বাংলারজমিন
কালীগঞ্জে আগুনে ৮ দোকান ছাই
কালীগঞ্জ (লালমনিরহাট) প্রতিনিধি
১৯ এপ্রিল ২০১৮, বৃহস্পতিবার, ৯:৩৩ পূর্বাহ্ন
লালমনিরহাট জেলার কালীগঞ্জ উপজেলা সদরে কালীগঞ্জ বাজারে মঙ্গলবার রাত ২টার দিকে অগ্নিকাণ্ডে ৮টি দোকান পুড়ে গেছে। এতে দেড় কোটি টাকার ঊর্ধ্বে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
প্রত্যক্ষদর্শী ও কালীগঞ্জ ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা গেছে, গত ১৭ই এপ্রিল রাত ২টার দিকে কালীগঞ্জ বাজারের ওরিয়েন্ট টেইলাস থেকে এ অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত হয়। মুহূর্তের মধ্যে আগুন ছড়িয়ে পড়ে। সংবাদ পেয়ে কালীগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসের একটি গাড়ি এসে আগুন নেভানোর চেষ্টা করে। এদিকে লালমনিরহাট ও হাতীবান্ধা থেকে দুটি ইউনিট এসে ২ ঘণ্টা সম্মিলিত চেষ্টা করে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। অগ্নিকাণ্ডে একই গলিতে ৮টি দোকান থাকায় সেগুলো পুড়ে যায়। দোকান মালিকদের তথ্যমতে অগ্নিকাণ্ডে নগদ টাকাসহ অন্তত দেড় কোটি টাকার মালামাল পুড়ে যায়। অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত দোকান মালিকরা হলেন, ওরিয়ান টেইলাসের মালিক রবিউল হাসান, শুভ লাইব্রেরি এন্ড স্টেশনারির মালিক জনি, জেনারেল ইলেক্টনিক্সের মালিক বিপ্লব, বিজলী ইরেক্ট্রনিক্স এন্ড হার্ডওয়্যারে মালিক মুশা, বাঁধন সুজের মালিক মনিরুজ্জামান মনির, ভাই ভাই হার্ডওয়্যারের মালিক সাদিকুল ইসলাম, ভাই ভাই ফল ভাণ্ডারের মালিক এরশাদ, মিতু গার্মেন্টের মালিক মাধব রায়।
কালীগঞ্জ ফাসার সার্ভিস এন্ড সিভিল ডিফেন্স এর ইনচার্জ মো. আব্দুর রহমান জানান, আমরা রাত ২.১০ মিনিটে সংবাদ পেয়ে সঙ্গে সঙ্গে ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নেভানোর চেষ্টা করি। কিন্তু আমাদের একটি গাড়ি থাকায় পার্শ্ববর্তী লালমনিরহাট ও হাতীবান্ধার উপজেলার দুটি ইউনিটকে এনে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনি। ধারণা করা হচ্ছে ইলেকট্রিক শর্টসার্কিট থেকে অগ্নিকাণ্ড ঘটতে পারে। বুধবার সকালে কালীগঞ্জ উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মাহবুবুজ্জামান আহমেদ ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. রবিউল হাসান ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন এবং ক্ষতিগ্রস্ত দোকান মালিকদের তালিকা প্রস্তুত করে আর্থিক সহযোগিতার আশ্বাস দেন।
প্রত্যক্ষদর্শী ও কালীগঞ্জ ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা গেছে, গত ১৭ই এপ্রিল রাত ২টার দিকে কালীগঞ্জ বাজারের ওরিয়েন্ট টেইলাস থেকে এ অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত হয়। মুহূর্তের মধ্যে আগুন ছড়িয়ে পড়ে। সংবাদ পেয়ে কালীগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসের একটি গাড়ি এসে আগুন নেভানোর চেষ্টা করে। এদিকে লালমনিরহাট ও হাতীবান্ধা থেকে দুটি ইউনিট এসে ২ ঘণ্টা সম্মিলিত চেষ্টা করে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। অগ্নিকাণ্ডে একই গলিতে ৮টি দোকান থাকায় সেগুলো পুড়ে যায়। দোকান মালিকদের তথ্যমতে অগ্নিকাণ্ডে নগদ টাকাসহ অন্তত দেড় কোটি টাকার মালামাল পুড়ে যায়। অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত দোকান মালিকরা হলেন, ওরিয়ান টেইলাসের মালিক রবিউল হাসান, শুভ লাইব্রেরি এন্ড স্টেশনারির মালিক জনি, জেনারেল ইলেক্টনিক্সের মালিক বিপ্লব, বিজলী ইরেক্ট্রনিক্স এন্ড হার্ডওয়্যারে মালিক মুশা, বাঁধন সুজের মালিক মনিরুজ্জামান মনির, ভাই ভাই হার্ডওয়্যারের মালিক সাদিকুল ইসলাম, ভাই ভাই ফল ভাণ্ডারের মালিক এরশাদ, মিতু গার্মেন্টের মালিক মাধব রায়।
কালীগঞ্জ ফাসার সার্ভিস এন্ড সিভিল ডিফেন্স এর ইনচার্জ মো. আব্দুর রহমান জানান, আমরা রাত ২.১০ মিনিটে সংবাদ পেয়ে সঙ্গে সঙ্গে ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নেভানোর চেষ্টা করি। কিন্তু আমাদের একটি গাড়ি থাকায় পার্শ্ববর্তী লালমনিরহাট ও হাতীবান্ধার উপজেলার দুটি ইউনিটকে এনে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনি। ধারণা করা হচ্ছে ইলেকট্রিক শর্টসার্কিট থেকে অগ্নিকাণ্ড ঘটতে পারে। বুধবার সকালে কালীগঞ্জ উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মাহবুবুজ্জামান আহমেদ ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. রবিউল হাসান ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন এবং ক্ষতিগ্রস্ত দোকান মালিকদের তালিকা প্রস্তুত করে আর্থিক সহযোগিতার আশ্বাস দেন।