খেলা
সুপার লীগে শেখ জামাল
স্পোর্টস রিপোর্টার
২১ মার্চ ২০১৮, বুধবার, ৮:৪৪ পূর্বাহ্ন
অবশেষে ব্রাদার্সকে ৭৪ রানে হারিয়ে সুপার লীগে খেলা নিশ্চিত করলো শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব। ১১ ম্যাচে ৬ জয়ে ১২ পয়েন্ট নিয়ে দলটির অবস্থান এখন তালিকার ৫ম স্থানে। রানরেটে পিছিয়ে থাকায় সমান পয়েন্ট নিয়ে তালিকার ৬ষ্ঠ স্থানে গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্স। জামালের জয়ে ১০ পয়েন্ট নিয়ে সুপার সিক্সে খেলার আশায় থাকা শাইনপুকুর ও নয় পয়েন্ট মোহামেডানের স্বপ্ন শেষ হয়ে গেল। এর আগে আবাহনী লি:, লিজেন্ডস অব রূপগঞ্জ, খেলাঘর সমাজ কল্যাণ, প্রাইম দোলেশ্বর, গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্স সুপার লীগে খেলা নিশ্চিত করেছিল। গতকাল ফতুল্লা খান সাহেব ওসমান আলী স্টেডিয়ামে টসে হেরে ব্যাট করতে নেমে মাত্র ১৮৪ রানে গুটিয়ে গিয়েছিল শেখ জামাল। কিন্তু জবাব দিতে নেমে রেলিগেশন বাঁচানোর লড়াইয়ে মাত্র ১১০ রানেই সব উইকেট হারায় ব্রাদার্স। ব্যাট হাতে ৩১ ও বল হাতে ৩ উইকেট নিয়ে ম্যাচ সেরা হয়েছেন স্পিনার ইলিয়াস সানি। এছাড়াও ৩ টি উইকেট তুলে নিয়েছেন আরেক স্পিনার সোহাগ গাজী। ১১ ম্যাচে ৮ পয়েন্ট নিয়ে ব্রাদার্সকে এখন নিশ্চিত মাঠে নামতে হবে অবনমন বাঁচানোর লড়াইয়ে।
ফতুল্লায় টসে হেরে ব্যাট করতে নেমে বড় বিপদেই পড়েছিল শেখ জামাল। দলীয় মাত্র ২৬ রানে হারায় দুই উইকেট। তবে একপাশ আগলে রাখেন ওপেনার সৈকত আলী। এরপর শচীন বেবি ১৯, তানভীর হায়দার ৩৩, নূরুল হাসান সোহান ১৬ রান করে দলের বিপর্যয় বাঁচানোর চেষ্টা করেন। এর মধ্যে ৫৫ রান করে হাল ছাড়েন সৈকতও। তবে সেই মুহূর্তে দলের ত্রাতা হয়ে ব্যাট করে যান স্পিনার ইলিয়াস সানি। তার ব্যাট থেকে আসা ৩১ রানে কোনো রকমে দেড়শ’র কোটা পার করে দল। শেষ পর্যন্ত ৪৭.১ ওভারের সময় সবক’টি উইকেট হারিয়ে স্বল্প পুঁজিতে হারের শঙ্কায় পড়ে দল। ব্রাদার্সের পক্ষে সিলেটের পেসার খালিদ আহমেদ নিয়েছেন ৩ উইকেট। এছাড়াও সোহ্রাওয়ার্দী শুভ, সাখাওয়াত হোসেন ও অলক কাপালী নিয়েছেন ২ টি করে উইকেট।
কিন্তু জবাব দিতে নেমে শেখ জামালের দুই স্পিনার ইলিয়াস ও সোহাগ গাজীর সামনে অসহায় হয়ে পড়ে ব্রাদার্স। জিতলেই ১০ পয়েন্ট নিয়ে হয়তো বেঁচে যেত রেলিগেশন লীগে খেলা। কিন্তু ৭ রানে দুই ওপেনারকে হারিয়ে আর লড়াইয়ে ফিরতে পারেনি তারা। যদিও মিডল অর্ডারে মাইশুকুর ২৭, দেবব্রত দাস ২৭, অলক কাপালি ১২ ও মহিউদ্দিন ১২ রানে চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু ৩৯.২ ওভারেই সবক’টি উইকেট হারিয়ে ফেলে মাত্র ১১০ রান তুলেই। দলের ৭ ব্যাটসম্যানই ছুঁতে পারেননি দুই অংকের ঘর।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
