বাংলারজমিন
আশুলিয়ায় পুড়ে গেছে টেক্সটাইল কারখানা
স্টাফ রিপোর্টার, সাভার থেকে
১৮ মার্চ ২০১৮, রবিবার, ৯:৪৬ পূর্বাহ্ন
সাভারের আশুলিয়ায় ভয়াবহ আগুনে পুড়ে গেছে একটি টেক্সটাইল কারখানা। এসময় আগুনে কারখানাটির গুদামে থাকা বিপুল পরিমাণ তুলা ও সুতা ভস্মীভূত হয়ে গেছে। গত শুক্রবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে আশুলিয়ার বাইপাইল কাইচাবাড়ি এলাকায় অবস্থিত কামাল টেক্সটাইল মিলে এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের ৭টি ইউনিট প্রায় ২ ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়।
কিন্তু ততোক্ষণে কারখানাটির গুদামে থাকা সমস্ত মালামালসহ পুরো কারখানাটি আগুনে পুড়ে যায়। এঘটনায় কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। কারখানার নিরাপত্তাকর্মী ও ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে কারখানার নিরাপত্তা কর্মীরা হঠাৎ একতলাবিশিষ্ট টিনশেড গুদামে আগুন দেখতে পায়। এসময় তারা ডিইপিজেড ফায়ার সার্ভিসকে খবর দিলে প্রাথমিকভাবে ৩টি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ শুরু করে। কিন্তু গুদামে লাগা আগুন দ্রুত পুরো কারখানায় ছড়িয়ে পড়লে আগুনের তীব্রতা বাড়তে থাকে। পরবর্তীতে সাভার ও ধামরাই থেকে আরো ৪টি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণের কাজে যোগ দেয়। টানা দুই ঘণ্টার চেষ্টায় রাত দুইটার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন ফায়ার সার্ভিস। তবে এর মধ্যে আগুনে কয়েক লাখ টাকার সূতাসহ বিভিন্ন মালামাল পুড়ে ছাই হয়ে যায়। আগুনের বিষয়ে জানতে চাইলে কারখানা কর্তৃপক্ষ সংবাদ কর্মীদের সঙ্গে কোনো কথা বলতে রাজি হয়নি। ডিইপিজেড ফায়ার সার্ভিসের সিনিয়র স্টেশন অফিসার আব্দুল হামিদ বলেন, আগুনের খবর পেয়ে আমরা দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে তা নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা চালাই। কিন্তু কারখানাটির গুদামে তুলা ও সুতাসহ বিভিন্ন ধাহ্য বস্তু থাকায় আগুন দ্রুত অন্যত্র ছড়িয়ে পড়ে। ৭টি ইউনিটের দীর্ঘ দুই ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নির্বাপণ সম্ভব হলেও কারখানাটির নিজস্ব কোনো অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা কিংবা পানির উৎস না থাকায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আমাদের প্রচণ্ড বেগ পেতে হয়েছে। এছাড়া আগুনে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি উল্লেখ করে তদন্ত ছাড়া অগ্নিকাণ্ডের কারণ ও প্রকৃত ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ বলা সম্ভব নয় বলেও জানান ওই কর্মকর্তা।
কিন্তু ততোক্ষণে কারখানাটির গুদামে থাকা সমস্ত মালামালসহ পুরো কারখানাটি আগুনে পুড়ে যায়। এঘটনায় কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। কারখানার নিরাপত্তাকর্মী ও ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে কারখানার নিরাপত্তা কর্মীরা হঠাৎ একতলাবিশিষ্ট টিনশেড গুদামে আগুন দেখতে পায়। এসময় তারা ডিইপিজেড ফায়ার সার্ভিসকে খবর দিলে প্রাথমিকভাবে ৩টি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ শুরু করে। কিন্তু গুদামে লাগা আগুন দ্রুত পুরো কারখানায় ছড়িয়ে পড়লে আগুনের তীব্রতা বাড়তে থাকে। পরবর্তীতে সাভার ও ধামরাই থেকে আরো ৪টি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণের কাজে যোগ দেয়। টানা দুই ঘণ্টার চেষ্টায় রাত দুইটার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন ফায়ার সার্ভিস। তবে এর মধ্যে আগুনে কয়েক লাখ টাকার সূতাসহ বিভিন্ন মালামাল পুড়ে ছাই হয়ে যায়। আগুনের বিষয়ে জানতে চাইলে কারখানা কর্তৃপক্ষ সংবাদ কর্মীদের সঙ্গে কোনো কথা বলতে রাজি হয়নি। ডিইপিজেড ফায়ার সার্ভিসের সিনিয়র স্টেশন অফিসার আব্দুল হামিদ বলেন, আগুনের খবর পেয়ে আমরা দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে তা নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা চালাই। কিন্তু কারখানাটির গুদামে তুলা ও সুতাসহ বিভিন্ন ধাহ্য বস্তু থাকায় আগুন দ্রুত অন্যত্র ছড়িয়ে পড়ে। ৭টি ইউনিটের দীর্ঘ দুই ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নির্বাপণ সম্ভব হলেও কারখানাটির নিজস্ব কোনো অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা কিংবা পানির উৎস না থাকায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আমাদের প্রচণ্ড বেগ পেতে হয়েছে। এছাড়া আগুনে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি উল্লেখ করে তদন্ত ছাড়া অগ্নিকাণ্ডের কারণ ও প্রকৃত ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ বলা সম্ভব নয় বলেও জানান ওই কর্মকর্তা।