বিনোদন
রেহাই পেলেন শাকিব খান
স্টাফ রিপোর্টার, হবিগঞ্জ থেকে
১৫ মার্চ ২০১৮, বৃহস্পতিবার, ৯:২১ পূর্বাহ্ন
রেহাই পেলেন ঢাকাই ছবির শীর্ষ নায়ক শাকিব খান। আর তা তিনি পেলেন তার বিরুদ্ধে দায়ের করা একটি মানহানি ও প্রতারণার মামলা থেকে। শাকিব খান অভিনীত ‘রাজনীতি’ ছবিতে ব্যবহৃত একটি মোবাইল ফোন নম্বরকে কেন্দ্র করে এ মামলা করেছিলেন হবিগঞ্জের বানিয়াচং উপজেলার ইজাজুল মিয়া নামে এক সিএনজি অটোরিকশা চালক। হবিগঞ্জেই দায়েরকৃত মামলাটির প্রতিবেদন ইতিমধ্যে
দাখিল করেছে ডিবি পুলিশ। তদন্ত প্রতিবেদনে ৩ আসামির মধ্যে শাকিব খানকে বাদ দিয়ে ‘রাজনীতি’ ছবির পরিচালক বুলবুল বিশ্বাস ও প্রযোজক আশফাক আহমেদকে প্রাথমিকভাবে অভিযুক্ত করা হয়েছে। তবে তদন্ত প্রতিবেদনের বিরুদ্ধে নারাজির প্রস্তুতি নিচ্ছে বাদী পক্ষ। গতকাল মামলার শুনানির সময় বাদী পক্ষ থেকে নারাজি দেয়া হবে বলে আদালতকে জানানো হয়। শুনানির সময় হবিগঞ্জের জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্র্রেট সম্পা জাহান জানতে চান এ ঘটনায় নায়ক শাকিব খানের কী সম্পৃক্ততা রয়েছে। তিনিতো পরিচালক, প্রযোজকের নির্দেশনায় শুধু শব্দ উচ্চারণ করেছেন মাত্র। বাদী পক্ষের আইনজীবী জানান, পরিচালক প্রযোজক যা বলবেন তাই নায়ক, নায়িকা উচ্চারণ করবেন তা হতে পারে না। এক্ষেত্রে নায়ক, নায়িকারও সচেতনতার প্রয়োজন রয়েছে। সিনেমায় পূর্ণ ডিজিটের একটি মোবাইল নম্বর উচ্চারণের ক্ষেত্রেও এমন সচেতনতার প্রয়োজন ছিল। যারা অপরাধ করেছেন তাদেরই আমরা আসামি করেছি। উল্ল্যেখ্য, ‘রাজনীতি’ চলচ্চিত্রের একটি সংলাপে নায়িকা অপু বিশ্বাসকে উদ্দেশ্যে করে নায়ক শাকিব খান একটি মোবাইল নম্বর বলেন। সেই মোবাইল নম্বরের মালিক হবিগঞ্জের বানিয়াচং উপজেলার সিএনজি টেক্সি চালক ইজাজুল মিয়া। এরপর থেকে বিভিন্ন নারী পুরুষ ইজাজুলের নম্বরে ফোন করে তাকে সামাজিক ও আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করে। এ ব্যাপারে গত ২৯শে অক্টোবর ইজাজুল মিয়া মানহানি ও প্রতারণার মামলা করেন। তদন্ত কর্মকর্তা ৪ বার সময় নিয়ে গতকাল প্রতিবেদন দাখিল করেন। এ ব্যাপারে মামলার বাদী পক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট এম এ মজিদ জানান, নায়ক শাকিব খান ১ নম্বর আসামি। তার মুখ থেকেই মোবাইল নম্বরটি উচ্চারিত হয়েছে। তাকে বাদ দিয়ে প্রতিবেদন দাখিল করা সমীচীন হয়নি। আমরা প্রতিবেদনের বিরুদ্ধে নারাজি দেব। সেই প্রস্তুতিই নেয়া হচ্ছে। মামলার পরবর্তী তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ১০ই মে।
দাখিল করেছে ডিবি পুলিশ। তদন্ত প্রতিবেদনে ৩ আসামির মধ্যে শাকিব খানকে বাদ দিয়ে ‘রাজনীতি’ ছবির পরিচালক বুলবুল বিশ্বাস ও প্রযোজক আশফাক আহমেদকে প্রাথমিকভাবে অভিযুক্ত করা হয়েছে। তবে তদন্ত প্রতিবেদনের বিরুদ্ধে নারাজির প্রস্তুতি নিচ্ছে বাদী পক্ষ। গতকাল মামলার শুনানির সময় বাদী পক্ষ থেকে নারাজি দেয়া হবে বলে আদালতকে জানানো হয়। শুনানির সময় হবিগঞ্জের জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্র্রেট সম্পা জাহান জানতে চান এ ঘটনায় নায়ক শাকিব খানের কী সম্পৃক্ততা রয়েছে। তিনিতো পরিচালক, প্রযোজকের নির্দেশনায় শুধু শব্দ উচ্চারণ করেছেন মাত্র। বাদী পক্ষের আইনজীবী জানান, পরিচালক প্রযোজক যা বলবেন তাই নায়ক, নায়িকা উচ্চারণ করবেন তা হতে পারে না। এক্ষেত্রে নায়ক, নায়িকারও সচেতনতার প্রয়োজন রয়েছে। সিনেমায় পূর্ণ ডিজিটের একটি মোবাইল নম্বর উচ্চারণের ক্ষেত্রেও এমন সচেতনতার প্রয়োজন ছিল। যারা অপরাধ করেছেন তাদেরই আমরা আসামি করেছি। উল্ল্যেখ্য, ‘রাজনীতি’ চলচ্চিত্রের একটি সংলাপে নায়িকা অপু বিশ্বাসকে উদ্দেশ্যে করে নায়ক শাকিব খান একটি মোবাইল নম্বর বলেন। সেই মোবাইল নম্বরের মালিক হবিগঞ্জের বানিয়াচং উপজেলার সিএনজি টেক্সি চালক ইজাজুল মিয়া। এরপর থেকে বিভিন্ন নারী পুরুষ ইজাজুলের নম্বরে ফোন করে তাকে সামাজিক ও আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করে। এ ব্যাপারে গত ২৯শে অক্টোবর ইজাজুল মিয়া মানহানি ও প্রতারণার মামলা করেন। তদন্ত কর্মকর্তা ৪ বার সময় নিয়ে গতকাল প্রতিবেদন দাখিল করেন। এ ব্যাপারে মামলার বাদী পক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট এম এ মজিদ জানান, নায়ক শাকিব খান ১ নম্বর আসামি। তার মুখ থেকেই মোবাইল নম্বরটি উচ্চারিত হয়েছে। তাকে বাদ দিয়ে প্রতিবেদন দাখিল করা সমীচীন হয়নি। আমরা প্রতিবেদনের বিরুদ্ধে নারাজি দেব। সেই প্রস্তুতিই নেয়া হচ্ছে। মামলার পরবর্তী তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ১০ই মে।