নামে একজনের কাছ থেকে ৭.৬২ বোরের পিস্তল পাওয়া যায়।