এক্সক্লুসিভ
ক্ষত নিয়ে চমেক হাসপাতালে কাতরাচ্ছেন তরুণী
চট্টগ্রাম প্রতিনিধি
২৪ এপ্রিল ২০১৮, মঙ্গলবার, ৮:২৪ পূর্বাহ্ন
নাক মুখ থেঁতলে গেছে। ঘাড় থেকে রক্ত ঝরছে। এমন অসংখ্য ক্ষত নিয়ে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে ১৮ বছরের এক কর্মজীবী তরুণী। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে দুই নরপশুর ধর্ষণচেষ্টা রুখে দিতে গিয়ে প্রচণ্ড আঘাতে গুরুতর জখম হন তিনি।
তরুণীটি একজন পোশাককর্মী। তার বাড়ি চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার বটতলী গ্রামে। কর্মস্থলের সুবাদে থাকেন কর্ণফুলী উপজেলার পটিয়া থানাধীন বড় উঠানের ঈদগা এলাকায় মামার বাড়িতে।
আর কর্মস্থল থেকে ফেরার পথে রোববার রাত ১০টার দিকে কর্ণফুলি উপজেলার পটিয়া থানার বড় উঠান এলাকায় পাশবিক এ ঘটনা ঘটে। গুরুতর আহত তরুণীকে উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করান স্বজনরাই।
তরুণীটি বর্তমানে চমেক হাসপাতালের ওয়ানস্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে চিকিৎসাধীন রয়েছেন বলে জানান হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ পরিদর্শক মো. জহিরুল ইসলাম। তিনি বলেন, রোববার রাত ১২টার দিকে তরুণীকে চমেক হাসপাতালের ওসিসিতে ভর্তি করা হয়। মেডিকেল পরীক্ষায় তরুণীটিকে ধর্ষণের আলামত পাওয়া যায়নি। তবে, ধর্ষণ প্রতিরোধ করতে গিয়ে তরুণীটির মুখে, ঘাড়ে, গলায় রক্তাক্ত জখমের সৃষ্টি হয়। তাকে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে। এখনো কোনো মামলা হয়নি বলে জানান ওসি জহির।
ভিকটিমের পারিবারিক ও স্থানীয় সূত্র জানায়, পশ্চিম পটিয়ার কলেজ বাজার এলাকায় ইনোভা গার্মেন্টসে কর্মরত এ তরুণী রোববার ডিউটি শেষে রাত ৯টায় বেরিয়ে হেঁটে মামার বাড়িতে ফিরছিলেন। এ সময় ওঁৎ পেতে থাকা দুই যুবক তরুণীকে জোরপূর্বক তুলে নিয়ে পার্শ্ববর্তী জঙ্গলে ধর্ষণের চেষ্টা চালায়।
মেয়েটি জীবনের ঝুঁকি নিয়ে অসীম সাহসের সঙ্গে পাষণ্ডদের সঙ্গে লড়াই করে ধর্ষণ চেষ্টা ব্যর্থ করে দেয়। ধর্ষণ প্রতিরোধ করতে ধর্ষকদের নখের আচড় ও প্রচণ্ড আঘাতে গুরুতর আহত হন এ তরুণী।
সূত্র আরো জানায়, তরুণীটির সঙ্গে কয়েকদিন আগে পারিবারিকভাবে সুজন কর্মকার নামে এক তরুণের বিয়ে ঠিক হয়। প্রতিদিন সর্বোচ্চ রাত ৯টার মধ্যে কর্মস্থল থেকে বাড়ি ফেরেন ওই তরুণী। কিন্তু রোববার রাত ১০টায়ও বাড়ি না ফেরায় মেয়েটির হবু বর ও পরিবারের সদস্যরা উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েন।
স্বজনেরা তার সন্ধানে বের হয়ে বাড়ির অদূরে রাস্তার ধারে ঝোপঝাড়ে মেয়েটির চিৎকার শুনতে পান। কাছে যেতেই দুই যুবক দ্রুত সেখান থেকে পালিয়ে যেতে দেখা যায়। এরপর তরুণীকে উদ্ধার করে চমেক হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস (ওসিসি) সেন্টারে ভর্তি করেন।
