এক্সক্লুসিভ
রাশেদের বাড়িতে মাতম
ফেনী প্রতিনিধি:
২০ এপ্রিল ২০১৮, শুক্রবার, ৯:০৫ পূর্বাহ্ন
জীবিকার তাগিদে চলতি বছরের ফেব্রুয়ারির ৬ তারিখ সৌদি আরব যায় ফেনীর মো. মহিউদ্দিন রাশেদ। দীর্ঘ আড়াই মাস সৌদি আরবে বেকার ঘুরার পর বুধবার নতুন চাকরিতে যোগদানের কথা ছিলো। চাকরিতে যোগ দেয়ার আগেই সিলিন্ডার গ্যাস বিস্ফোরণে না ফেরার দেশে চলে গেল রাশেদ। ছেলের মৃত্যুর কথা শুনে মা কুলফুরের নেছা স্ট্রোক করে বুধবার রাতে ফেনীর ডায়াবেটিক হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন বলে জানিয়েছে রাশেদের চাচাতো বোন জুবায়রা ইসলাম টুম্পা।
নিহতের শাশুড়ি রীনা মজুমদার জানান, ফেনী শহরের উত্তর বিরিঞ্চি এলাকার ইলিয়াছ মেম্বার বাড়ির মা-বাবার একমাত্র ছেলে রাশেদ নিজের স্ত্রী ও ছোট ছোট তিনটি সন্তান এবং বাবা-মা’র মুখে হাঁসি ফোটাতে সৌদি আরব যায়। হঠাতই মৃত্যুর সংবাদ শুনে রাশেদের তিন সন্তান নিয়ে স্ত্রী শিখা মজুমদার এখন অনেকটা দিশাহারা। দুই বোন এক ভাইয়ের মধ্যে রাশেদ সবার ছোট। নিহত রাশেদের জিহান (৭), সাফওয়া (৫) ও আলিফ নামে তিনটি সন্তান রয়েছে।
নিহত রাশেদের বাবা রফিকুল ইসলাম বলেন, একমাত্র ছেলের লাশ দ্রুত যেন দেশে ফিরিয়ে আনা হয়।
সৌদিতে সিলিন্ডার বিস্ফোরণে ফেনীর রাশেদসহ ৬ বাংলাদেশির মৃত্যু হয়েছে। সৌদি আরবের হাইল জেলার হোলাইফা শহর এলাকায় বুধবার স্থানীয় সময় ভোরে এই অগ্নিকাণ্ড ঘটে। প্রতিদিনের মতো মঙ্গলবার রাতে খাবার খেয়ে ফেনীর রাশেদসহ ৭ বাংলাদেশি ঘুমিয়ে পড়েন। ভোরে গ্যাস সিলিন্ডার বিম্ফোরণে রাশেদ ছাড়াও চৌদ্দগ্রামের বাতিসা ইউনিয়নের বসন্তপুর গ্রামের বাসিন্দা এমরানুল হক সোহেল (৩৪), তার ভাই ইমামুল হক মুন্না (২২), গুণবতী ইউনিয়নের দক্ষিণ শ্রীপুর গ্রামের মো. সোহেল (৩০), লক্ষ্মীপুরের কমলনগর উপজেলার করইতলা বাজার সংলগ্ন চরলরেন্স গ্রামের নেছার আহম্মদের ছেলে জসিম উদ্দিন (২৬) ও মো. ইব্রাহিম (২৩) নিহত হয়। আগুনে আহত হয়েছে আরো এক বাংলাদেশি। তাকে ওই দেশের হাইল কিং ফাহাদ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
নিহতের শাশুড়ি রীনা মজুমদার জানান, ফেনী শহরের উত্তর বিরিঞ্চি এলাকার ইলিয়াছ মেম্বার বাড়ির মা-বাবার একমাত্র ছেলে রাশেদ নিজের স্ত্রী ও ছোট ছোট তিনটি সন্তান এবং বাবা-মা’র মুখে হাঁসি ফোটাতে সৌদি আরব যায়। হঠাতই মৃত্যুর সংবাদ শুনে রাশেদের তিন সন্তান নিয়ে স্ত্রী শিখা মজুমদার এখন অনেকটা দিশাহারা। দুই বোন এক ভাইয়ের মধ্যে রাশেদ সবার ছোট। নিহত রাশেদের জিহান (৭), সাফওয়া (৫) ও আলিফ নামে তিনটি সন্তান রয়েছে।
নিহত রাশেদের বাবা রফিকুল ইসলাম বলেন, একমাত্র ছেলের লাশ দ্রুত যেন দেশে ফিরিয়ে আনা হয়।
সৌদিতে সিলিন্ডার বিস্ফোরণে ফেনীর রাশেদসহ ৬ বাংলাদেশির মৃত্যু হয়েছে। সৌদি আরবের হাইল জেলার হোলাইফা শহর এলাকায় বুধবার স্থানীয় সময় ভোরে এই অগ্নিকাণ্ড ঘটে। প্রতিদিনের মতো মঙ্গলবার রাতে খাবার খেয়ে ফেনীর রাশেদসহ ৭ বাংলাদেশি ঘুমিয়ে পড়েন। ভোরে গ্যাস সিলিন্ডার বিম্ফোরণে রাশেদ ছাড়াও চৌদ্দগ্রামের বাতিসা ইউনিয়নের বসন্তপুর গ্রামের বাসিন্দা এমরানুল হক সোহেল (৩৪), তার ভাই ইমামুল হক মুন্না (২২), গুণবতী ইউনিয়নের দক্ষিণ শ্রীপুর গ্রামের মো. সোহেল (৩০), লক্ষ্মীপুরের কমলনগর উপজেলার করইতলা বাজার সংলগ্ন চরলরেন্স গ্রামের নেছার আহম্মদের ছেলে জসিম উদ্দিন (২৬) ও মো. ইব্রাহিম (২৩) নিহত হয়। আগুনে আহত হয়েছে আরো এক বাংলাদেশি। তাকে ওই দেশের হাইল কিং ফাহাদ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।