অনলাইন
ট্রেন থেকে ফেলে ব্যবসায়ীকে হত্যা
স্টাফ রিপোর্টার, ময়মনসিংহ থেকে
২৪ মার্চ ২০১৮, শনিবার, ৭:০৯ পূর্বাহ্ন
ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ে ট্রেন থেকে ফেলে ব্যবসায়ী খোকন খানকে (৩৮) হত্যার অভিযোগ করেছেন তার পরিবারের লোকজন। গতকাল শুক্রবার রাতের কোন এক ট্রেন থেকে ফেলে দুর্বৃত্তরা এ হত্যাকান্ডের ঘটনা ঘটায়। আজ শনিবার দুপুরে গফরগাঁও জিআরপি ফাঁড়ির পুলিশ গফরগাঁওয়ের চারিপাড়া রেল সেতু সংলগ্ন এলাকা থেকে লাশ উদ্ধার করে।
নিহত খোকন খান উপজেলার পাগলা থানাধীন দীঘিরপাড় গ্রামের আঃ ছালামের ছেলে।
নিহতের পরিবার সূত্রে জানা যায়, নিহত খোকন নেভী সিগারেট কোম্পানীতে চাকরী করতেন। গত দুই মাস পূর্বে চাকরী ছেড়ে সিগারেট বিক্রির ব্যবসা শুরু করেন। এ অবস্থায় গত শুক্রবার দিনভর গাজীপুরের টঙ্গী চেরাগআলী মার্কেট এলাকায় সিগারেট সাল্পাই দেন। পরে রাতের কোন এক ট্রেনে করে গফরগাঁওয়ের বাড়ি এ ঘটনা ঘটে।
খোকন মিয়ার পরিবারের লোকজনের কাছ থেকে জানা যায়, রাত তিনটার দিকে খোকনের মোবাইল থেকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তি ফোন করে জানায়, খোকন অসুস্থ, সে জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জে আছে। জরুরী ভিত্তিতে চিকিৎসার জন্য খোকনের মোবাইলে ডাচ-বাংলা একাউন্টে ৫হাজার টাকা পাঠাতে বলে।
রাতেই খোকনের পরিবার ৪ হাজার ২৫০টাকা পাঠায় এবং দেওয়ানগঞ্জের উদ্দেশ্য রওনা দেয়। রাত ৪টা থেকে খোকনের মোবাইল বন্ধ পাওয়া যায়। পরিবারের লোকজনের ধারণা, ট্রেনের ছাদে ছিনতাই শেষে ছিনতাইকারীরা চলন্ত ট্রেন থেকে তাকে ফেলে দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়।
গফরগাঁও রেলওয়ে স্টেশন জিআরপি ফাড়ির এএসআই আবুল হাসেম বলেন, খবর পেয়ে লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। তিনি ট্রেন থেকে পড়ে মারা গেছেন নাকি দুর্বৃত্তরা ফেলে দিয়ে হত্যা করেছে তা এ মূহুর্তে বলা সম্ভব নয়। ময়নাতদন্তের জন্য লাশ মর্গে পাঠানো হয়েছে। এলাকাবাসীর অভিযোগ করে বলেন ঢাকা-গফরগাঁও-ময়মনসিংহ রেলপথে দূর্বৃদের তান্ডব যেন থামছেই না। প্রায়ই এ ধরনের ঘটনা ঘটছে ।
নিহত খোকন খান উপজেলার পাগলা থানাধীন দীঘিরপাড় গ্রামের আঃ ছালামের ছেলে।
নিহতের পরিবার সূত্রে জানা যায়, নিহত খোকন নেভী সিগারেট কোম্পানীতে চাকরী করতেন। গত দুই মাস পূর্বে চাকরী ছেড়ে সিগারেট বিক্রির ব্যবসা শুরু করেন। এ অবস্থায় গত শুক্রবার দিনভর গাজীপুরের টঙ্গী চেরাগআলী মার্কেট এলাকায় সিগারেট সাল্পাই দেন। পরে রাতের কোন এক ট্রেনে করে গফরগাঁওয়ের বাড়ি এ ঘটনা ঘটে।
খোকন মিয়ার পরিবারের লোকজনের কাছ থেকে জানা যায়, রাত তিনটার দিকে খোকনের মোবাইল থেকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তি ফোন করে জানায়, খোকন অসুস্থ, সে জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জে আছে। জরুরী ভিত্তিতে চিকিৎসার জন্য খোকনের মোবাইলে ডাচ-বাংলা একাউন্টে ৫হাজার টাকা পাঠাতে বলে।
রাতেই খোকনের পরিবার ৪ হাজার ২৫০টাকা পাঠায় এবং দেওয়ানগঞ্জের উদ্দেশ্য রওনা দেয়। রাত ৪টা থেকে খোকনের মোবাইল বন্ধ পাওয়া যায়। পরিবারের লোকজনের ধারণা, ট্রেনের ছাদে ছিনতাই শেষে ছিনতাইকারীরা চলন্ত ট্রেন থেকে তাকে ফেলে দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়।
গফরগাঁও রেলওয়ে স্টেশন জিআরপি ফাড়ির এএসআই আবুল হাসেম বলেন, খবর পেয়ে লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। তিনি ট্রেন থেকে পড়ে মারা গেছেন নাকি দুর্বৃত্তরা ফেলে দিয়ে হত্যা করেছে তা এ মূহুর্তে বলা সম্ভব নয়। ময়নাতদন্তের জন্য লাশ মর্গে পাঠানো হয়েছে। এলাকাবাসীর অভিযোগ করে বলেন ঢাকা-গফরগাঁও-ময়মনসিংহ রেলপথে দূর্বৃদের তান্ডব যেন থামছেই না। প্রায়ই এ ধরনের ঘটনা ঘটছে ।