খেলা
তাসকিন-সৌম্যদের পাশেই থাকবেন মাশরাফি
স্পোর্টস রিপোর্টার
২০ এপ্রিল ২০১৮, শুক্রবার, ৯:২৩ পূর্বাহ্ন
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) কেন্দ্রীয় চুক্তি থেকে বাদ পড়েছেন ৬ ক্রিকেটার। সেই সঙ্গে চুক্তিতে ১৬ থেকে ক্রিকেটারের সংখ্যা কমিয়ে করা হচ্ছে ১৩ জন। বুধবার বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) কার্যনির্বাহী কমিটির সভা শেষে বিষয়গুলো নিশ্চিত করেন সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন। বিসিবি সভাপতির এ বক্তব্যের পর গতকাল ওয়ানডে দলের অধিনায়ক মাশরাফি বিন মুর্তজা জানান বাদ পড়া ক্রিকেটারদের পাশেই থাকবেন তিনিসহ দলের সিনিয়র ক্রিকেটাররা। সেই সঙ্গে বাদ পড়া ক্রিকেটারদেরও পারফরম্যান্সে উন্নতি ঘটানোর জন্য অনুরোধ জানান তিনি। গতকাল নড়াইল ফাউন্ডেশনের সঙ্গে একটি প্রতিষ্ঠানের চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ওয়ানডে দলের অধিনায়ক নিজের মতামত তুলে ধরেন সংবাদ মাধ্যমের সঙ্গে। বিশেষ করে তরুণ ক্রিকেটার তাসকিন আহমেদ, সৌম্য সরকারদের বাদ পড়া নিয়ে তিনি বলেন, ‘আমি এমন সময়ই কথা বলছি যখন কোনো কিছু চূড়ান্ত হয়নি। তারপরও বলছি, তারা বাংলাদেশের সত্যিকারের ভবিষ্যৎ, তাদের সমর্থন করা আমাদের প্রত্যেকের এখন দায়িত্ব। আমার জায়গা থেকে আমি পিছপা হবো না। যত প্রকার সমর্থন দেয়ার তাদের আমি দেবো। আমরা চার-পাঁচজন সিনিয়র তাদের অনেক সহযোগিতা করবো, তাদেরও চেষ্টা করতে হবে তারাও যেন নিজেদের সেরা ফর্মে আসতে পারে।’
অভিজ্ঞ ইমরুল কায়েস ছাড়াও মূলত পারফরম্যান্সের কারণেই কেন্দ্রীয় চুক্তি থেকে বাদ পড়েছেন আরো ৫ ক্রিকেটার। তারপরও তাদের সমর্থন দেয়ার কারণ ব্যাখ্যা করতে গিয়ে মাশরাফি বলেন, ‘জানি যে বাংলাদেশের এতো বেশি বিকল্প খেলোয়াড় নেই। আজ যে তিন চারজনের নাম বলছেন, এরাই বাংলাদেশের সত্যিকারের ভবিষ্যৎ। তারা নিজেদের ছোট ক্যারিয়ারে সেটি প্রমাণ করেছে। আমার বিশ্বাস ধারাবাহিকতা বাড়িয়ে যদি ফর্মে ফিরে আসে লংটাইম বাংলাদেশকে সার্ভিস দিতে পারবে। এক সময় সাকিব-তামিম-আমরা এমনই ছিলাম। বলতে পারেন, বর্তমানে দলে প্রতিদ্বন্দ্বিতার যে লেভেল, আমাদের সময় তেমন না থাকায় আমরা টিকে গেছি। ওদের উপর প্রত্যাশা অনেক। সে জায়গা থেকে তারা খারাপ করলে সোশ্যাল মিডিয়াও এত সোচ্চার যে তার একটা প্রভাব চলে আসে। ক্রিকেট খেলাটা অনেক কঠিন হয়ে গেছে। ছোটখাটো বিষয় বেশি সমালোচনায় চলে আসে। ২২-২৩ বছর বয়সে এত সমালোচনা নিয়ে মাঠে যেয়ে ধারাবাহিক ভালো খেলা তাদের জন্য কঠিন। বেড়ে ওঠা তো এত পেশাদারির মধ্যে হয় না। তবে আমরা বুঝতে পারছি, আমরা সিনিয়ররা যারা আছি তাদের সহযোগিতা করতে হবে।’
