শেষের পাতা
চুনারুঘাটে কিশোরী ধর্ষিত
চুনারুঘাট (হবিগঞ্জ) প্রতিনিধি
২৩ মার্চ ২০১৮, শুক্রবার, ১০:০৬ পূর্বাহ্ন
চুনারুঘাটের আহম্মদাবাদ ইউনিয়নের এক কিশোরী (১৫) কে গণধর্ষণের পর ভিডিও প্রকাশ করার অভিযোগে দুই যুবককে আটক করা হয়েছে। বুধবার বিকালে অভিযুক্ত ওই দুই যুবককে স্থানীয় আমুরোড বাজার থেকে আটক করেন চেয়ারম্যান সনজু চৌধুরী। পরে আটকদের চুনারুঘাট থানায় সোপর্দ করা হয়।
এদিকে গতকাল সকালে গাজীপুর ইউনিয়নের বিলপাড় গ্রামের এক কিশোরী (১৫) কে নিয়ে পালানোর সময় জনতার হাতে আটক হয়েছে জুয়েল (২০) নামের এক যুবক। আটক যুবকের বাড়ি চুনারুঘাট সদর ইউনিয়নের দিলগাঁও গ্রামে। তার বাবার নাম মৃত আ. গনি।
পুলিশ ও এলাকাবাসী জানান, আহম্মদাবাদ ইউপির কালিশিরি গ্রামের কিশোরীকে ১৮ই মার্চ নিজবাড়ি কালিশিরি হতে সুন্দরপুর গ্রামের আ. গোফারের পুত্র শফিকুল ইসলামসহ কয়েকজন জোরপূর্বক সাতছড়ি জঙ্গলে নিয়ে যায়। পরে তারা সবাই মিলে কিশোরীকে ধর্ষণ করে ভিডিও চিত্র ধারণ করে। সেই ভিডিও চিত্রটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশ করে এবং বিভিন্ন মোবাইলে ছড়িয়ে দেয়। সাতছড়ি থেকে ধর্ষিতা কিশোরী আহত অবস্থায় বাড়িতে এসে বিষয়টি তার পরিবারকে জানায়। বিকালেই স্থানীয় চেয়ারম্যানের কাছে গেলে তিনি তাদের দ্রুত চুনারুঘাট থানায় যাওয়ার পরামর্শ দেন। এ ব্যাপারে থানায় সুন্দরপুর গ্রামের আ. গোফারের পুত্র সফিকুল ইসলাম (১৮), গোছাপাড়া গ্রামের মৃত কিম্মত আলীর পুত্র নাইম মিয়া (১৭), কালামণ্ডল গ্রামের আরজু মিয়ার পুত্র সাইফুল ইসলাম (১৮) ও হাড়াজোড়া গ্রামের তাহির মিয়ার পুত্র সুজন (১৬) কে আসামি করে মামলা করে ধর্ষিতা।
এদিকে গতকাল গাজীপুর হাই স্কুল অ্যান্ড কলেজের নবম শ্রেণির ছাত্রী বিলপাড় গ্রামের লাল মিয়ার কন্যা (১৫)কে সিএনজি চালিত অটোরিকশায় জুয়েল নামের একজনের সঙ্গে পালানোর সময় বনগাঁও গ্রামের লোকজন তাদের আটক করে স্কুল কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করে। আটক জুয়েল জানায়, নবম শ্রেণির ওই ছাত্রীর সঙ্গে তার আড়াই বছরের প্রেমের সম্পর্ক রয়েছে।
এদিকে গতকাল সকালে গাজীপুর ইউনিয়নের বিলপাড় গ্রামের এক কিশোরী (১৫) কে নিয়ে পালানোর সময় জনতার হাতে আটক হয়েছে জুয়েল (২০) নামের এক যুবক। আটক যুবকের বাড়ি চুনারুঘাট সদর ইউনিয়নের দিলগাঁও গ্রামে। তার বাবার নাম মৃত আ. গনি।
পুলিশ ও এলাকাবাসী জানান, আহম্মদাবাদ ইউপির কালিশিরি গ্রামের কিশোরীকে ১৮ই মার্চ নিজবাড়ি কালিশিরি হতে সুন্দরপুর গ্রামের আ. গোফারের পুত্র শফিকুল ইসলামসহ কয়েকজন জোরপূর্বক সাতছড়ি জঙ্গলে নিয়ে যায়। পরে তারা সবাই মিলে কিশোরীকে ধর্ষণ করে ভিডিও চিত্র ধারণ করে। সেই ভিডিও চিত্রটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশ করে এবং বিভিন্ন মোবাইলে ছড়িয়ে দেয়। সাতছড়ি থেকে ধর্ষিতা কিশোরী আহত অবস্থায় বাড়িতে এসে বিষয়টি তার পরিবারকে জানায়। বিকালেই স্থানীয় চেয়ারম্যানের কাছে গেলে তিনি তাদের দ্রুত চুনারুঘাট থানায় যাওয়ার পরামর্শ দেন। এ ব্যাপারে থানায় সুন্দরপুর গ্রামের আ. গোফারের পুত্র সফিকুল ইসলাম (১৮), গোছাপাড়া গ্রামের মৃত কিম্মত আলীর পুত্র নাইম মিয়া (১৭), কালামণ্ডল গ্রামের আরজু মিয়ার পুত্র সাইফুল ইসলাম (১৮) ও হাড়াজোড়া গ্রামের তাহির মিয়ার পুত্র সুজন (১৬) কে আসামি করে মামলা করে ধর্ষিতা।
এদিকে গতকাল গাজীপুর হাই স্কুল অ্যান্ড কলেজের নবম শ্রেণির ছাত্রী বিলপাড় গ্রামের লাল মিয়ার কন্যা (১৫)কে সিএনজি চালিত অটোরিকশায় জুয়েল নামের একজনের সঙ্গে পালানোর সময় বনগাঁও গ্রামের লোকজন তাদের আটক করে স্কুল কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করে। আটক জুয়েল জানায়, নবম শ্রেণির ওই ছাত্রীর সঙ্গে তার আড়াই বছরের প্রেমের সম্পর্ক রয়েছে।