খেলা
আক্রোশে নয়, উল্লাসে ভাঙে ড্রেসিংরুমের কাচ
স্পোর্টস ডেস্ক
১৮ মার্চ ২০১৮, রবিবার, ১০:০০ পূর্বাহ্ন
রুদ্ধশ্বাস ম্যাচে ছক্কা হাঁকিয়ে দলের জয় নিশ্চিত করেন মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ। এতে উল্লাসে মেতে ওঠে মাঠের বাইরে পুরো বাংলাদেশ দল। বিপত্তিটা ঘটে ওই সময়ই। আনন্দ-উল্লাসের একপর্যায়ে বাংলাদেশ দলের ড্রেসিংরুমের কাচ ভেঙে যায়। পরে ড্রেসিংরুমের ভিডিও ফুটেজ দেখেন ম্যাচ রেফারি ক্রিস ব্রড। বাংলাদেশ দলের আপ্যায়নে সেখানে নিযুক্ত থাকা কর্মীদের সাক্ষ্য নিয়েছেন তিনি। ম্যাচ রেফারি মনে করছেন জয়ের পর আনন্দ করতে গিয়েই কোনো এক সময় ড্রেসিংরুমের কাচ ভেঙে যায়। এটা ইচ্ছাকৃত বা পরিকল্পিত কোনো ঘটনা নয়। নিছক একটা দুর্ঘটনা। তবে ম্যাচ রেফারি ক্রিস ব্রড আরো বিস্তারিত ফুটেজও চেয়ে পাঠিয়েছেন।
মাঠে বাংলাদেশ দলের আচরণকে ভালো চোখে দেখেননি শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট বোর্ডের সভাপতি থিলাঙ্গা সুমাথিপালা। তিনি বলেন, আম্পায়ারের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে এমন আচরণ দুঃখজনক ও অগ্রহণযোগ্য। তবে লঙ্কান দৈনিক ডেইলি মিরর-এর প্রতিবেদনে প্রশংসা করা হয়েছে মাহমুদুল্লাহর ঠাণ্ডা মাথার। আর পরপর দুই বাউন্সারের ঘটনায় নো বল না ডাকায় মাঠের আম্পায়ারের সিদ্ধান্তেরও সমালোচনা করা হয়েছে। টাইগারদের সমালোচনায় সংবাদমাধ্যমটি লিখেছে, ‘একটা ম্যাচ, যেখানে আগ্রাসী শরীরী ভাষা, চিৎকার, আঙুল তোলা, এসব ব্যাপার তুঙ্গে পৌঁছেছে ড্রেসিংরুমের দরজা ভাঙার মাধ্যমে। বাংলাদেশের খেলোয়াড়দের দিকেই অভিযোগের তীর, গোটা সিরিজেই তাদের আচরণ প্রশ্নবিদ্ধ।’ এএফপি কিংবা রয়টার্সের মতো সংবাদ সংস্থা অবশ্য ম্যাচে উত্তাপ জাগানিয়া মুহূর্তের বর্ণনা দিলেও বাংলাদেশের খেলোয়াড়দের বিরুদ্ধে নেতিবাচক কিছু লেখেনি। এএফপি তাদের প্রতিবেদনে এক জায়গায় শুধু লিখেছে, ‘ড্রেসিংরুমের কাচ ভাঙার পর বাংলাদেশের খেলোয়াড়দের বিরুদ্ধে উচ্ছৃঙ্খল উদ্যাপনের অভিযোগ করেছেন স্টেডিয়ামের গ্রাউন্ড স্টাফরা।
মাঠে বাংলাদেশ দলের আচরণকে ভালো চোখে দেখেননি শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট বোর্ডের সভাপতি থিলাঙ্গা সুমাথিপালা। তিনি বলেন, আম্পায়ারের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে এমন আচরণ দুঃখজনক ও অগ্রহণযোগ্য। তবে লঙ্কান দৈনিক ডেইলি মিরর-এর প্রতিবেদনে প্রশংসা করা হয়েছে মাহমুদুল্লাহর ঠাণ্ডা মাথার। আর পরপর দুই বাউন্সারের ঘটনায় নো বল না ডাকায় মাঠের আম্পায়ারের সিদ্ধান্তেরও সমালোচনা করা হয়েছে। টাইগারদের সমালোচনায় সংবাদমাধ্যমটি লিখেছে, ‘একটা ম্যাচ, যেখানে আগ্রাসী শরীরী ভাষা, চিৎকার, আঙুল তোলা, এসব ব্যাপার তুঙ্গে পৌঁছেছে ড্রেসিংরুমের দরজা ভাঙার মাধ্যমে। বাংলাদেশের খেলোয়াড়দের দিকেই অভিযোগের তীর, গোটা সিরিজেই তাদের আচরণ প্রশ্নবিদ্ধ।’ এএফপি কিংবা রয়টার্সের মতো সংবাদ সংস্থা অবশ্য ম্যাচে উত্তাপ জাগানিয়া মুহূর্তের বর্ণনা দিলেও বাংলাদেশের খেলোয়াড়দের বিরুদ্ধে নেতিবাচক কিছু লেখেনি। এএফপি তাদের প্রতিবেদনে এক জায়গায় শুধু লিখেছে, ‘ড্রেসিংরুমের কাচ ভাঙার পর বাংলাদেশের খেলোয়াড়দের বিরুদ্ধে উচ্ছৃঙ্খল উদ্যাপনের অভিযোগ করেছেন স্টেডিয়ামের গ্রাউন্ড স্টাফরা।