বাংলারজমিন
কেরানীগঞ্জে ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে হামলা আহত ৪
কেরানীগঞ্জ (ঢাকা) প্রতিনিধি
২৫ মার্চ ২০১৮, রবিবার, ৯:৪৭ পূর্বাহ্ন
কেরানীগঞ্জের দক্ষিণ পানগাঁও এলাকায় জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরধরে মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক ও প্রবীণ আওয়ামী লীগ নেতা হাজী আবদুস সালামের (৯০) বসতবাড়ি, ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা চালিয়ে ব্যাপক ভাঙচুর ও লুটপাট করা হয়েছে। এই হামলায় হাজী আবদুস সালামসহ ৪ জন আহত হয়েছেন। আহত অন্যরা হচ্ছেন- কোণ্ডা ইউনিয়ন ৪ নং ওয়ার্ডের সাধারণ সম্পাদক হাজী আনিসুর রহামন (৬০), মো. সোহেল কিবরিয়া (৪০) ও শেখ মো. সারোয়ার (৫০) প্রমুখ।
গতকাল (শনিবার) দুপুরে সরজমিন প্রতিবেদনে ঘটনাস্থলে গেলে হাজী আবদুল সালাম জানান, জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরধরে কোণ্ডা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জাফর ইকবাল বাপ্পী তার বসতবাড়ি, পুকুর ও মার্কেটে বিভিন্ন নামে সাইনবোর্ড ঝুলিয়ে দেন এবং মার্কেটের দোকানে তালা মেরে দেয়। এই ঘটনায় গত বুধবার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করা হয়। ঘটনাটি নিয়ে পুলিশ গড়িমসি করলে পরে ঘটনাটি কেরানীগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান শাহীন আহমেদকে অবহিত করলে তার নির্দেশে শুক্রবার সকালে মার্কেটের দোকানের তালা খুলে দেয়া হয় এবং সাইনবোর্ডগুলো সরিয়ে নেয়া হয়। এই ঘটনার জেরধরে শুক্রবার বিকালে জাফর ইকবাল বাপ্পীর নেতৃত্বে ৩০/৩৫ জন লোক তার বসতবাড়ি, গাড়ির গ্যারেজ ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা চালিয়ে ব্যাপক ভাঙচুর করে।
এ সময় গ্যারেজে থাকা ১৬টি অটোরিকশা ভাঙচুর করা হয় এবং ৪টি অটোরিকশা লুট করে নিয়ে যায়। এ ব্যাপারে কোণ্ডা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জাফর ইকবাল বাপ্পীর কাছে জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন, এলাকার দরিদ্র মানুষের বিভিন্ন কাজে আমি সহায়তা করি। তবে এই হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাটের ঘটনার সঙ্গে আমি জড়িত নই। এ বিষয়ে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ মো. মনিরুল ইসলাম বলেন- হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনায় থানায় অভিযোগ হয়েছে মামলা নেয়া হচ্ছে।
গতকাল (শনিবার) দুপুরে সরজমিন প্রতিবেদনে ঘটনাস্থলে গেলে হাজী আবদুল সালাম জানান, জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরধরে কোণ্ডা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জাফর ইকবাল বাপ্পী তার বসতবাড়ি, পুকুর ও মার্কেটে বিভিন্ন নামে সাইনবোর্ড ঝুলিয়ে দেন এবং মার্কেটের দোকানে তালা মেরে দেয়। এই ঘটনায় গত বুধবার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করা হয়। ঘটনাটি নিয়ে পুলিশ গড়িমসি করলে পরে ঘটনাটি কেরানীগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান শাহীন আহমেদকে অবহিত করলে তার নির্দেশে শুক্রবার সকালে মার্কেটের দোকানের তালা খুলে দেয়া হয় এবং সাইনবোর্ডগুলো সরিয়ে নেয়া হয়। এই ঘটনার জেরধরে শুক্রবার বিকালে জাফর ইকবাল বাপ্পীর নেতৃত্বে ৩০/৩৫ জন লোক তার বসতবাড়ি, গাড়ির গ্যারেজ ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা চালিয়ে ব্যাপক ভাঙচুর করে।
এ সময় গ্যারেজে থাকা ১৬টি অটোরিকশা ভাঙচুর করা হয় এবং ৪টি অটোরিকশা লুট করে নিয়ে যায়। এ ব্যাপারে কোণ্ডা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জাফর ইকবাল বাপ্পীর কাছে জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন, এলাকার দরিদ্র মানুষের বিভিন্ন কাজে আমি সহায়তা করি। তবে এই হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাটের ঘটনার সঙ্গে আমি জড়িত নই। এ বিষয়ে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ মো. মনিরুল ইসলাম বলেন- হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনায় থানায় অভিযোগ হয়েছে মামলা নেয়া হচ্ছে।