অনলাইন
উন্নয়নশীল দেশে যাত্রা
প্রধানমন্ত্রীকে কাল সংবর্ধনা, রাজধানীজুড়ে শোভাযাত্রা
কুটনৈতিক রিপোর্টার
২১ মার্চ ২০১৮, বুধবার, ৪:৫০ পূর্বাহ্ন
বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশের তালিকা থেকে বেরিয়ে উন্নয়নশীল দেশের পথে যাত্রা শুরু করায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে সরকারের পক্ষ থেকে সংবর্ধনা দেওয়া হবে।
আগামীকাল বৃহস্পতিবার সকাল ৯টায় বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলনকেন্দ্রে প্রধানমন্ত্রীকে এ সংবর্ধনা দেওয়া হবে।
এ ছাড়া রাজধানীর নয়টি পয়েন্ট থেকে আনন্দ শোভাযাত্রা বের হবে। এই শোভাযাত্রাগুলো প্রায় একই সঙ্গে বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে বিকেল ৩টায় পৌঁছাবে। এরপর সেখানে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হবে বিকেল ৫টা পর্যন্ত। অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন প্রধানমন্ত্রী। আঁধার নামার সঙ্গে সঙ্গে শুরু হবে লেজার শো বা আলোর খেলা।
আজ বুধবার সচিবালয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে এ সব তথ্য জানান অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। আগামী ২০২৪ সালে বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশের তালিকা থেকে বেরিয়ে উন্নয়নশীল দেশের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হবে উল্লেখ করে মন্ত্রী আরো বলেন, ‘আমরা কিছু ক্রাইটেরিয়া পূর্ণ করায়, উন্নয়নশীল দেশে অন্তর্ভুক্ত হওয়ার জন্য প্রাথমিক যোগ্যতা অর্জন করেছি। আমাদেরকে আরো ছয় বছর এই ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে হবে। এই ধারাবাহিকতা যদি আমরা ধরে রাখতে পারি, ২০২৪ সালে উন্নয়নশীল দেশে অন্তর্ভুক্ত হব। সেই পর্যন্ত জাতিসংঘের সংস্থার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আমরা স্বল্পোন্নত দেশের তালিকাতেই থাকব।’
মন্ত্রী আরো বলেন, প্রাথমিক যোগ্যতা অর্জন করার বিষয়টি আগামীকাল সারা দেশে আড়ম্বরপূর্ণ জনগণের ব্যাপক অংশগ্রহণের মধ্য দিয়ে পালনের সিদ্ধান্ত হয়েছে। এ সময় তিনি জানান, প্রধানমন্ত্রীর অসাধারণ নেতৃত্বে আমরা এই যোগ্যতা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছি। এ কারণে আগামীকাল প্রধানমন্ত্রীকে বিশেষ সংবর্ধনা প্রদান করা হবে। এ উপলক্ষে অন্যান্য কর্মসূচির পাশাপাশি সোমনারের আয়োজনও করা হয়েছে।
‘চূড়ান্ত যোগ্যতা অর্জন করতে এখনও ছয়বছর বাকি। প্রাথমিকভাবে মনোনীত হওয়ায় এত আড়ম্বরপূর্ণ অনুষ্ঠানের কারণ কি’- সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকের এমন প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা বরাবরই উৎসবপ্রিয় জাতি। ছোটখাটো কিছু হলেই আতশবাজি করা হয়। আমরা প্রাথমিকভাবে মনোনীত হলেও এটি আমাদের জন্য বিরাট অর্জন। আমাদের এখন কাজ বেড়েছে, দায়িত্ব বেড়েছে। আমাদের অনেক দূর যেতে হবে। এসব অনুষ্ঠান থেকে আমরা প্রেরণা পাব।’
উন্নয়নশীল দেশ হলে আমাদের চ্যালেঞ্জ কী হবে- এমন প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের মানসিকতার পরিবর্তন করতে হবে। শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে উন্নতি করতে হবে।’
সংবাদ সম্মেলনে অর্থ ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী এম এ মান্নানসহ মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
আগামীকাল বৃহস্পতিবার সকাল ৯টায় বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলনকেন্দ্রে প্রধানমন্ত্রীকে এ সংবর্ধনা দেওয়া হবে।
এ ছাড়া রাজধানীর নয়টি পয়েন্ট থেকে আনন্দ শোভাযাত্রা বের হবে। এই শোভাযাত্রাগুলো প্রায় একই সঙ্গে বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে বিকেল ৩টায় পৌঁছাবে। এরপর সেখানে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হবে বিকেল ৫টা পর্যন্ত। অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন প্রধানমন্ত্রী। আঁধার নামার সঙ্গে সঙ্গে শুরু হবে লেজার শো বা আলোর খেলা।
আজ বুধবার সচিবালয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে এ সব তথ্য জানান অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। আগামী ২০২৪ সালে বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশের তালিকা থেকে বেরিয়ে উন্নয়নশীল দেশের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হবে উল্লেখ করে মন্ত্রী আরো বলেন, ‘আমরা কিছু ক্রাইটেরিয়া পূর্ণ করায়, উন্নয়নশীল দেশে অন্তর্ভুক্ত হওয়ার জন্য প্রাথমিক যোগ্যতা অর্জন করেছি। আমাদেরকে আরো ছয় বছর এই ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে হবে। এই ধারাবাহিকতা যদি আমরা ধরে রাখতে পারি, ২০২৪ সালে উন্নয়নশীল দেশে অন্তর্ভুক্ত হব। সেই পর্যন্ত জাতিসংঘের সংস্থার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আমরা স্বল্পোন্নত দেশের তালিকাতেই থাকব।’
মন্ত্রী আরো বলেন, প্রাথমিক যোগ্যতা অর্জন করার বিষয়টি আগামীকাল সারা দেশে আড়ম্বরপূর্ণ জনগণের ব্যাপক অংশগ্রহণের মধ্য দিয়ে পালনের সিদ্ধান্ত হয়েছে। এ সময় তিনি জানান, প্রধানমন্ত্রীর অসাধারণ নেতৃত্বে আমরা এই যোগ্যতা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছি। এ কারণে আগামীকাল প্রধানমন্ত্রীকে বিশেষ সংবর্ধনা প্রদান করা হবে। এ উপলক্ষে অন্যান্য কর্মসূচির পাশাপাশি সোমনারের আয়োজনও করা হয়েছে।
‘চূড়ান্ত যোগ্যতা অর্জন করতে এখনও ছয়বছর বাকি। প্রাথমিকভাবে মনোনীত হওয়ায় এত আড়ম্বরপূর্ণ অনুষ্ঠানের কারণ কি’- সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকের এমন প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা বরাবরই উৎসবপ্রিয় জাতি। ছোটখাটো কিছু হলেই আতশবাজি করা হয়। আমরা প্রাথমিকভাবে মনোনীত হলেও এটি আমাদের জন্য বিরাট অর্জন। আমাদের এখন কাজ বেড়েছে, দায়িত্ব বেড়েছে। আমাদের অনেক দূর যেতে হবে। এসব অনুষ্ঠান থেকে আমরা প্রেরণা পাব।’
উন্নয়নশীল দেশ হলে আমাদের চ্যালেঞ্জ কী হবে- এমন প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের মানসিকতার পরিবর্তন করতে হবে। শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে উন্নতি করতে হবে।’
সংবাদ সম্মেলনে অর্থ ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী এম এ মান্নানসহ মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।