খেলা
রেকর্ড পারিশ্রমিকে শেখ রাসেলে টিটু
স্পোর্টস রিপোর্টার
২২ মার্চ ২০১৮, বৃহস্পতিবার, ৯:০৮ পূর্বাহ্ন
চট্টগ্রাম আবাহনী থেকে বরখাস্তের পর ঢাকা আবাহনীর হয়ে এএফসি কাপে খণ্ডকালীন কোচ হিসেবে দায়িত্ব পালন করা সাইফুল বারী টিটুর নতুন ঠিকানা শেখ রাসেল। রেকর্ড পারিশ্রমিকে ২০১২-১৩ মৌসুমে ট্রেবল জয়ী দলটিতে যোগ দিচ্ছেন জাতীয় দলের সাবেক এই ডিফেন্ডার। ৫০ লাখ টাকায় আগামী মৌসুমে শফিকুল ইসলাম মানিকের জায়গায় শেখ রাসেলের হয়ে ডাগ আউটে দেখা যাবে টিটুকে। কোচ চূড়ান্ত করাসহ দলও গুছিয়ে ফেলেছে ক্লাব কর্তৃপক্ষ। দলবদলের আগেই দলও চূড়ান্ত করে ফেলেছে বলে জানা গেছে।
বর্তমানে সাইফুল বারী টিটু আবাহনী কোচের দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন। এএফসি কাপে তার সঙ্গে চুক্তি আছে আগামী মে মাস পর্যন্ত। এরপর নতুন মৌসুমের জন্য শেখ রাসেলের হয়ে মাঠে নেমে পড়বেন। গত দুটি মৌসুমে শেখ রাসেলের কোচের দায়িত্বে ছিলেন শফিকুল ইসলাম মানিক। বিগ বাজেটের দল গড়েও সফলতা না পাওয়ায় টিটুর সঙ্গে কথা-বার্তাই চূড়ান্ত করে ক্লাব কর্তৃপক্ষ। সেসব কথা জানিয়ে টিটু বলেন,‘শেখ রাসেলে যোগ দিচ্ছি এটা নিশ্চিত। আমার সঙ্গে কর্মকর্তাদের আগেই কথা হয়ে আছে। তারাও নতুন উদ্যোমে শুরু করতে চায়। আমিও তেমনটি চাইছি। দুইপক্ষের মধ্যে কথা-বার্তা মিলে যাওয়াতে শেখ রাসেলের হয়ে কাজ করতে আর সমস্যা নেই।’ চট্টগ্রাম আবাহনীতে ৪০ লাখ টাকা পেয়েছিলেন। নতুন মৌসুমে শেখ রাসেলে এর চেয়ে বেশিই পাচ্ছেন। টাকার অঙ্কে সেটা প্রায় ৫০ লাখ। জাতীয় দলের সাবেক এই ডিফেন্ডার অবশ্য সরাসরি টাকার অঙ্ক বলতে রাজি হননি। ‘খেলোয়াড়দের পাশাপাশি কোচদেরও পারিশ্রমিক বাড়ছে। এটা ভালো দিক। চট্টগ্রাম আবাহনীতে থাকতে ভালো পারিশ্রমিক পেয়েছিলাম। এবারো শেখ রাসেলেও হয়তো তার চেয়ে একটু বেশি পাবো।’ শেখ রাসেলে প্রায় ৫০ লাখ টাকা পারিশ্রমিক হলে স্থানীয় কোচদের ক্ষেত্রে রেকর্ডই বলতে হবে। সাইফুল বারী টিটু এর আগে মোহামেডান, শেখ জামাল, আরামবাগ ও চট্টগ্রাম আবাহনীতে কাজ করেছেন। তবে নতুন দল শেখ রাসেল নিয়ে এখনই বেশি মাথা ঘামাতে চাইছেন না। এই মুহূর্তে তার সব চিন্তা-ভাবনা আবাহনীকে নিয়েই, ‘এএফসি কাপে আবাহনী দুটি ম্যাচে সুযোগ পেয়ে গোল করতে পারেনি। এক গোলে হেরেছে। আমাদের হাতে এখন আরো চারটি ম্যাচ আছে। সেই ম্যাচগুলোতে ভালো খেলতে হবে। পয়েন্ট সংগ্রহ করতে হবে। যেন আবাহনী ভালো অবস্থানে থেকে এএফসি কাপের মিশন শেষ করতে পারে।’ এদিকে কোচ নিয়োগের সঙ্গে সঙ্গে ঘরও গোছাতে শুরু করেছে শেখ রাসেল। ক্লাব সূত্রে জানা গেছে, মোহামেডানের গোলরক্ষক মামুন খান, চট্টগ্রাম আবাহনীর আশরাফুল ইসলাম রানাকে দলে নিয়েছে শেখ রাসেল। এছাড়া শেখ জামালের ডিফেন্ডার ইয়াসিন খান, সাইফ স্পোর্টিংয়ের আরিফকে এবার দেখা যাবে শেখ রাসেলের জার্সিতে। চট্টগ্রাম আবাহনীর মিডফিল্ডার আবদুল্লাহ ঢাকা আবাহনীর শাহেদও যোগ দিয়েছেন শেখ রাসেলে।
