এক্সক্লুসিভ
মিঠাপুকুরে স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণ
স্টাফ রিপোর্টার, রংপুর থেকে
২৪ এপ্রিল ২০১৮, মঙ্গলবার, ৮:৫৪ পূর্বাহ্ন
রংপুরের মিঠাপুকুরে নবম শ্রেণির এক ছাত্রী ধর্ষিত হয়েছে। এ ঘটনায় মামলা করায় ধর্ষকের পরিবার বাদীকে প্রাণনাশের হুমকি দিচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এদিকে ধর্ষক গ্রেপ্তার হলেও দুই সহযোগী এখনো প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে। সরজমিন উপজেলার চেংমারী ইউনিয়নের মোসলেম বাজার এলাকায় গিয়ে জানা গেছে, ওই এলাকার এক দিনমজুরের মেয়ে (১৪) স্থানীয় শুকুরেরহাট উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্রী। বিদ্যালয়ে যাতায়াতের সময় তিলকপাড়া গ্রামের মতলব মিয়ার পুত্র রুবেল মিয়া, মৃত সেকেন্দার আলীর পুত্র শরিফুল ও শাহজাহান খানের ছেলে শাকিল মিয়া মেয়েটিকে গত ১১ই এপ্রিল রাতে ঘরে ধর্ষণ করে পালিয়ে যায়।
গোঙ্গানির শব্দ শুনে পাশের ঘরে থাকা বাবা-মা মেয়েটিকে অসুস্থ অবস্থায় উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করান। এ ঘটনায় ওই ৩ জনের বিরুদ্ধে থানায় মামলা করেছেন মেয়েটির বাবা। পুলিশ ইতিমধ্যে ধর্ষক রুবেলকে গ্রেপ্তার করেছে। তবে শরিফুল ইসলাম ও শাকিল মিয়া প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে। এদিকে মামলা তুলে নেয়ার জন্য বাদী ও ধর্ষিতাকে হুমকি দিচ্ছে ধর্ষক পক্ষ। অন্যথায় তাদেরকে মেরে ফেলা হবে বলেও হুমকি দেয়া হচ্ছে। এলাকাবাসী জানায়, ধর্ষকদের পরিবার প্রভাবশালী হওয়ায় মেয়ের বাবাকে কোণঠাসা করে ফেলেছে। এছাড়াও ধর্ষকরা প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে।। শুকুরেরহাট ডিগ্রি কলেজের সহকারী অধ্যাপক ও স্থানীয় বাসিন্দা মাহফুজার রহমান বলেন, খুবই ঘৃণিত কাজটি করেছেন তারা। আমরা এলাকাবাসী আসামিদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই। নইলে এলাকাবাসী আন্দোলনে নামতে বাধ্য হবে। স্থানীয় রেজাউল করিম বলেন, আমরা ধর্ষকদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও দ্রুততম সময়ে শাস্তির দাবি করছি। মিঠাপুকুর থানার ওসি মোজাম্মেল হক বলেন, ইতিমধ্যেই প্রধান আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অন্যদের গ্রেপ্তারে জোর প্রচেষ্টা চলছে।
গোঙ্গানির শব্দ শুনে পাশের ঘরে থাকা বাবা-মা মেয়েটিকে অসুস্থ অবস্থায় উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করান। এ ঘটনায় ওই ৩ জনের বিরুদ্ধে থানায় মামলা করেছেন মেয়েটির বাবা। পুলিশ ইতিমধ্যে ধর্ষক রুবেলকে গ্রেপ্তার করেছে। তবে শরিফুল ইসলাম ও শাকিল মিয়া প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে। এদিকে মামলা তুলে নেয়ার জন্য বাদী ও ধর্ষিতাকে হুমকি দিচ্ছে ধর্ষক পক্ষ। অন্যথায় তাদেরকে মেরে ফেলা হবে বলেও হুমকি দেয়া হচ্ছে। এলাকাবাসী জানায়, ধর্ষকদের পরিবার প্রভাবশালী হওয়ায় মেয়ের বাবাকে কোণঠাসা করে ফেলেছে। এছাড়াও ধর্ষকরা প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে।। শুকুরেরহাট ডিগ্রি কলেজের সহকারী অধ্যাপক ও স্থানীয় বাসিন্দা মাহফুজার রহমান বলেন, খুবই ঘৃণিত কাজটি করেছেন তারা। আমরা এলাকাবাসী আসামিদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই। নইলে এলাকাবাসী আন্দোলনে নামতে বাধ্য হবে। স্থানীয় রেজাউল করিম বলেন, আমরা ধর্ষকদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও দ্রুততম সময়ে শাস্তির দাবি করছি। মিঠাপুকুর থানার ওসি মোজাম্মেল হক বলেন, ইতিমধ্যেই প্রধান আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অন্যদের গ্রেপ্তারে জোর প্রচেষ্টা চলছে।