খেলা
‘নিষেধাজ্ঞা’ সাব্বিরের শাপেবর
স্পোটস রিপোর্টার
২০ মে ২০১৮, রবিবার, ৯:৪২ পূর্বাহ্ন
ক্রিকেট নৈপুণ্যের সঙ্গে মাঠে ও বাইরে সাব্বির রহমান রুম্মানের রয়েছে নানা বিতর্কও। আম্পায়ার ও ম্যাচ রেফারির সঙ্গে বাজে অচরণ, গালি দেয়া, কিশোর দর্শককে পিটিয়ে পেয়েছেন বড় শাস্তি। ঘরোয়া ক্রিকেটে হয়েছেন ৬ মাসের জন্য নিষিদ্ধ। এছাড়াও গুনতে হয়েছে ২০ লাখ টাকা জরিমানাও। যদিও তিনি ক্ষমা চেয়ে চিঠি দিয়েছিলেন কিন্তু তাতে মন গলেনি বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি)। তাই তাকে শুধু আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলেই দিন কাটাতে হয়েছে। খেলতে পারেননি ঢাকা প্রিমিয়ার লীগ ও প্রথম শ্রেণির আসর বিসিএলও। কিন্তু এমন নিষেধাজ্ঞা সাব্বিরের জন্য হয়েছে শাপেবরও। এ অবসরে নিজের ফিটনেস ও ভুলগুলো নিয়ে বেশ কাজ করতে পেরেছেন। এ সময়ে নিজেকে প্রস্তুত করেছেন পরবর্তী সিরিজের জন্য। গতকাল অনুশীলনের ফাঁকে এক সংবাদ সম্মেলনে সাব্বির এ নিয়ে বলেন, ‘কিছু সময় বাইরে থাকাও ইতিবাচক বলে আমার মনে হয়। নিজের পরিবারের সঙ্গে সময় কাটিয়েছি। আম্মু অসুস্থ ছিল তাকে সময় দিয়েছি। প্র্যাকটিস করে টেকনিক ঠিক করেছি। সময় খুব ভালো গেছে। আশা করছি পরবর্তী কয়েকটি দিন বা বছর আমার জন্য ভালো যাবে।’
তরুণ সাব্বির রহমান এর আগেও পেয়েছেন নানা শাস্তি। বিশেষ করে বিপিএল-এ নারী কেলেঙ্কারিতে গুনতে হয়েছিল ১৩ লাখ টাকা জরিমানা। এছাড়াও ম্যাচেও নিষিদ্ধ থেকেছেন। পেয়েছেন ডিমেরিট পয়েন্টও। তবে এবারই প্রথম ঘরোয়া ক্রিকেটে খেলতে পারছেন না লম্বা সময় ধরে। এ সময়টাতে সবচেয়ে বেশি তিনি নজর দিয়েছেন নিজের ফিটনেসে। কারণ খেলার মধ্যে না থাকলে ফিটনেস ধরে রাখা বেশ কঠিন। সাব্বির বলেন, ‘দুই মাস বাইরে ছিলাম। বিসিএল মিস করেছি, প্রিমিয়ার লীগ মিস করেছি। ফিটনেস নিয়ে কাজ করেছি। নিজের ব্যাটিংয়ে টেকনিক্যাল কিছু ভুল ছিল সেগুলো নিয়ে কাজ করেছি আমি।’ ভারতের দেরাদুনে আফগানিস্তানের বিপক্ষে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ জুনের প্রথম সপ্তাহে। পরে রয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফর। দু’টি সিরিজ সামনে রেখে মিরপুরে চলছে জাতীয় দলের ফিটনেস ক্যাম্প। সামনের দু’টি সিরিজ খেলতে খেলতেই উঠে যাবে সাব্বিরের ঘরোয়া নিষেধাজ্ঞা। তাই আর নতুন করে তিনি ক্ষমা চাইতে চান না। তার মতে বিসিবি যা ভালো মনে করে তাই মেনে নিতে হবে।
নানা বিতর্কে জড়ানো সাব্বিরকে বিসিবি কঠিন শাস্তি দিলেও আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে নিষিদ্ধ করেনি। কারণ টি-টোয়ন্টি দলের অন্যতম স্পেশালিস্ট ব্যাটসম্যানদের তিনি একজন। শুধু তাই নয়, বর্তমান দলের টপ পারফর্মারদেরও একজন তিনি। মার্চে শ্রীলঙ্কায় নিদাহাস ট্রফির ফাইনালে ভারতের বিপক্ষে খেলেছিলেন ৭৭ রানের দুর্দান্ত ইনিংস। তাতেই লড়াইয়ের পুঁজি পেয়েছিল বাংলাদেশ। শেষ বল পর্যন্ত লড়াই করে ট্রফি হাতছাড়া হলেও সাব্বিরের ইনিংসটি হয়েছিল বেশ প্রশংসিত। টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে সাব্বিরের ক্যারিয়ারসেরা ইনিংসও সেটি। সেই স্মৃতি আত্মবিশ্বাস জমা করছে সাব্বিরের হৃদয়ে। যা আফগানিস্তানের বিপক্ষে বেশ কাজে দেবে বলেই বিশ্বাস এ তরুণের। তিনি বলেন, ‘অবশ্যই এটা আমার জন্য একটা আত্মবিশ্বাসের ব্যাপার ছিল। নিদাহাস ট্রফির ফাইনাল ম্যাচটা যেভাবে খেলেছি, আগের ম্যাচগুলোতে নিজেকে ওইভাবে প্রয়োগ করতে পারিনি। ফাইনালে যেভাবে চেয়েছি, সেভাবে মেলে ধরতে পেরেছি নিজেকে। পরে নিজের জন্য এটা আত্মবিশ্বাস যোগাবে।’