কেন্দ্রীয় চুক্তি থেকে বাদ পড়া ক্রিকেটাররা নিজেদের সেরাটা দিয়েই ফিরে আসবেন বলেই মাশরাফির বিশ্বাস। তিনি বলেন, ‘তারা (বাদ পড়া ছয় ক্রিকেটার) তো বসে থাকবে না। তাদের অবশ্যই ফিরে আসার চেষ্টা করতে হবে। আমার বিশ্বাস তারা পারবে। যারাই বাদ পড়ুক না কেন, দেখেন তারা কোনো না কোনোভাবে বাংলাদেশ দলে অবদান রেখেছে। হয়তো বা সাময়িক পারফরম্যান্স খারাপ হতে পারে, তাদের অবদান কিন্তু কমাতে পারবেন না। এখন হয়তো বাজে সময় যাচ্ছে। বেতনের বিষয়টা পুরোটাই ক্রিকেট বোর্ডের। আমরা সিনিয়ররা যারা আছি, চেষ্টা করবো তাদের পাশে থাকার।
‘ক্রিকেট প্যাশনের সঙ্গে টাকাও প্রয়োজন’
ক্রিকেট প্যাশনের সঙ্গে টাকারও যে প্রয়োজন সেটিও মাশরাফি তুলে ধরেন সংবাদ মাধ্যমের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘প্রথমত আমি যতদিন ধরে খেলছি বেতনের ভেতর ছিলাম কি ছিলাম না এসব নিয়ে ভাবিনি। আমার সব সময়ই প্যাশন ছিল ক্রিকেট খেলা। তা নিয়েই ক্রিকেট খেলছি। তবে বেতন একজন খেলোয়াড়ের জন্য অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ। দেশের বেশির ভাগ খেলোয়াড় এসেছে মধ্যবিত্ত পরিবার থেকে। বেতন বা খেলার বিরাট প্রভাব থাকে তাদের পরিবারের ওপর। এটা অস্বীকার করার সুযোগ নেই। কিন্তু সিদ্ধান্তটা বোর্ডের। ক’জনকে বেতন দেবো এটা তাদের বিষয়। তবে যতদূর জানি ঘোষণাটা এখনো আসেনি। আগে ১৬ জন ছিল। এখন শুনেছি কমতে পারে। এছাড়াও এখন পারফরম্যান্স সব সময়ই একই গ্রাফে চলে না। কখনো ভালো যায়, কারো কখনো খারাপ। বেতনের বিষয়টা নির্ভর করে পারফরম্যান্সের ওপর, এটাও সত্য কথা। সবকিছু সম্পর্কিত। বোর্ড যে সিদ্ধান্ত নেবে, সেটাই চূড়ান্ত।
অভিজ্ঞ ইমরুল কায়েস ছাড়াও মূলত পারফরম্যান্সের কারণেই কেন্দ্রীয় চুক্তি থেকে বাদ পড়েছেন আরো ৫ ক্রিকেটার। তারপরও তাদের সমর্থন দেয়ার কারণ ব্যাখ্যা করতে গিয়ে মাশরাফি বলেন, ‘জানি যে বাংলাদেশের এতো বেশি বিকল্প খেলোয়াড় নেই। আজ যে তিন চারজনের নাম বলছেন, এরাই বাংলাদেশের সত্যিকারের ভবিষ্যৎ। তারা নিজেদের ছোট ক্যারিয়ারে সেটি প্রমাণ করেছে। আমার বিশ্বাস