দেশ বিদেশ
ডিবি কর্মকর্তা হত্যার সন্দেহভাজন ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত
স্টাফ রিপোর্টার
২৪ মার্চ ২০১৮, শনিবার, ৯:৪৪ পূর্বাহ্ন
রাজধানীর মিরপুরের ভাঙ্গাব্রিজ এলাকায় পুলিশের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ এক যুবক নিহত হয়েছেন। নিহত যুবক পীরেরবাগে সন্ত্রাসীদের গুলিতে নিহত ডিবির পরিদর্শক জালাল উদ্দিন হত্যার প্রধান সন্দেহভাজন আসামি হাসান বলে ধারণা করা হচ্ছে। খবর পেয়ে লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠায় পুলিশ। ঘটনাস্থল থেকে তিনটি অস্ত্র জব্দ করা হয়েছে। এরমধ্যে দুটি দুই পুলিশ সার্জেন্টের খোয়া যাওয়া অস্ত্র।
বৃহস্পতিবার রাত আড়াইটার দিকে মিরপুরের ষাট ফুট রাস্তার ভাঙ্গাব্রিজ সংলগ্ন শাপলা হাউজিং এলাকায় ‘বন্দুকযুদ্ধের’ ঘটনা ঘটে। পুলিশ জানিয়েছে, জালাল হত্যার আসামি হাসানকে গ্রেপ্তারের জন্য ওই এলাকায় অভিযান চালায় ডিবি পুলিশ। এ সময় পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি চালায় সন্ত্রাসীরা। পাল্টা গুলি চালায় পুলিশ। গোলাগুলির একপর্যায়ে একজনকে নিথর অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখা যায়। তার বয়স আনুমানিক ২৫ বছর। প্রাথমিকভাবে হাসানের ছবির সঙ্গে মিলিয়ে ডিবি পুলিশের সদস্যরা নিশ্চিত হন নিহত যুবক জালাল উদ্দিন হত্যা মামলার প্রধান আসামি হাসান। ডিবির উপ-কমিশনার মোখলেছুর রহমান মানবজমিনকে বলেন, আমাদের কাছে হাসানের যে ছবি রয়েছে তার সঙ্গে নিহত যুবকের মিল রয়েছে। আমরা ধারণা করছি এই যুবক ইন্সপেক্টর জালাল উদ্দিন হত্যাকাণ্ডের প্রধান সন্দেহভাজন। পুলিশ জানিয়েছে, ঘটনাস্থল থেকে তিনটি অস্ত্র পাওয়া গেছে। এরমধ্যে একটি পিস্তল সার্জেন্ট রশীদ ও অন্যটি সার্জেন্ট রানার। গত ১১ই জানুয়ারি অস্ত্র দুটি খোয়া যায়।
খোয়া যাওয়া পিস্তল দুটি উদ্ধার করতে মিরপুরের পীরেরবাগের একটি দোতলা বাড়িতে অভিযান চালায় ডিবি পুলিশ। গত ১৯শে মার্চ রাতে অভিযান চালানোর আগে বাসাটি রেকি করতে যান ডিবির পরিদর্শক জালাল উদ্দিন। পুলিশ জানায়, ওই সময়ে জালাল উদ্দিনকে লক্ষ্য করে গুলি করা হয়। পাল্টা গুলি করেন ডিবির সদস্যরা। গুরুতর আহত অবস্থায় জালাল উদ্দিনকে একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন। অভিযানকালে সন্ত্রাসীরা তখন পালিয়ে যায় বলে ডিবি কর্মকর্তারা জানান। ওই বাসা থেকে আটক হাসানের স্ত্রী তানিয়া সাক্ষী হিসেবে বৃহস্পতিবার আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়েছেন। জবানবন্দিতে তানিয়া বলেছেন, দু’তলা ভবনের কার্নিশ বেয়ে ছাদে উঠার সময় জালাল উদ্দিনকে গুলি করে তার স্বামী হাসান। পুলিশের সঙ্গে গুলির একপর্যায়ে পালিয়ে যায় হাসান ও তার বন্ধু মানিক।