শুধু আফগানিস্তানের বিপক্ষেই নয় সাব্বির নিজেকে তৈরি করছেন আসন্ন বাকি সিরিজগুলোর জন্যও। সাব্বির রহমান বলেন, ‘আসলে আমার লক্ষ্য সুযোগ পেলে এমন স্কোর করা যেন সেটি দলের জন্য কাজে আসে। সেটি যে পজিশনেই হোক না কেন আমি যদি নিজের কাজটি করতে পারি তাহলেই তো দলের উপকার হবে। এখন নিজেকে সেই ভাবেই প্রস্তুত করছি যেন সামনের দিনগুলোতে ভালো কিছু করতে পারি।’
তরুণ সাব্বির রহমান এর আগেও পেয়েছেন নানা শাস্তি। বিশেষ করে বিপিএল-এ নারী কেলেঙ্কারিতে গুনতে হয়েছিল ১৩ লাখ টাকা জরিমানা। এছাড়াও ম্যাচেও নিষিদ্ধ থেকেছেন। পেয়েছেন ডিমেরিট পয়েন্টও। তবে এবারই প্রথম ঘরোয়া ক্রিকেটে খেলতে পারছেন না লম্বা সময় ধরে। এ সময়টাতে সবচেয়ে বেশি তিনি নজর দিয়েছেন নিজের ফিটনেসে। কারণ খেলার মধ্যে না থাকলে ফিটনেস ধরে রাখা বেশ কঠিন। সাব্বির বলেন, ‘দুই মাস বাইরে ছিলাম। বিসিএল মিস করেছি, প্রিমিয়ার লীগ মিস করেছি। ফিটনেস নিয়ে কাজ করেছি। নিজের ব্যাটিংয়ে টেকনিক্যাল কিছু ভুল ছিল সেগুলো নিয়ে কাজ করেছি আমি।’ ভারতের দেরাদুনে আফগানিস্তানের বিপক্ষে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ জুনের প্রথম সপ্তাহে। পরে রয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফর। দু’টি সিরিজ সামনে রেখে মিরপুরে চলছে জাতীয় দলের ফিটনেস ক্যাম্প। সামনের দু’টি সিরিজ খেলতে খেলতেই উঠে যাবে সাব্বিরের ঘরোয়া নিষেধাজ্ঞা। তাই আর নতুন করে তিনি ক্ষমা চাইতে চান না। তার মতে বিসিবি যা ভালো মনে করে তাই মেনে নিতে হবে।
নানা বিতর্কে জড়ানো সাব্বিরকে বিসিবি কঠিন শাস্তি দিলেও আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে নিষিদ্ধ করেনি। কারণ টি-টোয়ন্টি দলের অন্যতম স্পেশালিস্ট ব্যাটসম্যানদের তিনি একজন। শুধু তাই নয়, বর্তমান দলের টপ পারফর্মারদেরও একজন তিনি। মার্চে শ্রীলঙ্কায় নিদাহাস ট্রফির ফাইনালে ভারতের বিপক্ষে খেলেছিলেন ৭৭ রানের দুর্দান্ত ইনিংস। তাতেই লড়াইয়ের পুঁজি পেয়েছিল বাংলাদেশ। শেষ বল পর্যন্ত লড়াই করে ট্রফি হাতছাড়া হলেও সাব্বিরের ইনিংসটি হয়েছিল বেশ প্রশংসিত। টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে সাব্বিরের ক্যারিয়ারসেরা ইনিংসও সেটি। সেই স্মৃতি আত্মবিশ্বাস জমা করছে সাব্বিরের হৃদয়ে। যা আফগানিস্তানের বিপক্ষে বেশ কাজে দেবে বলেই বিশ্বাস এ তরুণের। তিনি বলেন, ‘অবশ্যই এটা আমার জন্য একটা আত্মবিশ্বাসের ব্যাপার ছিল। নিদাহাস ট্রফির ফাইনাল ম্যাচটা যেভাবে খেলেছি, আগের ম্যাচগুলোতে নিজেকে ওইভাবে প্রয়োগ করতে পারিনি। ফাইনালে যেভাবে চেয়েছি, সেভাবে মেলে ধরতে পেরেছি নিজেকে। পরে নিজের জন্য এটা আত্মবিশ্বাস যোগাবে।’
শুধু আফগানিস্তানের বিপক্ষেই নয় সাব্বির নিজেকে তৈরি করছেন আসন্ন বাকি সিরিজগুলোর জন্যও। সাব্বির রহমান বলেন, ‘আসলে আমার লক্ষ্য সুযোগ পেলে এমন স্কোর করা যেন সেটি দলের জন্য কাজে আসে। সেটি যে পজিশনেই হোক না কেন আমি যদি নিজের কাজটি করতে পারি তাহলেই তো দলের উপকার হবে। এখন নিজেকে সেই ভাবেই প্রস্তুত করছি যেন সামনের দিনগুলোতে ভালো কিছু করতে পারি।’