বিশ্বজমিন
দুই কোরিয়ার মধ্যে হটলাইন চালু
মানবজমিন ডেস্ক
২১ এপ্রিল ২০১৮, শনিবার, ৯:৩২ পূর্বাহ্ন
নিজেদের মধ্যে যোগাযোগের জন্য ‘হটলাইন’ চালু করেছে দুই কোরিয়া। এই হটলাইনের এক প্রান্তে আছে সিউলে অবস্থিত দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট মুন জায়ে ইনের কার্যালয়। আর অপর প্রান্তে রয়েছে উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উনের কার্যালয়। নতুন চালু হওয়া হটলাইন ব্যবহার করে পরীক্ষামূলকভাবে ৪ মিনিট ১৯ সেকেন্ড কথাও বলেছেন দু’দেশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। এ খবর দিয়েছে বার্তা সংস্থা এএফপি।
খবরে বলা হয়, আগামী সপ্তাহে উত্তর ও দক্ষিণ কোরিয়ার সরকার প্রধানের বৈঠকে বসার কথা রয়েছে। সে বৈঠক সামনে রেখে দু’দেশের যোগাযোগ আরো সহজসাধ্য করতে হটলাইন চালু করা হলো। দক্ষিণ কোরিয়ার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ইয়োন কুন ইয়োং বলেন, মাত্রই দুই কোরিয়ার নেতাদের মধ্যে ঐতিহাসিক ‘হটলাইন’ চালু করা হয়েছে। সংযোগ খুবই ভালো। ভৌগোলিকভাগে উত্তর ও দক্ষিণ কোরিয়া একে অন্যের প্রতিবেশী। তবে ১৯৫৩ সালের কোরিয়া যুদ্ধের পর থেকেই দু’দেশের মধ্যে স্বাভাবিক সম্পর্ক নেই। এমনকি কোনো ডাক বা টেলিফোন যোগাযোগও নেই। সম্প্রতি দক্ষিণ কোরিয়ায় অনুষ্ঠিত শীতকালীন অলিম্পিকে উত্তর কোরিয়ার অংশগ্রহণের পর থেকেই দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক উষ্ণ হতে শুরু করে। এরই ধারাবাহিকতায় আগামী সপ্তাহে দুই দেশের সরকার প্রধানের বৈঠক অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। অন্যদিকে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকের আগ্রহ প্রকাশ করেছেন দক্ষিণ কোরিয়ার নেতা কিম জং উন। সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএ পরিচালক মাইক পম্পেও উত্তর কোরিয়া সফর করেন। এর প্রেক্ষিতে কিম জং ও ট্রাম্পের মধ্যে বৈঠকের সম্ভাবনা আরো জোরালো হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, দ্রুতই তারা মুখোমুখি বসবেন।
খবরে বলা হয়, আগামী সপ্তাহে উত্তর ও দক্ষিণ কোরিয়ার সরকার প্রধানের বৈঠকে বসার কথা রয়েছে। সে বৈঠক সামনে রেখে দু’দেশের যোগাযোগ আরো সহজসাধ্য করতে হটলাইন চালু করা হলো। দক্ষিণ কোরিয়ার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ইয়োন কুন ইয়োং বলেন, মাত্রই দুই কোরিয়ার নেতাদের মধ্যে ঐতিহাসিক ‘হটলাইন’ চালু করা হয়েছে। সংযোগ খুবই ভালো। ভৌগোলিকভাগে উত্তর ও দক্ষিণ কোরিয়া একে অন্যের প্রতিবেশী। তবে ১৯৫৩ সালের কোরিয়া যুদ্ধের পর থেকেই দু’দেশের মধ্যে স্বাভাবিক সম্পর্ক নেই। এমনকি কোনো ডাক বা টেলিফোন যোগাযোগও নেই। সম্প্রতি দক্ষিণ কোরিয়ায় অনুষ্ঠিত শীতকালীন অলিম্পিকে উত্তর কোরিয়ার অংশগ্রহণের পর থেকেই দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক উষ্ণ হতে শুরু করে। এরই ধারাবাহিকতায় আগামী সপ্তাহে দুই দেশের সরকার প্রধানের বৈঠক অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। অন্যদিকে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকের আগ্রহ প্রকাশ করেছেন দক্ষিণ কোরিয়ার নেতা কিম জং উন। সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএ পরিচালক মাইক পম্পেও উত্তর কোরিয়া সফর করেন। এর প্রেক্ষিতে কিম জং ও ট্রাম্পের মধ্যে বৈঠকের সম্ভাবনা আরো জোরালো হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, দ্রুতই তারা মুখোমুখি বসবেন।