খেলা
মে মাসে শুরু টাইগারদের ক্যাম্প
‘এ’ দলে পরীক্ষা দিতে হবে তুষারকে
স্টাফ রিপোর্টার
১৮ এপ্রিল ২০১৮, বুধবার, ৯:১৯ পূর্বাহ্ন
জুনে আফগানিস্তানের বিপক্ষে ভারতে একটি সিরিজ হওয়ার কথা। এরপরই ওয়েস্ট ইন্ডিজে পূর্ণাঙ্গ সিরিজ খেলতে যাবে বাংলাদেশ। সেই লক্ষ্যে জাতীয় ক্রিকেট দলের ক্যাম্প শুরু হবে মে মাসে। এমনটিই জানিয়েছেন জাতীয় দলের প্রধান নির্বাচক মিনহাজুল আবেদিন নান্নু। অন্যদিকে ঘরের ক্রিকেটে ব্যাট হাতে দারুণ পারফরমেন্স করে যাওয়া তুষার ইমরানকে জাতীয় দলে ফেরানো হবে কিনা তা নিয়ে চলছে নানা গুঞ্জন। কিন্তু আপাততো তাকে জাতীয় দলের জন্য বিবেচনাতে আনছে না নির্বাচকরা। তবে তাকে পরীক্ষা দিতে হতে পারে ‘এ’ দলের হয়ে। জুনেই শ্রীলঙ্কা ‘এ’ দল আসবে বাংলাদেশে। সেখানেই তুষার ইমরানকে সুযোগ দেয়ার কথা ভাবছে নির্বাচকরা। তুষার ইমরানের বিষয়ে প্রধান নির্বাচক নান্নু বলেন, ‘ওকে নিয়ে আমরা বিবেচনা করছি। শুরুতেই জাতীয় দলে নয়’।
২০০২ জাতীয় দলে অভিষেক হয়েছিল তুষার ইমরানের। ৫ টেস্ট ও ৪১ ওয়ানডে খেলে তিনি দল থেকে বাদ পড়েন ২০০৭ এ । তবে প্রধান নির্বাচকের বক্তব্যে তার এত দিনের পরিশ্রমের মূল্যায়নের একটি সুযোগ হয়তো আসতে পারে। ১১ বছর জাতীয় দলের বাইরে থাকলেও ৩৪ বছর বয়সী খুলনার এ ক্রিকেটার হাল ছাড়েননি। খেলে যাচ্ছেন ঘরোয়া ক্রিকেটে।
সেখানে ব্যাট হাতে লিখেছেন নতুন ইতিহাস। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে প্রথম ব্যাটসম্যান হিসেবে ১০ হাজার রান করেছেন তিনি। এছাড়াও হাঁকিয়েছেন সর্বাধিক ২৮ সেঞ্চুরি। তারপরে ২৩ সেঞ্চুরি আছে জাতীয় দলে আরেক অবহেলিত নাঈম ইসলাম। তুষারের পারফরমেন্স দেখে অনেকেই তাকে জাতীয় দলে ফেরানোর কথা বলছেন। কিন্তু বেশ নীরবতাই পালন করছেন নির্বাচকরা। এবারও তাকে নিয়ে জোর গলাতে তেমন কোনো কিছুই জানালেন না প্রধান নির্বাচক। মূলত অনেকদিন বাইরে থাকার কারণেই তার আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে পারফরমেন্স কেমন হতে পারে তা নিয়ে বেশ সন্দিহানও তিনি। মিনহাজুল আবেদিন বলেন, ‘দেখতে হবে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে পারফর্ম করতে তার কতটুকু সামর্থ্য আছে। দেশের বাইরে টেকনিক্যালি কতটুকু দক্ষ সেটাও কিন্তু বিবেচনায় রাখতে হবে। কারণ ঘরোয়া ক্রিকেট ও আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের মধ্যে বিস্তর ফারাক রয়েছে।’ আর সেই কারণে তুষারকে ‘এ’ দলের হয়ে দিতে হবে কঠিন পরীক্ষা।
অন্যদিকে বিসিএল শেষে ক্রিকেটাররা কিছুটা ছুটি পাবেন। এরপর আগামী মে মাস থেকেই শুরু হবে তাদের ব্যস্ততা। কারণ টাইগারদের প্রাথমিক দল নিয়ে কন্ডিশনিং ক্যাম্প শুরু হওয়ার কথা রয়েছে। এ বিষয়ে প্রধান নির্বাচক বলেন, ‘১৩ মে থেকে ক্যাম্প শুরুর কথা আছে। ক্রিকেট অপারেশন্স থেকে বিস্তারিত জানিয়ে দেয়া হবে।’ মূলত এ ক্যাম্পটি বিবেচনা হবে আফগানিস্তান ও ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজকে ঘিরে। তাই জানা গেছে ক্যাম্পে প্রাথমিকভাবে ডাকা হতে পারে প্রায় ৩০ জনের বেশি ক্রিকেটারকে। বর্তমান জাতীয় দলের তারকা ছাড়াও বাদ পড়া ও সম্ভাবনাময় তরুণরাও সুযোগ পাবেন ক্যাম্পে।
