দেশ বিদেশ
হিজড়াদের চিহ্নিত করে স্মার্টকার্ড দেবে সরকার
স্টাফ রিপোর্টার
২৭ এপ্রিল ২০১৮, শুক্রবার, ৯:৪১ পূর্বাহ্ন
ভুয়া হিজড়া সেজে সরকারি-বেসরকারি সুবিধা গ্রহণের অভিযোগ রয়েছে। তাই প্রকৃত হিজড়া চিহ্নিত করে প্রত্যেককে স্মার্টকার্ড দেবে সরকার। হিজড়া জনগোষ্ঠীর উন্নয়নে সরকার অত্যন্ত আন্তরিক। সমাজসেবা অধিদপ্তর আয়োজনে ও বন্ধু সোশ্যাল ওয়েল ফেয়ার সোসাইটির সহযোগিতায় এক মতবিনিময় সভায় স্মার্টকার্ড প্রদানের বিষয়টি তুলে ধরে বক্তব্য রাখেন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক নুরুল কবির। গতকাল রাজধানীর আগারগাঁওস্থ সমাজসেবা অধিদপ্তরের সভাকক্ষে এই মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।
এতে নুরুল কবির বলেন, অনেক ভুয়া হিজড়া আছে। তারা হিজড়া সেজে যাতে সুবিধা না নিতে পারে এজন্য সরকার একটি পরিকল্পনা করেছে। ডাক্তারি পরীক্ষা করে প্রকৃত হিজড়া চিহ্নিত করা হবে। তাদের প্রত্যেককে একটা স্মার্টকার্ড দেয়া হবে। তিনি জানান, হিজড়াদের জীবনমান উন্নয়নের জন্য স্কুলগামী হিজড়াদের উপবৃত্তি, ৫০ বছর থেকে তদূর্ধ্ব দুই হাজার ৫শ’ হিজড়াকে বিশেষ ভাতা প্রদান করা হচ্ছে। সেইসঙ্গে হিজড়াদের প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মক্ষম হিজড়াদের দক্ষতা বৃদ্ধি করে আয়বর্ধনমূলক কর্মকাণ্ডে সম্পৃক্ত করা হচ্ছে।
মতবিনিময় সভায় বক্তারা বলেন, জন্ম থেকেই বৈষম্যমূলক আচরণের শিকার হতে হয় হিজড়াদের। পরিবার থেকে বঞ্চিত হয় তারা। সম্পত্তির অধিকার থেকে বঞ্চিত করা হয়। অথচ এই জনগোষ্ঠী মানব বৈচিত্র্যের একটি অংশ। সমাজ থেকে হিজড়াদের প্রতি নেতিবাচক ধারণা পরিবর্তন করতে হবে। এজন্য সবাইকে সচেতনভাবে এগিয়ে আসতে হবে। মতবিনিময় সভায় হিজড়া নেতৃবৃন্দ জানান, তারা ভিক্ষাবৃত্তির বিপক্ষে। তারা কাজ চান। প্রশিক্ষণ শেষে তাদের মৎস্যসহ বিভিন্ন খামার করার সুযোগ দিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানান তারা। হিজড়া নেতৃবৃন্দ বলেন, বর্তমানে প্রশিক্ষণ শেষে ১০ হাজার টাকা ঋণ দেয়া হয় যা দিয়ে তেমন কিছুই করা যায় না।
মতবিনিময় সভায় বক্তব্য রাখেন- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতা গণযোগাযোগ বিভাগের শিক্ষক রুবায়েত ফেরদৌস, উপ-পুলিশ কমিশনার জসিম উদ্দিন, অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার মিজানুর রহমান, বন্ধু সোশ্যাল ওয়েল ফেয়ার সোসাইটির প্রোগ্রাম ম্যানেজার উম্মে ফারহানা জারিফ কান্তা, হিজড়া নেত্রী নাদিরা খানম, সীমা প্রমুখ।
এতে নুরুল কবির বলেন, অনেক ভুয়া হিজড়া আছে। তারা হিজড়া সেজে যাতে সুবিধা না নিতে পারে এজন্য সরকার একটি পরিকল্পনা করেছে। ডাক্তারি পরীক্ষা করে প্রকৃত হিজড়া চিহ্নিত করা হবে। তাদের প্রত্যেককে একটা স্মার্টকার্ড দেয়া হবে। তিনি জানান, হিজড়াদের জীবনমান উন্নয়নের জন্য স্কুলগামী হিজড়াদের উপবৃত্তি, ৫০ বছর থেকে তদূর্ধ্ব দুই হাজার ৫শ’ হিজড়াকে বিশেষ ভাতা প্রদান করা হচ্ছে। সেইসঙ্গে হিজড়াদের প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মক্ষম হিজড়াদের দক্ষতা বৃদ্ধি করে আয়বর্ধনমূলক কর্মকাণ্ডে সম্পৃক্ত করা হচ্ছে।
মতবিনিময় সভায় বক্তারা বলেন, জন্ম থেকেই বৈষম্যমূলক আচরণের শিকার হতে হয় হিজড়াদের। পরিবার থেকে বঞ্চিত হয় তারা। সম্পত্তির অধিকার থেকে বঞ্চিত করা হয়। অথচ এই জনগোষ্ঠী মানব বৈচিত্র্যের একটি অংশ। সমাজ থেকে হিজড়াদের প্রতি নেতিবাচক ধারণা পরিবর্তন করতে হবে। এজন্য সবাইকে সচেতনভাবে এগিয়ে আসতে হবে। মতবিনিময় সভায় হিজড়া নেতৃবৃন্দ জানান, তারা ভিক্ষাবৃত্তির বিপক্ষে। তারা কাজ চান। প্রশিক্ষণ শেষে তাদের মৎস্যসহ বিভিন্ন খামার করার সুযোগ দিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানান তারা। হিজড়া নেতৃবৃন্দ বলেন, বর্তমানে প্রশিক্ষণ শেষে ১০ হাজার টাকা ঋণ দেয়া হয় যা দিয়ে তেমন কিছুই করা যায় না।
মতবিনিময় সভায় বক্তব্য রাখেন- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতা গণযোগাযোগ বিভাগের শিক্ষক রুবায়েত ফেরদৌস, উপ-পুলিশ কমিশনার জসিম উদ্দিন, অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার মিজানুর রহমান, বন্ধু সোশ্যাল ওয়েল ফেয়ার সোসাইটির প্রোগ্রাম ম্যানেজার উম্মে ফারহানা জারিফ কান্তা, হিজড়া নেত্রী নাদিরা খানম, সীমা প্রমুখ।