বাংলারজমিন
অতিরিক্ত চাঁদা আদায়ের প্রতিবাদে রামগঞ্জে সিএনজি চালকদের বিক্ষোভ
রামগঞ্জ (লক্ষ্মীপুর) প্রতিনিধি
১৮ এপ্রিল ২০১৮, বুধবার, ৮:৩৯ পূর্বাহ্ন
লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ পৌরসভা মাছ বাজার সিএনজি স্ট্যান্ডের কেরানি মালেক পাটোয়ারী সিএনজি চালকদের কাছ থেকে অতিরিক্ত চাঁদা আদায়ের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল করেছে। গতকাল সকালে পৌরসভার টামটা এতিমখানার সামনে শতাধিক চালক সিএনজি বন্ধ রেখে সড়কে বিক্ষোভ মিছিল করে
সূত্রে জানা যায়, রামগঞ্জ পৌরসভার অন্য সিএনজি স্ট্যান্ডে ২৫ থেকে ৩০ টাকা হারে চাঁদা আদায় করলেও বেশ কয়েক মাস থেকে মাছ বাজার সিএনজি স্ট্যান্ডের কেরানি আবদুল মালেক প্রতি সিএনজি ৪০ টাকা হারে চাঁদা আদায় করে আসছে। এ ছাড়াও কোনো চালক গাড়ি না চালালেও ১দিন পর কেরানি মালেক তাদের কাছ থেকেও জোরপূর্বক চাঁদা আদায় করে থাকে। এতে করে চালকদের মাঝে চরম অসন্তোষের সৃটি হয়। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক চালক জানান, কেরানি মালেক থানায় মাসিক চাঁদা দেয়ার কথা বলে চালকদের কাছ থেকে ৩৫০ থেকে ৩৮০ টাকা হারে হাজার হাজার হাতিয়ে নিচ্ছেন। আর এসব অনিয়মের কারণে চালকরা ঐক্যবদ্ধ হয়ে শিগগিরই কেরানি মালেক পাটোয়ারীর অপসারণ দাবি করেছেন।
এ ব্যাপারে মাছ বাজার সিএনজি স্ট্যান্ডের কেরানি মালেক পাটোয়ারী জানান, বড়ভাইদের র্নিদেশে চাঁদার টাকা উত্তোলন করি। কম না বেশি সেটা আমি জানি না।
এ ব্যাপারে রামগঞ্জ থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. তোতা মিয়া জানান, চাঁদা দেয়া নেয়ার বিষয়টি আমি জানি না। কেউ যদি থানার নাম বিক্রি করে কিছু করে থাকে তাহলে তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
সূত্রে জানা যায়, রামগঞ্জ পৌরসভার অন্য সিএনজি স্ট্যান্ডে ২৫ থেকে ৩০ টাকা হারে চাঁদা আদায় করলেও বেশ কয়েক মাস থেকে মাছ বাজার সিএনজি স্ট্যান্ডের কেরানি আবদুল মালেক প্রতি সিএনজি ৪০ টাকা হারে চাঁদা আদায় করে আসছে। এ ছাড়াও কোনো চালক গাড়ি না চালালেও ১দিন পর কেরানি মালেক তাদের কাছ থেকেও জোরপূর্বক চাঁদা আদায় করে থাকে। এতে করে চালকদের মাঝে চরম অসন্তোষের সৃটি হয়। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক চালক জানান, কেরানি মালেক থানায় মাসিক চাঁদা দেয়ার কথা বলে চালকদের কাছ থেকে ৩৫০ থেকে ৩৮০ টাকা হারে হাজার হাজার হাতিয়ে নিচ্ছেন। আর এসব অনিয়মের কারণে চালকরা ঐক্যবদ্ধ হয়ে শিগগিরই কেরানি মালেক পাটোয়ারীর অপসারণ দাবি করেছেন।
এ ব্যাপারে মাছ বাজার সিএনজি স্ট্যান্ডের কেরানি মালেক পাটোয়ারী জানান, বড়ভাইদের র্নিদেশে চাঁদার টাকা উত্তোলন করি। কম না বেশি সেটা আমি জানি না।
এ ব্যাপারে রামগঞ্জ থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. তোতা মিয়া জানান, চাঁদা দেয়া নেয়ার বিষয়টি আমি জানি না। কেউ যদি থানার নাম বিক্রি করে কিছু করে থাকে তাহলে তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।