এছাড়াও কেমন হতে পারে ‘এ’ দল তা নিয়ে মিনহাজুল আবেদিন বলেন, ‘আমরা ‘এ’ দলে সিনিয়র-জুনিয়র কম্বিনেশন রাখবো। কারা থাকবে এটা নিয়ে এখনও আলোচনা হয়নি। এ দল গঠনের দুই সপ্তাহ পর জাতীয় দলের ক্যাম্পের জন্য দল ঘোষণা করা হবে। আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে সিনিয়র ক্রিকেটাররা টেকনিক্যালি কতটা কার্যকর সেটা আমাদের দেখতে হবে। বিসিএল’র পরই আমরা দল গঠন করবো।’
২০০২ জাতীয় দলে অভিষেক হয়েছিল তুষার ইমরানের। ৫ টেস্ট ও ৪১ ওয়ানডে খেলে তিনি দল থেকে বাদ পড়েন ২০০৭ এ । তবে প্রধান নির্বাচকের বক্তব্যে তার এত দিনের পরিশ্রমের মূল্যায়নের একটি সুযোগ হয়তো আসতে পারে। ১১ বছর জাতীয় দলের বাইরে থাকলেও ৩৪ বছর বয়সী খুলনার এ ক্রিকেটার হাল ছাড়েননি। খেলে যাচ্ছেন ঘরোয়া ক্রিকেটে।
সেখানে ব্যাট হাতে লিখেছেন নতুন ইতিহাস। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে প্রথম ব্যাটসম্যান হিসেবে ১০ হাজার রান করেছেন তিনি। এছাড়াও হাঁকিয়েছেন সর্বাধিক ২৮ সেঞ্চুরি। তারপরে ২৩ সেঞ্চুরি আছে জাতীয় দলে আরেক অবহেলিত নাঈম ইসলাম। তুষারের পারফরমেন্স দেখে অনেকেই তাকে জাতীয় দলে ফেরানোর কথা বলছেন। কিন্তু বেশ নীরবতাই পালন করছেন নির্বাচকরা। এবারও তাকে নিয়ে জোর গলাতে তেমন কোনো কিছুই জানালেন না প্রধান নির্বাচক। মূলত অনেকদিন বাইরে থাকার কারণেই তার আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে পারফরমেন্স কেমন হতে পারে তা নিয়ে বেশ সন্দিহানও তিনি। মিনহাজুল আবেদিন বলেন, ‘দেখতে হবে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে পারফর্ম করতে তার কতটুকু সামর্থ্য আছে। দেশের বাইরে টেকনিক্যালি কতটুকু দক্ষ সেটাও কিন্তু বিবেচনায় রাখতে হবে। কারণ ঘরোয়া ক্রিকেট ও আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের মধ্যে বিস্তর ফারাক রয়েছে।’ আর সেই কারণে তুষারকে ‘এ’ দলের হয়ে দিতে হবে কঠিন পরীক্ষা।
অন্যদিকে বিসিএল শেষে ক্রিকেটাররা কিছুটা ছুটি পাবেন। এরপর আগামী মে মাস থেকেই শুরু হবে তাদের ব্যস্ততা। কারণ টাইগারদের প্রাথমিক দল নিয়ে কন্ডিশনিং ক্যাম্প শুরু হওয়ার কথা রয়েছে। এ বিষয়ে প্রধান নির্বাচক বলেন, ‘১৩ মে থেকে ক্যাম্প শুরুর কথা আছে। ক্রিকেট অপারেশন্স থেকে বিস্তারিত জানিয়ে দেয়া হবে।’ মূলত এ ক্যাম্পটি বিবেচনা হবে আফগানিস্তান ও ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজকে ঘিরে। তাই জানা গেছে ক্যাম্পে প্রাথমিকভাবে ডাকা হতে পারে প্রায় ৩০ জনের বেশি ক্রিকেটারকে। বর্তমান জাতীয় দলের তারকা ছাড়াও বাদ পড়া ও সম্ভাবনাময় তরুণরাও সুযোগ পাবেন ক্যাম্পে।
এছাড়াও কেমন হতে পারে ‘এ’ দল তা নিয়ে মিনহাজুল আবেদিন বলেন, ‘আমরা ‘এ’ দলে সিনিয়র-জুনিয়র কম্বিনেশন রাখবো। কারা থাকবে এটা নিয়ে এখনও আলোচনা হয়নি। এ দল গঠনের দুই সপ্তাহ পর জাতীয় দলের ক্যাম্পের জন্য দল ঘোষণা করা হবে। আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে সিনিয়র ক্রিকেটাররা টেকনিক্যালি কতটা কার্যকর সেটা আমাদের দেখতে হবে। বিসিএল’র পরই আমরা দল গঠন করবো।’