অনলাইন
সুপ্রিম কোর্ট বার নির্বাচনের হাওয়া উল্টানোর অনেক চেষ্টা করেছে সরকারপক্ষ: মওদুদ
স্টাফ রিপোর্টার
২৩ মার্চ ২০১৮, শুক্রবার, ৪:০৮ পূর্বাহ্ন
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ বলেছেন, সুপ্রিম কোর্ট বার এসোসিয়েশন নির্বাচনের হাওয়া উল্টানোর জন্য সরকারের অনেক প্রভাবশালী লোকেরা চেষ্টা করেছে। কিন্তু তারা পারেননি। আজ শুক্রবার জাতীয় প্রেসক্লাবের ভিআইপি লাউঞ্জে জিয়া নাগরিক ফোরাম- জিনাফ আয়োজিত এক প্রতিবাদ সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।
মওদুদ আহমদ বলেন, এই নির্বাচনের মাধ্যমে দেশের জনমতের প্রতিফলন ঘটেছে। দেশের মানুষ কি ভাবছে তা পরিষ্কার হয়েছে। কারণ এখানে অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচন হয়েছে। সবাই প্রতিযোগিতা করেছে। একটা উৎসবের মধ্য দিয়ে নির্বাচন হয়েছে। কোথাও কোন করচুপি হয়নি। আগামী সাধারণ নির্বাচন যদি এমন উৎসবপূর্ণ ও সুষ্ঠু হয় তাহলে আওয়ামী লীগের সঙ্গে বিএনপির ভোটের পার্থক্য হবে ৭৫ ও ২৫ শতাংশ। এটিই বাস্তবতা। সরকার ২৫ শতাংশের বেশি ভোট পাবেনা। সরকার ২০১৩ সালের ৫ই জানুয়ারির মতো আরেকটি নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন দেখছে। কিন্তু সেই স্বপ্ন কোনদিনই বাস্তবায়িত হবেনা। সব কিছুর একটা লিমিট আছে। এই সরকার সেই সীমা পেরিয়ে গেছে। আগামী মাস আমাদের জন্য পরীক্ষার মাস। এখনো শান্তিপূর্ণ আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছি। সরকার যদি সমঝোতায় না আসে তাহলে একটা সময় আসবে রাজপথ ছাড়া আর কোন উপায় থাকবেনা।
উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত হওয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, যেখানে দেশে গণতন্ত্র নেই সেখানে উন্নয়শীলতার কোন অর্থ নাই বাংলাদেশের মানুষের কাছে। আর এই উন্নয়নশীল হওয়ার পেছনে কোন একক সরকারের কৃতিত্ত নেই। আমারা ক্ষমতায় থাকলে আরো ৭/৮ বছর আগেই উন্নয়নশীল হতো দেশ। আওয়ামী লীগের দুঃশাসন ও দুর্নীতির কারণে এটি দেরিতে হয়েছে।
প্রতিবাদ সমাবেশের সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি লায়ন মিয়া মোহাম্মদ আনোয়ার, সঞ্চালনা করেন সাধারণ সম্পাদক কে এ জামান।
মওদুদ আহমদ বলেন, এই নির্বাচনের মাধ্যমে দেশের জনমতের প্রতিফলন ঘটেছে। দেশের মানুষ কি ভাবছে তা পরিষ্কার হয়েছে। কারণ এখানে অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচন হয়েছে। সবাই প্রতিযোগিতা করেছে। একটা উৎসবের মধ্য দিয়ে নির্বাচন হয়েছে। কোথাও কোন করচুপি হয়নি। আগামী সাধারণ নির্বাচন যদি এমন উৎসবপূর্ণ ও সুষ্ঠু হয় তাহলে আওয়ামী লীগের সঙ্গে বিএনপির ভোটের পার্থক্য হবে ৭৫ ও ২৫ শতাংশ। এটিই বাস্তবতা। সরকার ২৫ শতাংশের বেশি ভোট পাবেনা। সরকার ২০১৩ সালের ৫ই জানুয়ারির মতো আরেকটি নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন দেখছে। কিন্তু সেই স্বপ্ন কোনদিনই বাস্তবায়িত হবেনা। সব কিছুর একটা লিমিট আছে। এই সরকার সেই সীমা পেরিয়ে গেছে। আগামী মাস আমাদের জন্য পরীক্ষার মাস। এখনো শান্তিপূর্ণ আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছি। সরকার যদি সমঝোতায় না আসে তাহলে একটা সময় আসবে রাজপথ ছাড়া আর কোন উপায় থাকবেনা।
উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত হওয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, যেখানে দেশে গণতন্ত্র নেই সেখানে উন্নয়শীলতার কোন অর্থ নাই বাংলাদেশের মানুষের কাছে। আর এই উন্নয়নশীল হওয়ার পেছনে কোন একক সরকারের কৃতিত্ত নেই। আমারা ক্ষমতায় থাকলে আরো ৭/৮ বছর আগেই উন্নয়নশীল হতো দেশ। আওয়ামী লীগের দুঃশাসন ও দুর্নীতির কারণে এটি দেরিতে হয়েছে।
প্রতিবাদ সমাবেশের সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি লায়ন মিয়া মোহাম্মদ আনোয়ার, সঞ্চালনা করেন সাধারণ সম্পাদক কে এ জামান।