বাংলারজমিন
আমতলীতে ডায়রিয়ার প্রাদুর্ভাব, স্যালাইন সংকট
আমতলী (বরগুনা) প্রতিনিধি
১৮ এপ্রিল ২০১৮, বুধবার, ৮:৪০ পূর্বাহ্ন
বরগুনার আমতলীতে ডায়রিয়ার প্রাদুর্ভাব বৃদ্ধি পেয়েছে। এক সপ্তাহে দুই শতাধিক লোক ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়েছে। এর মধ্যে ৬১ জন রোগী আমতলী হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিয়েছে। হাসপাতালের আইভি স্যালাইন না থাকায় রোগীরা পড়েছে চরম বিপদে।
আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেঙ সূত্রে জানা গেছে, গরমের তীব্রতা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আমতলী ও তালতলী উপজেলার ১৪টি ইউনিয়নের প্রত্যন্ত অঞ্চলে সপ্তাহ খানেক ধরে ব্যাপকহারে ডায়রিয়া ছড়িয়ে পড়েছে। এর মধ্যে বৃদ্ধ এবং শিশুরাই রয়েছে বেশি। অনেকে স্বাস্থ্য কমপ্লেঙে না এসে বিভিন্ন কমিউনিটি ক্লিনিক ও স্থানীয় গ্রাম্য ডাক্তারের শরণাপন্ন হয়ে চিকিৎসা নিচ্ছেন। আমতলী ও তালতলী উপজেলায় ডায়রিয়া রোগী বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আইভি স্যালাইন (ইন্টা ভেনাস) সংকট প্রকট আকার ধারণ করেছে। ফলে, হাসপাতালে ভর্তি হওয়া রোগীরা অধিকমূল্যে বাইরে থেকে আইভি স্যালাইন কিনে চিকিৎসা করাচ্ছেন। আমতলী ও তালতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেঙে কোনো আইভি স্যালাইন নেই বলে জানান ডাক্তাররা। গতকাল সকালে আমতলী উপজেলা ৫০ শয্যা বিশিষ্ট স্বাস্থ্য কমপ্লেঙে দেখা গেছে ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে ছয় জন ভর্তি হয়েছেন। এর আগে ৭ই এপ্রিল থেকে ১৫ই এপ্রিল পর্যন্ত ৯ দিনে গড়ে অন্তত প্রতিদিন সাত জন করে রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। সোমবার সকালে ভর্তি হওয়া পাতাকাটা গ্রামের নূরমহম্মদ (৭০) জানান, সকাল থেকে পাতলা পায়খানা এবং বমি সমানভাবে শুরু হওয়ায় হাসপাতালে ভর্তি হয়েছি। তবে, হাসপাতাল থেকে খাওয়ার স্যালাইন বাদে আর কোনো ওষুধ দেয়া হয় নাই। অন্য সব ওষুধ বাইরে থেকে কিনে এনেছি। সকালে ভর্তি হওয়া আরেক রোগী আমতলী পৌরসভার বাসিন্দা মনির হোসেন (৪৫) জানান, হাসপাতাল থেকে খাবার স্যালাইন ছাড়া আর কিছুই দেয়া হয়নি। বাইরে থেকে আইভি স্যালাইন কিনে আনতে হয়েছে। একই কথা জানালেন হাসপাতালে ভর্তি হওয়া অন্য রোগীরাও।
আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেঙের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. শাহাদাত হোসেন জানান, এই মুহূর্তে আমতলী হাসপাতালে কোনো আইভি স্যালাইন নেই। মুখে খাওয়ার স্যালাইনের কোনো সংকট নেই বলেও তিনি জানান। তিনি আরো জানান, আইভি স্যালাইনের চাহিদা দেয়া হয়েছে। ওষুধ পাওয়া গেলে আশা করি এ সংকট থাকবে না।
আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেঙ সূত্রে জানা গেছে, গরমের তীব্রতা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আমতলী ও তালতলী উপজেলার ১৪টি ইউনিয়নের প্রত্যন্ত অঞ্চলে সপ্তাহ খানেক ধরে ব্যাপকহারে ডায়রিয়া ছড়িয়ে পড়েছে। এর মধ্যে বৃদ্ধ এবং শিশুরাই রয়েছে বেশি। অনেকে স্বাস্থ্য কমপ্লেঙে না এসে বিভিন্ন কমিউনিটি ক্লিনিক ও স্থানীয় গ্রাম্য ডাক্তারের শরণাপন্ন হয়ে চিকিৎসা নিচ্ছেন। আমতলী ও তালতলী উপজেলায় ডায়রিয়া রোগী বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আইভি স্যালাইন (ইন্টা ভেনাস) সংকট প্রকট আকার ধারণ করেছে। ফলে, হাসপাতালে ভর্তি হওয়া রোগীরা অধিকমূল্যে বাইরে থেকে আইভি স্যালাইন কিনে চিকিৎসা করাচ্ছেন। আমতলী ও তালতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেঙে কোনো আইভি স্যালাইন নেই বলে জানান ডাক্তাররা। গতকাল সকালে আমতলী উপজেলা ৫০ শয্যা বিশিষ্ট স্বাস্থ্য কমপ্লেঙে দেখা গেছে ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে ছয় জন ভর্তি হয়েছেন। এর আগে ৭ই এপ্রিল থেকে ১৫ই এপ্রিল পর্যন্ত ৯ দিনে গড়ে অন্তত প্রতিদিন সাত জন করে রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। সোমবার সকালে ভর্তি হওয়া পাতাকাটা গ্রামের নূরমহম্মদ (৭০) জানান, সকাল থেকে পাতলা পায়খানা এবং বমি সমানভাবে শুরু হওয়ায় হাসপাতালে ভর্তি হয়েছি। তবে, হাসপাতাল থেকে খাওয়ার স্যালাইন বাদে আর কোনো ওষুধ দেয়া হয় নাই। অন্য সব ওষুধ বাইরে থেকে কিনে এনেছি। সকালে ভর্তি হওয়া আরেক রোগী আমতলী পৌরসভার বাসিন্দা মনির হোসেন (৪৫) জানান, হাসপাতাল থেকে খাবার স্যালাইন ছাড়া আর কিছুই দেয়া হয়নি। বাইরে থেকে আইভি স্যালাইন কিনে আনতে হয়েছে। একই কথা জানালেন হাসপাতালে ভর্তি হওয়া অন্য রোগীরাও।
আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেঙের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. শাহাদাত হোসেন জানান, এই মুহূর্তে আমতলী হাসপাতালে কোনো আইভি স্যালাইন নেই। মুখে খাওয়ার স্যালাইনের কোনো সংকট নেই বলেও তিনি জানান। তিনি আরো জানান, আইভি স্যালাইনের চাহিদা দেয়া হয়েছে। ওষুধ পাওয়া গেলে আশা করি এ সংকট থাকবে না।