অনলাইন
রক্তাক্ত সুইসাইড নোট ও আত্মহত্যা
ইবি প্রতিনিধি
১৮ এপ্রিল ২০১৮, বুধবার, ৬:১০ পূর্বাহ্ন
বাবু তোমাকে অনেক ভালোবাসি। জীবনের প্রতিটি মোরে তোমাকে চাই। তুমি কোন দিন হয়ত আমার হবে না, অন্য কারো হবে। তোমায় আমার থেকে কেউ কোন দিন বেশি ভালোবাসতে পারবে না। জেনে নিও। রক্ত মাখা এ খোলা চিঠি লিখে ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করলো ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্র্থী সায়েম খান। মঙ্গলবার রাত নয়টার দিকে ক্যাম্পাস পাশ্ববর্তী একটি মেস থেকে পুলিশ তার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করে।
সুত্র মতে, নিহত সায়েম ফরিদপুরের নগরকান্দা উপজেলার লস্করদিয়া ইউনিয়নের আজিয়া গ্রামের আজম খানের ছেলে। সে এবছর ইবির ইলেক্ট্রিক্যাল এন্ড ইলেক্ট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং (ইইই) বিভাগের ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষে ভর্তি হয়। প্রেমিকার সঙ্গে দ্বন্দ্বের জেরে সে আত্মহত্যা করেছে বলে প্রাথমিক ভাবে ধারণা করা হয়েছে। গলায় ফাঁস দেবার আগে প্রেমিকাকে উদ্দেশ্য করে একটি ডায়েরিতে বেশ কিছু কথা লিখে যায় সায়েম। প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী সায়েম ক্যাম্পাস পাশ্ববর্তী শেখপাড়া বাজারে ‘মা মঞ্জিল’ নামে একটি মেসে সিঙ্গেল রুমে থাকতো। প্রায় সময়ই সে একা থাকতো বলে তার বন্ধুরা জানায়। তবে তার প্রেমের বিষয়ে বন্ধুরা তেমন কিছুই জানতো না। মঙ্গলবার ক্লাস শেষ করে সে রুমে প্রবেশ করে। সন্ধার পরও সে রুম থেকে বের না হওয়ায় মেসমেটদের সন্দেহ হয়। রাত ৮টার দিকে প্রক্টর ড. মাহবুবর রহমানকে বিষয়টি জানালে তিনি তাৎক্ষণিক ঘটনাস্থলে আসেন। পরে শৈলকুপা থানার ওসি আলমগীর হোসেন তার সহযোগীসহ দরজা ভেঙ্গে তার ঝুলন্ত লাশ দেখতে পান। তার বিছানাতে একটি ডায়েরিতে তিন পাতার সুইসাইড নোট পাওয়া যায়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর প্রফেসর ড. মাহবুবর রহমান বলেন, ঘটনাটি অত্যন্ত বেদনাদায়ক। কোন শিক্ষার্থী যেন তার জীবনে এ রকম কাজ না করে।
শৈলকুপা থানার ওসি আলমগির হোসেন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন এবং বলেন, লাশ ময়নাতদন্ত শেষে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর করে দিয়েছি।
সুত্র মতে, নিহত সায়েম ফরিদপুরের নগরকান্দা উপজেলার লস্করদিয়া ইউনিয়নের আজিয়া গ্রামের আজম খানের ছেলে। সে এবছর ইবির ইলেক্ট্রিক্যাল এন্ড ইলেক্ট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং (ইইই) বিভাগের ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষে ভর্তি হয়। প্রেমিকার সঙ্গে দ্বন্দ্বের জেরে সে আত্মহত্যা করেছে বলে প্রাথমিক ভাবে ধারণা করা হয়েছে। গলায় ফাঁস দেবার আগে প্রেমিকাকে উদ্দেশ্য করে একটি ডায়েরিতে বেশ কিছু কথা লিখে যায় সায়েম। প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী সায়েম ক্যাম্পাস পাশ্ববর্তী শেখপাড়া বাজারে ‘মা মঞ্জিল’ নামে একটি মেসে সিঙ্গেল রুমে থাকতো। প্রায় সময়ই সে একা থাকতো বলে তার বন্ধুরা জানায়। তবে তার প্রেমের বিষয়ে বন্ধুরা তেমন কিছুই জানতো না। মঙ্গলবার ক্লাস শেষ করে সে রুমে প্রবেশ করে। সন্ধার পরও সে রুম থেকে বের না হওয়ায় মেসমেটদের সন্দেহ হয়। রাত ৮টার দিকে প্রক্টর ড. মাহবুবর রহমানকে বিষয়টি জানালে তিনি তাৎক্ষণিক ঘটনাস্থলে আসেন। পরে শৈলকুপা থানার ওসি আলমগীর হোসেন তার সহযোগীসহ দরজা ভেঙ্গে তার ঝুলন্ত লাশ দেখতে পান। তার বিছানাতে একটি ডায়েরিতে তিন পাতার সুইসাইড নোট পাওয়া যায়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর প্রফেসর ড. মাহবুবর রহমান বলেন, ঘটনাটি অত্যন্ত বেদনাদায়ক। কোন শিক্ষার্থী যেন তার জীবনে এ রকম কাজ না করে।
শৈলকুপা থানার ওসি আলমগির হোসেন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন এবং বলেন, লাশ ময়নাতদন্ত শেষে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর করে দিয়েছি।