শেখ জামাল- ব্রাদার্স (ফতুল্লা)
টস: ব্রাদার্স (ফিল্ডিং)
শেখ জামাল: ৪৭.১ ওভারে ১৮৪ (সৈকত আলী ৫৫, তানভীর ৩৩, ইলিয়াস সানি ৩১, খালিদ ৩/৪১)
ব্রাদার্স ইউনিয়ন: ৩৯.২ ওভারে ১১০ (মাইশুকুর ২৭, শচীন বেবি ২৭, ইলিয়াস সানি ৩/২২, আবু জায়েদ ২/২২, গাজী ৩/৩৪)
ফল: শেখ জামাল ৭৪ রানে জয়ী
ম্যাচসেরা: ইলিয়াস সানি।
ফতুল্লায় টসে হেরে ব্যাট করতে নেমে বড় বিপদেই পড়েছিল শেখ জামাল। দলীয় মাত্র ২৬ রানে হারায় দুই উইকেট। তবে একপাশ আগলে রাখেন ওপেনার সৈকত আলী। এরপর শচীন বেবি ১৯, তানভীর হায়দার ৩৩, নূরুল হাসান সোহান ১৬ রান করে দলের বিপর্যয় বাঁচানোর চেষ্টা করেন। এর মধ্যে ৫৫ রান করে হাল ছাড়েন সৈকতও। তবে সেই মুহূর্তে দলের ত্রাতা হয়ে ব্যাট করে যান স্পিনার ইলিয়াস সানি। তার ব্যাট থেকে আসা ৩১ রানে কোনো রকমে দেড়শ’র কোটা পার করে দল। শেষ পর্যন্ত ৪৭.১ ওভারের সময় সবক’টি উইকেট হারিয়ে স্বল্প পুঁজিতে হারের শঙ্কায় পড়ে দল। ব্রাদার্সের পক্ষে সিলেটের পেসার খালিদ আহমেদ নিয়েছেন ৩ উইকেট। এছাড়াও সোহ্রাওয়ার্দী শুভ, সাখাওয়াত হোসেন ও অলক কাপালী নিয়েছেন ২ টি করে উইকেট।
কিন্তু জবাব দিতে নেমে শেখ জামালের দুই স্পিনার ইলিয়াস ও সোহাগ গাজীর সামনে অসহায় হয়ে পড়ে ব্রাদার্স। জিতলেই ১০ পয়েন্ট নিয়ে হয়তো বেঁচে যেত রেলিগেশন লীগে খেলা। কিন্তু ৭ রানে দুই ওপেনারকে হারিয়ে আর লড়াইয়ে ফিরতে পারেনি তারা। যদিও মিডল অর্ডারে মাইশুকুর ২৭, দেবব্রত দাস ২৭, অলক কাপালি ১২ ও মহিউদ্দিন ১২ রানে চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু ৩৯.২ ওভারেই সবক’টি উইকেট হারিয়ে ফেলে মাত্র ১১০ রান তুলেই। দলের ৭ ব্যাটসম্যানই ছুঁতে পারেননি দুই অংকের ঘর।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
শেখ জামাল- ব্রাদার্স (ফতুল্লা)
টস: ব্রাদার্স (ফিল্ডিং)
শেখ জামাল: ৪৭.১ ওভারে ১৮৪ (সৈকত আলী ৫৫, তানভীর ৩৩, ইলিয়াস সানি ৩১, খালিদ ৩/৪১)
ব্রাদার্স ইউনিয়ন: ৩৯.২ ওভারে ১১০ (মাইশুকুর ২৭, শচীন বেবি ২৭, ইলিয়াস সানি ৩/২২, আবু জায়েদ ২/২২, গাজী ৩/৩৪)
ফল: শেখ জামাল ৭৪ রানে জয়ী
ম্যাচসেরা: ইলিয়াস সানি।