খেলা
কামালকে নিষিদ্ধ করলো ফেডারেশন
স্পোর্টস রিপোর্টার
১৯ এপ্রিল ২০১৮, বৃহস্পতিবার, ৯:৪০ পূর্বাহ্ন
হকিতে নিষিদ্ধের সংস্কৃতি নতুন নয়। এর আগে জাতীয় দলের কোচ মাহবুব হারুন, অধিনায়ক রাসেল মাহমুদ জিমিসহ অনেককে বিভিন্ন মেয়াদে নিষিদ্ধ করেছিল বাংলাদেশ হকি ফেডারেশন। এবার নিষিদ্ধ করা হলো সাবেক জাতীয় খেলোয়াড় রফিকুল ইসলাম কামালকে। মাত্র ৭৪ হাজার টাকার জন্য কার্যনির্বাহী কমিটির সাবেক এই সদস্যকে হকির সব কমর্কাণ্ডে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে দেশের তৃতীয় বৃহৎ ক্রীড়া ফেডারেশন। এ ছাড়া হকি স্টেডিয়ামে ভিআইপি গ্যালারির অংশে প্রবেশাধিকারেও নিষেধাজ্ঞা এনেছে তারা। গতকাল ফ্যালকন হলে অনুষ্ঠিত গভর্নিং বডির (জিবি) সভায় এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। এ ছাড়া যুব অলিম্পিক গেমসগামী যুব হকি দলের ফটোসেশনও অনুষ্ঠিত হয়।
হকি ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক আবদুস সাদেক জানান, ‘ক’বছর আগে তার (কামাল) কাছে ৭৪ হাজার টাকা দেয়া ছিল টুর্নামেন্টের জন্য। কিন্তু সেই অর্থ আজও ফেডারেশনে জমা দেয়নি কামাল। কয়েক বার চিঠি দেয়ার পরেও তিনি কোনো উত্তর দেননি। এজন্য গভর্নিং বডি এই সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হয়েছে।’ এ বিষয়ে রফিকুল ইসলাম কামাল বলেন, ‘২০১৫ সালে স্কুল হকির কোচিং কমিটির সেক্রেটারি ছিলাম। ওই সময় আমাদের সাব কমিটির সাড়ে চার লাখ টাকার মতো বাজেট ছিল। দুই লাখ ২৪ টাকা উঠানো হয়। এর মধ্যে দেড় লাখ টাকা খরচ হয়। আমাদের বাজেটেরই ৭৪ হাজার টাকা ছিল আমার কাছে। সেই অর্থ ফেরত দেয়ার জন্য আমাকে চিঠিও দেয়া হয়। আমি মৌখিকভাবে টাকা ফেরত দেয়ার কথাও জানিয়েছিলাম সাদেক ভাই ও প্রয়াত রহমতউল্লাহ ভাইকে। তাছাড়া সভার আগে আমাকে জানাতে পারতো বিষয়টি। আমি বরাবরই বলেছি টাকা আমি দিয়ে দেব। এর পরেও এভাবে এই সিদ্ধান্ত নেয়াটা আমার জন্য কষ্ট দায়ক।’ দলবদলে ঊষার বিষয়ে সাদেক বলেন, ‘এখনো যারা অনিবন্ধিত খেলোয়াড় রয়েছেন। তাদের রেজিস্ট্রেশন করে লীগে অংশগ্রহণ করার সুযোগ রয়েছে ঊষার।’ জানা গেছে, ঊষা ক্রীড়া চক্রের হকি কমিটির চেয়ারম্যান তারেক আদেল দলবদলে অংশগ্রহণের বিষয়ে পুনরায় উদ্যোগ নেবেন বলে জানিয়েছেন।
হকি ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক আবদুস সাদেক জানান, ‘ক’বছর আগে তার (কামাল) কাছে ৭৪ হাজার টাকা দেয়া ছিল টুর্নামেন্টের জন্য। কিন্তু সেই অর্থ আজও ফেডারেশনে জমা দেয়নি কামাল। কয়েক বার চিঠি দেয়ার পরেও তিনি কোনো উত্তর দেননি। এজন্য গভর্নিং বডি এই সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হয়েছে।’ এ বিষয়ে রফিকুল ইসলাম কামাল বলেন, ‘২০১৫ সালে স্কুল হকির কোচিং কমিটির সেক্রেটারি ছিলাম। ওই সময় আমাদের সাব কমিটির সাড়ে চার লাখ টাকার মতো বাজেট ছিল। দুই লাখ ২৪ টাকা উঠানো হয়। এর মধ্যে দেড় লাখ টাকা খরচ হয়। আমাদের বাজেটেরই ৭৪ হাজার টাকা ছিল আমার কাছে। সেই অর্থ ফেরত দেয়ার জন্য আমাকে চিঠিও দেয়া হয়। আমি মৌখিকভাবে টাকা ফেরত দেয়ার কথাও জানিয়েছিলাম সাদেক ভাই ও প্রয়াত রহমতউল্লাহ ভাইকে। তাছাড়া সভার আগে আমাকে জানাতে পারতো বিষয়টি। আমি বরাবরই বলেছি টাকা আমি দিয়ে দেব। এর পরেও এভাবে এই সিদ্ধান্ত নেয়াটা আমার জন্য কষ্ট দায়ক।’ দলবদলে ঊষার বিষয়ে সাদেক বলেন, ‘এখনো যারা অনিবন্ধিত খেলোয়াড় রয়েছেন। তাদের রেজিস্ট্রেশন করে লীগে অংশগ্রহণ করার সুযোগ রয়েছে ঊষার।’ জানা গেছে, ঊষা ক্রীড়া চক্রের হকি কমিটির চেয়ারম্যান তারেক আদেল দলবদলে অংশগ্রহণের বিষয়ে পুনরায় উদ্যোগ নেবেন বলে জানিয়েছেন।