বাংলারজমিন
সৌদিতে সিলিন্ডার বিস্ফোরণে চৌদ্দগ্রামের চারজনের মৃত্যু
চৌদ্দগ্রাম (কুমিল্লা) প্রতিনিধি
১৯ এপ্রিল ২০১৮, বৃহস্পতিবার, ৮:৪৫ পূর্বাহ্ন
সৌদি আরবে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরিত হয়ে চৌদ্দগ্রামের দুই সহোদরসহ চারজনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে তিনজন হলেন- উপজেলার বাতিসা ইউনিয়নের বসন্তপুর গ্রামের মরহুম আবদুল হকের পুত্র এমরানুল হক সোহেল (৩৪), ইমামুল হক মুন্না (২২) ও গুণবতী ইউনিয়নের দক্ষিণ শ্রীপুর গ্রামের সিরাজুল ইসলামের পুত্র মো. সোহেল (৩০)। একজনের পরিচয় জানা যায়নি। গতকাল বিকালে স্বজনদের মাধ্যমে তাদের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করা হয়েছে।
পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, সৌদি আরবের হাইল জেলার হোলাইফা শহর এলাকায় চাকরি করতেন এমরানুল হক, মুন্না ও সোহেল। প্রতিদিনের ন্যায় মঙ্গলবার রাতের খাবার রান্না ও খাওয়া শেষে একই রুমে সাত বাংলাদেশি ঘুমিয়ে পড়েন। হঠাৎ করে গতকাল ভোরে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরিত হয়ে তাদের মৃত্যু হয়। এরমধ্যে চৌদ্দগ্রামের চারজন, নোয়াখালীর দুজন ও ফেনীর একজন। মৃত্যুর খবর শুনে দুপুর থেকেই তাদের মা-বাবা ও আত্মীয়স্বজনদের কান্নার আহাজারিতে চারদিক ভারি হয়ে ওঠে। তবে চৌদ্দগ্রামের একজনের পরিচয় নিশ্চিত হওয়া যায়নি। সরেজমিন বাতিসা ইউনিয়নের বসন্তপুর গ্রামের দুই সহোদর এমরানুল হক সোহেল ও ইমামুল হক মুন্নার বাড়িতে গিয়ে দেখা গেছে, তাদের মা সেলিনা বেগম বারবার মূর্ছা যাচ্ছেন। তিনি বলছেন, আমি এখন কারে নিয়ে বাঁচবো। দুই ছেলের স্বপ্ন ছিল-নতুন ঘরের কাজ শেষ হলে আমার দুই ধন বাড়ি আসবে। তাকে সান্ত্বনা দেয়ার ভাষা কারও জানা নেই।
পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, সৌদি আরবের হাইল জেলার হোলাইফা শহর এলাকায় চাকরি করতেন এমরানুল হক, মুন্না ও সোহেল। প্রতিদিনের ন্যায় মঙ্গলবার রাতের খাবার রান্না ও খাওয়া শেষে একই রুমে সাত বাংলাদেশি ঘুমিয়ে পড়েন। হঠাৎ করে গতকাল ভোরে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরিত হয়ে তাদের মৃত্যু হয়। এরমধ্যে চৌদ্দগ্রামের চারজন, নোয়াখালীর দুজন ও ফেনীর একজন। মৃত্যুর খবর শুনে দুপুর থেকেই তাদের মা-বাবা ও আত্মীয়স্বজনদের কান্নার আহাজারিতে চারদিক ভারি হয়ে ওঠে। তবে চৌদ্দগ্রামের একজনের পরিচয় নিশ্চিত হওয়া যায়নি। সরেজমিন বাতিসা ইউনিয়নের বসন্তপুর গ্রামের দুই সহোদর এমরানুল হক সোহেল ও ইমামুল হক মুন্নার বাড়িতে গিয়ে দেখা গেছে, তাদের মা সেলিনা বেগম বারবার মূর্ছা যাচ্ছেন। তিনি বলছেন, আমি এখন কারে নিয়ে বাঁচবো। দুই ছেলের স্বপ্ন ছিল-নতুন ঘরের কাজ শেষ হলে আমার দুই ধন বাড়ি আসবে। তাকে সান্ত্বনা দেয়ার ভাষা কারও জানা নেই।