ডিবি জানায়, ঘটনার পর থেকে হাসান ও মানিককে খুঁজছিল ডিবি। বৃহস্পতিবার রাতে তার অবস্থান নিশ্চিত হয়ে অভিযান চালালে বন্দুকযুদ্ধে নিহত হয় হাসান। নিহত যুবকের সুরতহাল করেছেন মিরপুর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মঞ্জুর রাহী। তিনি জানান, ওই যুবকের শরীরে তিনটি গুলির চিহ্ন রয়েছে।
বৃহস্পতিবার রাত আড়াইটার দিকে মিরপুরের ষাট ফুট রাস্তার ভাঙ্গাব্রিজ সংলগ্ন শাপলা হাউজিং এলাকায় ‘বন্দুকযুদ্ধের’ ঘটনা ঘটে। পুলিশ জানিয়েছে, জালাল হত্যার আসামি হাসানকে গ্রেপ্তারের জন্য ওই এলাকায় অভিযান চালায় ডিবি পুলিশ। এ সময় পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি চালায় সন্ত্রাসীরা। পাল্টা গুলি চালায় পুলিশ। গোলাগুলির একপর্যায়ে একজনকে নিথর অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখা যায়। তার বয়স আনুমানিক ২৫ বছর। প্রাথমিকভাবে হাসানের ছবির সঙ্গে মিলিয়ে ডিবি পুলিশের সদস্যরা নিশ্চিত হন নিহত যুবক জালাল উদ্দিন হত্যা মামলার প্রধান আসামি হাসান। ডিবির উপ-কমিশনার মোখলেছুর রহমান মানবজমিনকে বলেন, আমাদের কাছে হাসানের যে ছবি রয়েছে তার সঙ্গে নিহত যুবকের মিল রয়েছে। আমরা ধারণা করছি এই যুবক ইন্সপেক্টর জালাল উদ্দিন হত্যাকাণ্ডের প্রধান সন্দেহভাজন। পুলিশ জানিয়েছে, ঘটনাস্থল থেকে তিনটি অস্ত্র পাওয়া গেছে। এরমধ্যে একটি পিস্তল সার্জেন্ট রশীদ ও অন্যটি সার্জেন্ট রানার। গত ১১ই জানুয়ারি অস্ত্র দুটি খোয়া যায়।
খোয়া যাওয়া পিস্তল দুটি উদ্ধার করতে মিরপুরের পীরেরবাগের একটি দোতলা বাড়িতে অভিযান চালায় ডিবি পুলিশ। গত ১৯শে মার্চ রাতে অভিযান চালানোর আগে বাসাটি রেকি করতে যান ডিবির পরিদর্শক জালাল উদ্দিন। পুলিশ জানায়, ওই সময়ে জালাল উদ্দিনকে লক্ষ্য করে গুলি করা হয়। পাল্টা গুলি করেন ডিবির সদস্যরা। গুরুতর আহত অবস্থায় জালাল উদ্দিনকে একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন। অভিযানকালে সন্ত্রাসীরা তখন পালিয়ে যায় বলে ডিবি কর্মকর্তারা জানান। ওই বাসা থেকে আটক হাসানের স্ত্রী তানিয়া সাক্ষী হিসেবে বৃহস্পতিবার আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়েছেন। জবানবন্দিতে তানিয়া বলেছেন, দু’তলা ভবনের কার্নিশ বেয়ে ছাদে উঠার সময় জালাল উদ্দিনকে গুলি করে তার স্বামী হাসান। পুলিশের সঙ্গে গুলির একপর্যায়ে পালিয়ে যায় হাসান ও তার বন্ধু মানিক।
ডিবি জানায়, ঘটনার পর থেকে হাসান ও মানিককে খুঁজছিল ডিবি। বৃহস্পতিবার রাতে তার অবস্থান নিশ্চিত হয়ে অভিযান চালালে বন্দুকযুদ্ধে নিহত হয় হাসান। নিহত যুবকের সুরতহাল করেছেন মিরপুর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মঞ্জুর রাহী। তিনি জানান, ওই যুবকের শরীরে তিনটি গুলির চিহ্ন রয়েছে।