খেলা
নির্বাচনের কারণে পিছিয়ে যাচ্ছে বিপিএল!
স্পোর্টস রিপোর্টার
১৭ মে ২০১৮, বৃহস্পতিবার, ৯:৫৮ পূর্বাহ্ন
বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লীগের (বিপিএল) ৬ষ্ঠ আসর মাঠে গড়ানোর কথা ছিল চলতি বছর নভেম্বরে। হঠাৎ করেই বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) ঘোষণা করে অক্টোবরেই মাঠে গড়াবে এ আসর। কিন্তু সম্ভবত এ বছর বিপিএল মাঠে গড়াচ্ছে না। জানা যায়, আগামী নভেম্বরেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন। যে কারণে দেশের পরিস্থিতি থাকবে উত্তপ্ত। তাই এ সময়ে বিদেশি ক্রিকেটারদের নিয়ে বিপিএলের মতো বড় আসরের আয়োজন খুব কঠিন হবে। বিশেষ করে নিরাপত্তা দেয়াটাই হবে বড় চ্যালেঞ্জ। এছাড়াও বর্তমানে এ আসরে অংশ নেয়া ৭ দলের মধ্যে ৫টির ফ্র্যাঞ্চাইজি মালিক পক্ষই জাতীয় সংসদের সদস্য। তাই সেই সময় তারা নির্বাচন নিয়ে ভীষণ ব্যস্ত থাকবেন। তাই বিপিএল আয়োজন পেছানো ছাড়া আর বিকল্প নেই। সমস্যার কথাটি স্বীকারও করে নিয়েছেন গভর্নিং কাউন্সিলের সদস্য সচিব ইসলাইল হায়দার মল্লিক। তিনি বলেন, ‘বিপিএল পেছানোটা এখনো চূড়ান্ত হয়নি। আগামী এক-দুই সপ্তাহের মধ্যে এটা চূড়ান্ত করতে পারবো। আমাদের সময় নির্ধারণ করা ছিল অক্টোবরে, কিন্তু নির্বাচনের ঠিক আগে ৭টি ফ্র্যাঞ্চাইজি ও ৩টি ভেন্যুতে খেলার জন্য পর্যাপ্ত নিরাপত্তা আমরা পাবো কিনা সেটা এখনো নিশ্চিত নয়।’
জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কথা মাথায় রেখেই একমাস এগিয়ে অক্টোবরে বিপিএল আয়োজনের ঘোষণা দিয়েছিলেন বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন। কিন্তু মল্লিক বলেন, ‘আগের নির্ধারিত সময়ে এবারের আসর আয়োজনের সম্ভাবনা কম।’ তাই প্রশ্ন উঠেছে এ বছর না হলে কবে হবে বিপিএল? নাকি এ আসরটি হচ্ছেই না। তবে আগামী বছর দুটি বিপিএল হওয়ার কথাও তিনি আভাস দেন। তিনি বলেন, ‘ষষ্ঠ আসর হওয়া নিয়ে আপাতত সন্দেহ নেই। কেবল সময়টা পরিবর্তন হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। অক্টোবরে না করে নির্বাচনের পরে জানুয়ারিতে শুরু করার চিন্তা-ভাবনা রয়েছে।’ তবে আগামী বছর জানুয়ারিতে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পূর্ব নির্ধারিত সিরিজ রয়েছে বাংলাদেশের। তবে সেটি এগিয়ে আনতে বিসিবির প্রধান নির্বাহী নিজামউদ্দিন চৌধুরী জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট বোর্ডের সঙ্গে যোগাযোগ করবেন বলেও জানালেন মল্লিক।
