অনলাইন
ইউপি সদস্যের বিরুদ্ধে কলেজ ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ
পিরোজপুর প্রতিনিধি
২৪ মার্চ ২০১৮, শনিবার, ৭:১০ পূর্বাহ্ন
পিরোজপুর সদর উপজেলার শারিকতলা-ডুমরিতলা ইউনিয়ন পরিষদের ৩নং ওয়াডের্র সদস্য মিজানুর রহমান মিজান মল্লিকের বিরুদ্ধে বিয়ের নাটক সাজিয়ে এক কলেজ ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা দায়ের করা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাতে ধর্ষণের শিকার ওই কলেজ ছাত্রী নিজে বাদী হয়ে পিরোজপুর সদর থানায় এ মামলা করেন।
অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, সরকারি সোহরাওয়ার্দী কলেজের ডিগ্রী ২য় বর্ষের পড়–য়া ছাত্রীর সাথে শারিকতলা-ডুমরিতলা ইউনিয়ন পরিষদের ৩নং ওয়ার্ড সদস্য মিজানুর রহমান মিজান ওরফে মিজান মল্লিক এর মোবাইল ফোনের মাধ্যমে পরিচয় হয়। দীর্ঘদিন মোবাইলে কথা বলার এক পর্যায়ে তাদের মধ্যে স¤পর্ক গড়ে ওঠে। গত ১লা জানুয়ারি জরুরী কথা আছে বলে মোবাইলে মেয়েটিকে শহরে আসতে বলে। এ সময় মিজান মল্লিক তাকে নিয়ে শহরের বলাকা ক্লাব সড়কে একটি বাসায় নিয়ে গিয়ে বিয়ের প্রস্তাব দেয়। প্রথমে রাজি না হলেও পরে পরিস্থির কারণে সে বিয়েতে রাজি হয়। এরপর শারিকতলার এলাকার কাজী কালামের মাধ্যমে ও মিজান মল্লিকের বন্ধু সাইফের সাক্ষীতে একটি মিথ্যা বিয়ের কাবিননামায় ছাত্রীটির স্বাক্ষর নিয়ে তাদের মধ্যে বিয়ে হয়েছে বলে জানায়।
এরপর মিজান কলেজ ছাত্রীকে সাথে নিয়ে ছাত্রীটির বাড়িতে গিয়ে তার মায়ের কাছে তাদের বিয়ে হয়েছে বলে জানায়। সেই রাত থেকেই তারা দুজনে স্বামী-স্ত্রী হিসেবে মেলামেশা করে আসছিল। তবে কয়েকদিন যেতে না যেতেই মিজানের বিভিন্ন আচারণে তাদের সন্দেহ হলে মেয়েটির পরিবার থেকে খোঁজ নিয়ে জানতে পারে যে মিজান আগে থেকেই বিবাহিত। তাদের কাছে আগের বিবাহের কথা গোপন রেখে সে বিয়ে করেছে। বিষয়টি জানতে পেরে মিজান মল্লিকের কাছে স্ত্রীর মর্যাদা দাবি করলে মিজান মল্লিক তাকে বিয়ে করার কথা অস্বীকার করে।
এরপর কলেজ ছাত্রী খোঁজ নিয়ে আরো জানতে পারে যে, মিজান তাকে বিয়ে করার নামে মিথ্যা নাটক করেছে। কাবিননামাটি ছিল ভুয়া এবং তার সাথে প্রতারণা করে দীর্ঘদিন স্বামী-স্ত্রীর ন্যায় মেলামেশা করেছে।
পিরোজপুর সদর থানার ওসি এস এম জিয়াউল হক জানান, কলেজ ছাত্রীকে ডাক্তারি পরীক্ষা করানো হয়েছে এবং অভিযুক্ত ইউপি মেম্বার মিজান মল্লিককে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, সরকারি সোহরাওয়ার্দী কলেজের ডিগ্রী ২য় বর্ষের পড়–য়া ছাত্রীর সাথে শারিকতলা-ডুমরিতলা ইউনিয়ন পরিষদের ৩নং ওয়ার্ড সদস্য মিজানুর রহমান মিজান ওরফে মিজান মল্লিক এর মোবাইল ফোনের মাধ্যমে পরিচয় হয়। দীর্ঘদিন মোবাইলে কথা বলার এক পর্যায়ে তাদের মধ্যে স¤পর্ক গড়ে ওঠে। গত ১লা জানুয়ারি জরুরী কথা আছে বলে মোবাইলে মেয়েটিকে শহরে আসতে বলে। এ সময় মিজান মল্লিক তাকে নিয়ে শহরের বলাকা ক্লাব সড়কে একটি বাসায় নিয়ে গিয়ে বিয়ের প্রস্তাব দেয়। প্রথমে রাজি না হলেও পরে পরিস্থির কারণে সে বিয়েতে রাজি হয়। এরপর শারিকতলার এলাকার কাজী কালামের মাধ্যমে ও মিজান মল্লিকের বন্ধু সাইফের সাক্ষীতে একটি মিথ্যা বিয়ের কাবিননামায় ছাত্রীটির স্বাক্ষর নিয়ে তাদের মধ্যে বিয়ে হয়েছে বলে জানায়।
এরপর মিজান কলেজ ছাত্রীকে সাথে নিয়ে ছাত্রীটির বাড়িতে গিয়ে তার মায়ের কাছে তাদের বিয়ে হয়েছে বলে জানায়। সেই রাত থেকেই তারা দুজনে স্বামী-স্ত্রী হিসেবে মেলামেশা করে আসছিল। তবে কয়েকদিন যেতে না যেতেই মিজানের বিভিন্ন আচারণে তাদের সন্দেহ হলে মেয়েটির পরিবার থেকে খোঁজ নিয়ে জানতে পারে যে মিজান আগে থেকেই বিবাহিত। তাদের কাছে আগের বিবাহের কথা গোপন রেখে সে বিয়ে করেছে। বিষয়টি জানতে পেরে মিজান মল্লিকের কাছে স্ত্রীর মর্যাদা দাবি করলে মিজান মল্লিক তাকে বিয়ে করার কথা অস্বীকার করে।
এরপর কলেজ ছাত্রী খোঁজ নিয়ে আরো জানতে পারে যে, মিজান তাকে বিয়ে করার নামে মিথ্যা নাটক করেছে। কাবিননামাটি ছিল ভুয়া এবং তার সাথে প্রতারণা করে দীর্ঘদিন স্বামী-স্ত্রীর ন্যায় মেলামেশা করেছে।
পিরোজপুর সদর থানার ওসি এস এম জিয়াউল হক জানান, কলেজ ছাত্রীকে ডাক্তারি পরীক্ষা করানো হয়েছে এবং অভিযুক্ত ইউপি মেম্বার মিজান মল্লিককে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।