বাংলারজমিন
কন্যাদায়গ্রস্তের পাশে ‘হৃদয়ে রাজনগর’
রাজনগর (মৌলভীবাজার) প্রতিনিধি
১৫ মার্চ ২০১৮, বৃহস্পতিবার, ৮:৪৫ পূর্বাহ্ন
মুন্সীবাজার ইউনিয়নের সুনাটিকি গ্রামের মৃত মতিন মিয়া মারা যান ২ বছর আগে। রেখে যান ৩ মেয়ে, ৩ ছেলে ও স্ত্রী। পরিবারের উপার্জনক্ষম ব্যক্তিটি মারা যাওয়ায় ছোট ছোট সন্তান নিয়ে দিশাহারা হয়ে পড়েন সিরাজুন বেগম (৪৫)। নিজের পরিশ্রম আর অন্যের দেয়া সাহায্যেই চলছিল তাদের সংসার। একবেলা দুবেলা আবার কখনো আধা পেটেই চলছিল জীবন তরী। পিতা থাকাবস্থাই বড়বোনের বিয়ে হয়েছিল। দেখতে দেখতে মেজো মেয়ে হেলিমারও বড় হয়ে যায়। তারও বিয়ে ঠিক হয়েছে কিছু দিন হলো। কীভাবে বিয়ের খরচ যোগাবেন এ নিয়েই চিন্তায় ছিলেন তাদের মা। অবশেষে এই কন্যাদায়গ্রস্তকে বিয়ের জন্য নগদ টাকা দিয়ে সহযোগিতা করলো ‘হৃদয়ে রাজনগর সামাজিক সংস্থা’। এ সংস্থার দেয়া সাহায্যে হেলিমা বেগমের বিয়ে আয়োজন সম্পন্ন হচ্ছে। রোববার (১৮ই মার্চ) কনে সেজে হেলিমা যাবে স্বামীর বাড়ি।
‘হৃদয়ে রাজনগর’-এর সদস্য মুন্সীবাজার ইউনিয়নের বকুল মিয়া বলেন, কনের মা আমার সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে আলাপ করেছিলেন। বিষয়টি আমি জানতে পেরে আমার সংস্থাকে জানাই। পরে এ সংস্থার সদস্যরা আলোচনা করে বিয়ে আয়োজনের জন্য নগদ ২৩ হাজার টাকা সংগ্রহ করেন। পরে গত রোববার িরাতে কনে হেলিমার মায়ের হাতে ওই টাকা তুলে দেন সংস্থার সদস্যরা।
অনুদান দেয়ার সময় উপস্থিত ছিলেন সংস্থার এডমিন জুনেদ আহমদ শিপু, সংস্থার প্রতিনিধি সাংবাদিক আহমদ-উর রহমান ইমরান, সহকারী প্রতিনিধি শহিদুল ইসলাম, ১নং ফতেহপুর ইউনিয়ন প্রতিনিধি আক্তার হোসেন, ২নং উওরভাগ ইউনিয়ন প্রতিনিধি মো.ছালিক আহমদ, ৩নং মুন্সীবাজার ইউনিয়ন প্রতিনিধি বেলাল হোসেন চৌধুরী, ৫নং সদর ইউনিয়ন প্রতিনিধি টিপু আহমদ, ৬নং টেংরা প্রতিনিধি শামসুল ইসলাম শাকিল, ৭নং কামারচাক ইউনিয়ন প্রতিনিধি আলীম আল মুনিম, প্রবাসী সদস্য মশাহিদ আহমদ স্থানীয় গফ্ফার মিয়া।
‘হৃদয়ে রাজনগর’-এর সদস্য মুন্সীবাজার ইউনিয়নের বকুল মিয়া বলেন, কনের মা আমার সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে আলাপ করেছিলেন। বিষয়টি আমি জানতে পেরে আমার সংস্থাকে জানাই। পরে এ সংস্থার সদস্যরা আলোচনা করে বিয়ে আয়োজনের জন্য নগদ ২৩ হাজার টাকা সংগ্রহ করেন। পরে গত রোববার িরাতে কনে হেলিমার মায়ের হাতে ওই টাকা তুলে দেন সংস্থার সদস্যরা।
অনুদান দেয়ার সময় উপস্থিত ছিলেন সংস্থার এডমিন জুনেদ আহমদ শিপু, সংস্থার প্রতিনিধি সাংবাদিক আহমদ-উর রহমান ইমরান, সহকারী প্রতিনিধি শহিদুল ইসলাম, ১নং ফতেহপুর ইউনিয়ন প্রতিনিধি আক্তার হোসেন, ২নং উওরভাগ ইউনিয়ন প্রতিনিধি মো.ছালিক আহমদ, ৩নং মুন্সীবাজার ইউনিয়ন প্রতিনিধি বেলাল হোসেন চৌধুরী, ৫নং সদর ইউনিয়ন প্রতিনিধি টিপু আহমদ, ৬নং টেংরা প্রতিনিধি শামসুল ইসলাম শাকিল, ৭নং কামারচাক ইউনিয়ন প্রতিনিধি আলীম আল মুনিম, প্রবাসী সদস্য মশাহিদ আহমদ স্থানীয় গফ্ফার মিয়া।