নির্বাচনের আগে দেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা থাকতে পারে- এমন শঙ্কাও বিপিএল পেছানোর কারণ হিসেবে ভাবছে আয়োজক কমিটি। ভারতের রাজনৈতিক কারণে ২০০৯ সালের আইপিএল আয়োজন করা হয়েছিল সাউথ আফ্রিকায়। বিপিএলও দেশের বাইরে, তেমন কিছু করার ভাবনা আছে কিনা জানতে চাইলে মল্লিক টানলেন আর্থিক সীমাবদ্ধতার কথা, ‘বিসিবির অর্থনৈতিক শক্তি আইপিএলের মতো না। যে খরচ বাড়বে সেটা অনেক বেশি। এমনকি ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলোর খরচও অনেক বেড়ে যাবে।’ শুধু তাই নয় দলগুলোর মালিক পক্ষ সংসদ নির্বাচনে অংশ নিবে বলে তাদের সেই সময় থাকবে নির্বাচনী খরচও। যে কারণে বিপিএলে দেশি-বিদেশি ক্রিকেটারদের পেছনে বড় অঙ্কের অর্থ ব্যয়ও তাদের কঠিন হবে। দলগুলোর পক্ষ থেকেও বেশ আপত্তি ছিল বলে জানা গেছে। যে কারণে এবছর বিপিএল হওয়ার সম্ভাবনা কমই।
বিপিএলের ৫ম আসর অনুষ্ঠিত হয়ে গেল বছর নভেম্বরে। সিলেট-চট্টগ্রাম ও ঢাকার তিন ভেন্যুতে আয়োজন হয় আসরের ম্যাচগুলো। প্রথমবারের মতো সিলেট ভেন্যুতে হয় বিপিএলের খেলা। এবারো তিনটি ভেন্যুতেই খেলা হওয়ার কথা।
জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কথা মাথায় রেখেই একমাস এগিয়ে অক্টোবরে বিপিএল আয়োজনের ঘোষণা দিয়েছিলেন বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন। কিন্তু মল্লিক বলেন, ‘আগের নির্ধারিত সময়ে এবারের আসর আয়োজনের সম্ভাবনা কম।’ তাই প্রশ্ন উঠেছে এ বছর না হলে কবে হবে বিপিএল? নাকি এ আসরটি হচ্ছেই না। তবে আগামী বছর দুটি বিপিএল হওয়ার কথাও তিনি আভাস দেন। তিনি বলেন, ‘ষষ্ঠ আসর হওয়া নিয়ে আপাতত সন্দেহ নেই। কেবল সময়টা পরিবর্তন হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। অক্টোবরে না করে নির্বাচনের পরে জানুয়ারিতে শুরু করার চিন্তা-ভাবনা রয়েছে।’ তবে আগামী বছর জানুয়ারিতে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পূর্ব নির্ধারিত সিরিজ রয়েছে বাংলাদেশের। তবে সেটি এগিয়ে আনতে বিসিবির প্রধান নির্বাহী নিজামউদ্দিন চৌধুরী জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট বোর্ডের সঙ্গে যোগাযোগ করবেন বলেও জানালেন মল্লিক।
নির্বাচনের আগে দেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা থাকতে পারে- এমন শঙ্কাও বিপিএল পেছানোর কারণ হিসেবে ভাবছে আয়োজক কমিটি। ভারতের রাজনৈতিক কারণে ২০০৯ সালের আইপিএল আয়োজন করা হয়েছিল সাউথ আফ্রিকায়। বিপিএলও দেশের বাইরে, তেমন কিছু করার ভাবনা আছে কিনা জানতে চাইলে মল্লিক টানলেন আর্থিক সীমাবদ্ধতার কথা, ‘বিসিবির অর্থনৈতিক শক্তি আইপিএলের মতো না। যে খরচ বাড়বে সেটা অনেক বেশি। এমনকি ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলোর খরচও অনেক বেড়ে যাবে।’ শুধু তাই নয় দলগুলোর মালিক পক্ষ সংসদ নির্বাচনে অংশ নিবে বলে তাদের সেই সময় থাকবে নির্বাচনী খরচও। যে কারণে বিপিএলে দেশি-বিদেশি ক্রিকেটারদের পেছনে বড় অঙ্কের অর্থ ব্যয়ও তাদের কঠিন হবে। দলগুলোর পক্ষ থেকেও বেশ আপত্তি ছিল বলে জানা গেছে। যে কারণে এবছর বিপিএল হওয়ার সম্ভাবনা কমই।
বিপিএলের ৫ম আসর অনুষ্ঠিত হয়ে গেল বছর নভেম্বরে। সিলেট-চট্টগ্রাম ও ঢাকার তিন ভেন্যুতে আয়োজন হয় আসরের ম্যাচগুলো। প্রথমবারের মতো সিলেট ভেন্যুতে হয় বিপিএলের খেলা। এবারো তিনটি ভেন্যুতেই খেলা হওয়ার কথা।