বাংলারজমিন
যুবলীগ নেতা হত্যাকাণ্ড চার পরিকল্পনাকারী আটক
খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি
২০ এপ্রিল ২০১৮, শুক্রবার, ৯:২২ পূর্বাহ্ন
খাগড়াছড়ি জেলার দীঘিনালায় যুবলীগ নেতা মোশাররফ হত্যাকাণ্ডের চার পরিকল্পনাকারীকে আটক করেছে পুলিশ। গত বুধবার পালিয়ে যাওয়ার সময় হত্যাকাণ্ডের অন্যতম পরিকল্পনাকারী ফজর আলীকে হাটহাজারী থেকে আটক করা হয়। পরে তার দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে দীঘিনালা উপজেলার রশিকনগর এলাকা থেকে অপর তিন পরিকল্পনাকারীকে আটক করে দীঘিনালা থানার পুলিশ।
আটককৃতরা হলো- উপজেলার গোরস্থান পাড়ার আলাল খাঁ’র ছেলে ফজর আলী। রশিক নগর এলাকার সিরাজ মিঞার ছেলে হাতেম আলী (৩২), ফালু মিঞার ছেলে নবী হোসেন এবং হযরত আলীর ছেলে সাইদুল ইসলাম (৩০)।
গত শুক্রবার রাতে মূলত ব্যবসায়িক দ্বন্দ্বের জেরে মোশারফকে গলা কেটে ও কুপিয়ে হত্যার পর গভীর রিং টিউবওয়েলে ফেলে দিয়ে মৃত্যু নিশ্চিত করে আটককৃতরা। পুলিশ জানায়, ব্যবসায়িক দ্বন্দ্বের জের ধরেই মোশাররফকে হত্যা করে ফেলার পরিকল্পনা করা হয়। এ হত্যাকাণ্ড ঘটার ৫দিন আগে হাতেম আলীর নেতৃত্বে প্রথম আলোচনা করা হয়। আলোচনায় সিদ্ধান্ত হয়, পয়লা বৈশাখে সবাই ব্যস্ত থাকবে। এ সময় হত্যা করলে কেউ জানবে না, তাই পহেলা বৈশাখ দিবাগত রাতকেই বেছে নেয়া হয়। পরিকল্পনা মতে, ওইদিন রাতে মোশাররফ বটতলী বাজারে হযরতের দোকানে বসা ছিল। তক্ষক ব্যবসার বড় ব্যবসায়ী পাওয়া গেছে, এমন গুরুত্বপূর্ণ আলোচনায় তাকে বটতলী বাজারের পেছনে যাওয়ার পরামর্শ দেন হাতেম আলী। পরে মোশারফ বাজারের পেছনে যাওয়ার পরপরই সাইদুর আলী এবং নবী হোসেন উপর্যুপরি ছুরি ও দা দিয়ে আঘাত করে। এ সময় ফজর আলী তাকে দা দিয়ে গলা কাটে। পরে মৃত্যু নিশ্চিত করে লাশ লুকাতে গভীর রিং টিউবওয়েলে ফেলে দেয়।
দীঘিনালা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. সামসুদ্দিন ভূঁইয়া জানান, পুলিশ সুপার মহোদয়ের পরামর্শ এবং অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এমএম সালাহউদ্দিনের দিকনির্দেশনায় খুব অল্প সময়ের মধ্যেই মোশাররফ হত্যার মূল পরিকল্পনাকারীসহ সকল আসামিকে গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়েছে।
আটককৃতরা হলো- উপজেলার গোরস্থান পাড়ার আলাল খাঁ’র ছেলে ফজর আলী। রশিক নগর এলাকার সিরাজ মিঞার ছেলে হাতেম আলী (৩২), ফালু মিঞার ছেলে নবী হোসেন এবং হযরত আলীর ছেলে সাইদুল ইসলাম (৩০)।
গত শুক্রবার রাতে মূলত ব্যবসায়িক দ্বন্দ্বের জেরে মোশারফকে গলা কেটে ও কুপিয়ে হত্যার পর গভীর রিং টিউবওয়েলে ফেলে দিয়ে মৃত্যু নিশ্চিত করে আটককৃতরা। পুলিশ জানায়, ব্যবসায়িক দ্বন্দ্বের জের ধরেই মোশাররফকে হত্যা করে ফেলার পরিকল্পনা করা হয়। এ হত্যাকাণ্ড ঘটার ৫দিন আগে হাতেম আলীর নেতৃত্বে প্রথম আলোচনা করা হয়। আলোচনায় সিদ্ধান্ত হয়, পয়লা বৈশাখে সবাই ব্যস্ত থাকবে। এ সময় হত্যা করলে কেউ জানবে না, তাই পহেলা বৈশাখ দিবাগত রাতকেই বেছে নেয়া হয়। পরিকল্পনা মতে, ওইদিন রাতে মোশাররফ বটতলী বাজারে হযরতের দোকানে বসা ছিল। তক্ষক ব্যবসার বড় ব্যবসায়ী পাওয়া গেছে, এমন গুরুত্বপূর্ণ আলোচনায় তাকে বটতলী বাজারের পেছনে যাওয়ার পরামর্শ দেন হাতেম আলী। পরে মোশারফ বাজারের পেছনে যাওয়ার পরপরই সাইদুর আলী এবং নবী হোসেন উপর্যুপরি ছুরি ও দা দিয়ে আঘাত করে। এ সময় ফজর আলী তাকে দা দিয়ে গলা কাটে। পরে মৃত্যু নিশ্চিত করে লাশ লুকাতে গভীর রিং টিউবওয়েলে ফেলে দেয়।
দীঘিনালা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. সামসুদ্দিন ভূঁইয়া জানান, পুলিশ সুপার মহোদয়ের পরামর্শ এবং অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এমএম সালাহউদ্দিনের দিকনির্দেশনায় খুব অল্প সময়ের মধ্যেই মোশাররফ হত্যার মূল পরিকল্পনাকারীসহ সকল আসামিকে গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়েছে।