ইনজুরির জন্য গত মওসুমে খেলতে না পারা স্ট্রাইকার আমিনুর রহমান সজীব, রুম্মান, জুলফিকার, কায়সার আলী রাব্বী এবং খালেকুজ্জামান সবুজ থেকে যাচ্ছেন। তবে ইনজুরির জন্য গতবার ঠিক মতো খেলতে না পারা অভিজ্ঞ ডিফেন্ডার আতিকুর রহমান মিশু মোহামেডানে যোগ দিচ্ছেন। ক্লাব ছাড়ছেন অরূপ বৈদ্যও।
বর্তমানে সাইফুল বারী টিটু আবাহনী কোচের দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন। এএফসি কাপে তার সঙ্গে চুক্তি আছে আগামী মে মাস পর্যন্ত। এরপর নতুন মৌসুমের জন্য শেখ রাসেলের হয়ে মাঠে নেমে পড়বেন। গত দুটি মৌসুমে শেখ রাসেলের কোচের দায়িত্বে ছিলেন শফিকুল ইসলাম মানিক। বিগ বাজেটের দল গড়েও সফলতা না পাওয়ায় টিটুর সঙ্গে কথা-বার্তাই চূড়ান্ত করে ক্লাব কর্তৃপক্ষ। সেসব কথা জানিয়ে টিটু বলেন,‘শেখ রাসেলে যোগ দিচ্ছি এটা নিশ্চিত। আমার সঙ্গে কর্মকর্তাদের আগেই কথা হয়ে আছে। তারাও নতুন উদ্যোমে শুরু করতে চায়। আমিও তেমনটি চাইছি। দুইপক্ষের মধ্যে কথা-বার্তা মিলে যাওয়াতে শেখ রাসেলের হয়ে কাজ করতে আর সমস্যা নেই।’ চট্টগ্রাম আবাহনীতে ৪০ লাখ টাকা পেয়েছিলেন। নতুন মৌসুমে শেখ রাসেলে এর চেয়ে বেশিই পাচ্ছেন। টাকার অঙ্কে সেটা প্রায় ৫০ লাখ। জাতীয় দলের সাবেক এই ডিফেন্ডার অবশ্য সরাসরি টাকার অঙ্ক বলতে রাজি হননি। ‘খেলোয়াড়দের পাশাপাশি কোচদেরও পারিশ্রমিক বাড়ছে। এটা ভালো দিক। চট্টগ্রাম আবাহনীতে থাকতে ভালো পারিশ্রমিক পেয়েছিলাম। এবারো শেখ রাসেলেও হয়তো তার চেয়ে একটু বেশি পাবো।’ শেখ রাসেলে প্রায় ৫০ লাখ টাকা পারিশ্রমিক হলে স্থানীয় কোচদের ক্ষেত্রে রেকর্ডই বলতে হবে। সাইফুল বারী টিটু এর আগে মোহামেডান, শেখ জামাল, আরামবাগ ও চট্টগ্রাম আবাহনীতে কাজ করেছেন। তবে নতুন দল শেখ রাসেল নিয়ে এখনই বেশি মাথা ঘামাতে চাইছেন না। এই মুহূর্তে তার সব চিন্তা-ভাবনা আবাহনীকে নিয়েই, ‘এএফসি কাপে আবাহনী দুটি ম্যাচে সুযোগ পেয়ে গোল করতে পারেনি। এক গোলে হেরেছে। আমাদের হাতে এখন আরো চারটি ম্যাচ আছে। সেই ম্যাচগুলোতে ভালো খেলতে হবে। পয়েন্ট সংগ্রহ করতে হবে। যেন আবাহনী ভালো অবস্থানে থেকে এএফসি কাপের মিশন শেষ করতে পারে।’ এদিকে কোচ নিয়োগের সঙ্গে সঙ্গে ঘরও গোছাতে শুরু করেছে শেখ রাসেল। ক্লাব সূত্রে জানা গেছে, মোহামেডানের গোলরক্ষক মামুন খান, চট্টগ্রাম আবাহনীর আশরাফুল ইসলাম রানাকে দলে নিয়েছে শেখ রাসেল। এছাড়া শেখ জামালের ডিফেন্ডার ইয়াসিন খান, সাইফ স্পোর্টিংয়ের আরিফকে এবার দেখা যাবে শেখ রাসেলের জার্সিতে। চট্টগ্রাম আবাহনীর মিডফিল্ডার আবদুল্লাহ ঢাকা আবাহনীর শাহেদও যোগ দিয়েছেন শেখ রাসেলে।
ইনজুরির জন্য গত মওসুমে খেলতে না পারা স্ট্রাইকার আমিনুর রহমান সজীব, রুম্মান, জুলফিকার, কায়সার আলী রাব্বী এবং খালেকুজ্জামান সবুজ থেকে যাচ্ছেন। তবে ইনজুরির জন্য গতবার ঠিক মতো খেলতে না পারা অভিজ্ঞ ডিফেন্ডার আতিকুর রহমান মিশু মোহামেডানে যোগ দিচ্ছেন। ক্লাব ছাড়ছেন অরূপ বৈদ্যও।