বড় উঠানের চেয়ারম্যান দিদারুল আলম জানান, কর্মজীবী তরুণীটি তার কর্মস্থল থেকে বাসায় ফিরছিলেন। রাত ১০টার সময় তার বাসার অদূরে আসতেই দুই ধর্ষক তাকে তুলে নিয়ে ধর্ষণের চেষ্টা করে। ধর্ষণে বাধা দিলে তাকে খুব মারধর করা হয়। এতে নাক, মুখ থেঁতলে যায়।
তরুণীটি একজন পোশাককর্মী। তার বাড়ি চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার বটতলী গ্রামে। কর্মস্থলের সুবাদে থাকেন কর্ণফুলী উপজেলার পটিয়া থানাধীন বড় উঠানের ঈদগা এলাকায় মামার বাড়িতে।
আর কর্মস্থল থেকে ফেরার পথে রোববার রাত ১০টার দিকে কর্ণফুলি উপজেলার পটিয়া থানার বড় উঠান এলাকায় পাশবিক এ ঘটনা ঘটে। গুরুতর আহত তরুণীকে উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করান স্বজনরাই।
তরুণীটি বর্তমানে চমেক হাসপাতালের ওয়ানস্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে চিকিৎসাধীন রয়েছেন বলে জানান হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ পরিদর্শক মো. জহিরুল ইসলাম। তিনি বলেন, রোববার রাত ১২টার দিকে তরুণীকে চমেক হাসপাতালের ওসিসিতে ভর্তি করা হয়। মেডিকেল পরীক্ষায় তরুণীটিকে ধর্ষণের আলামত পাওয়া যায়নি। তবে, ধর্ষণ প্রতিরোধ করতে গিয়ে তরুণীটির মুখে, ঘাড়ে, গলায় রক্তাক্ত জখমের সৃষ্টি হয়। তাকে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে। এখনো কোনো মামলা হয়নি বলে জানান ওসি জহির।
ভিকটিমের পারিবারিক ও স্থানীয় সূত্র জানায়, পশ্চিম পটিয়ার কলেজ বাজার এলাকায় ইনোভা গার্মেন্টসে কর্মরত এ তরুণী রোববার ডিউটি শেষে রাত ৯টায় বেরিয়ে হেঁটে মামার বাড়িতে ফিরছিলেন। এ সময় ওঁৎ পেতে থাকা দুই যুবক তরুণীকে জোরপূর্বক তুলে নিয়ে পার্শ্ববর্তী জঙ্গলে ধর্ষণের চেষ্টা চালায়।
মেয়েটি জীবনের ঝুঁকি নিয়ে অসীম সাহসের সঙ্গে পাষণ্ডদের সঙ্গে লড়াই করে ধর্ষণ চেষ্টা ব্যর্থ করে দেয়। ধর্ষণ প্রতিরোধ করতে ধর্ষকদের নখের আচড় ও প্রচণ্ড আঘাতে গুরুতর আহত হন এ তরুণী।
সূত্র আরো জানায়, তরুণীটির সঙ্গে কয়েকদিন আগে পারিবারিকভাবে সুজন কর্মকার নামে এক তরুণের বিয়ে ঠিক হয়। প্রতিদিন সর্বোচ্চ রাত ৯টার মধ্যে কর্মস্থল থেকে বাড়ি ফেরেন ওই তরুণী। কিন্তু রোববার রাত ১০টায়ও বাড়ি না ফেরায় মেয়েটির হবু বর ও পরিবারের সদস্যরা উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েন।
স্বজনেরা তার সন্ধানে বের হয়ে বাড়ির অদূরে রাস্তার ধারে ঝোপঝাড়ে মেয়েটির চিৎকার শুনতে পান। কাছে যেতেই দুই যুবক দ্রুত সেখান থেকে পালিয়ে যেতে দেখা যায়। এরপর তরুণীকে উদ্ধার করে চমেক হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস (ওসিসি) সেন্টারে ভর্তি করেন।
বড় উঠানের চেয়ারম্যান দিদারুল আলম জানান, কর্মজীবী তরুণীটি তার কর্মস্থল থেকে বাসায় ফিরছিলেন। রাত ১০টার সময় তার বাসার অদূরে আসতেই দুই ধর্ষক তাকে তুলে নিয়ে ধর্ষণের চেষ্টা করে। ধর্ষণে বাধা দিলে তাকে খুব মারধর করা হয়। এতে নাক, মুখ থেঁতলে যায়।