ধারাবাহিকতা বাড়িয়ে যদি ফর্মে ফিরে আসে লংটাইম বাংলাদেশকে সার্ভিস দিতে পারবে। এক সময় সাকিব-তামিম-আমরা এমনই ছিলাম। বলতে পারেন, বর্তমানে দলে প্রতিদ্বন্দ্বিতার যে লেভেল, আমাদের সময় তেমন না থাকায় আমরা টিকে গেছি। ওদের উপর প্রত্যাশা অনেক। সে জায়গা থেকে তারা খারাপ করলে সোশ্যাল মিডিয়াও এত সোচ্চার যে তার একটা প্রভাব চলে আসে। ক্রিকেট খেলাটা অনেক কঠিন হয়ে গেছে। ছোটখাটো বিষয় বেশি সমালোচনায় চলে আসে। ২২-২৩ বছর বয়সে এত সমালোচনা নিয়ে মাঠে যেয়ে ধারাবাহিক ভালো খেলা তাদের জন্য কঠিন। বেড়ে ওঠা তো এত পেশাদারির মধ্যে হয় না। তবে আমরা বুঝতে পারছি, আমরা সিনিয়ররা যারা আছি তাদের সহযোগিতা করতে হবে।’
কেন্দ্রীয় চুক্তি থেকে বাদ পড়া ক্রিকেটাররা নিজেদের সেরাটা দিয়েই ফিরে আসবেন বলেই মাশরাফির বিশ্বাস। তিনি বলেন, ‘তারা (বাদ পড়া ছয় ক্রিকেটার) তো বসে থাকবে না। তাদের অবশ্যই ফিরে আসার চেষ্টা করতে হবে। আমার বিশ্বাস তারা পারবে। যারাই বাদ পড়ুক না কেন, দেখেন তারা কোনো না কোনোভাবে বাংলাদেশ দলে অবদান রেখেছে। হয়তো বা সাময়িক পারফরম্যান্স খারাপ হতে পারে, তাদের অবদান কিন্তু কমাতে পারবেন না। এখন হয়তো বাজে সময় যাচ্ছে। বেতনের বিষয়টা পুরোটাই ক্রিকেট বোর্ডের। আমরা সিনিয়ররা যারা আছি, চেষ্টা করবো তাদের পাশে থাকার।
‘ক্রিকেট প্যাশনের সঙ্গে টাকাও প্রয়োজন’
ক্রিকেট প্যাশনের সঙ্গে টাকারও যে প্রয়োজন সেটিও মাশরাফি তুলে ধরেন সংবাদ মাধ্যমের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘প্রথমত আমি যতদিন ধরে খেলছি বেতনের ভেতর ছিলাম কি ছিলাম না এসব নিয়ে ভাবিনি। আমার সব সময়ই প্যাশন ছিল ক্রিকেট খেলা। তা নিয়েই ক্রিকেট খেলছি। তবে বেতন একজন খেলোয়াড়ের জন্য অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ। দেশের বেশির ভাগ খেলোয়াড় এসেছে মধ্যবিত্ত পরিবার থেকে। বেতন বা খেলার বিরাট প্রভাব থাকে তাদের পরিবারের ওপর। এটা অস্বীকার করার সুযোগ নেই। কিন্তু সিদ্ধান্তটা বোর্ডের। ক’জনকে বেতন দেবো এটা তাদের বিষয়। তবে যতদূর জানি ঘোষণাটা এখনো আসেনি। আগে ১৬ জন ছিল। এখন শুনেছি কমতে পারে। এছাড়াও এখন পারফরম্যান্স সব সময়ই একই গ্রাফে চলে না। কখনো ভালো যায়, কারো কখনো খারাপ। বেতনের বিষয়টা নির্ভর করে পারফরম্যান্সের ওপর, এটাও সত্য কথা। সবকিছু সম্পর্কিত। বোর্ড যে সিদ্ধান্ত নেবে, সেটাই চূড়ান্ত।