অনলাইন
বাংলাদেশ সরকারের প্রতি হিউম্যান রাইটস ওয়াচের আহ্বান
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের নিপীড়নমূলক অংশগুলো বাতিল করুন
অনলাইন ডেস্ক
২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৮, শুক্রবার, ১০:২১ পূর্বাহ্ন
প্রস্তাবিত ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনটি প্রণয়নের আগে তা পুনর্নিরীক্ষণ ও সংস্কার করার জন্য বাংলাদেশ সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (এইচআরডব্লিউ)। নিউইয়র্ক ভিত্তিক আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থাটি তাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক নিউজ রিলিজে এ আহ্বান জানিয়েছে। সংস্থাটি বলেছে, ২৯শে জানুয়ারি বাংলাদেশের মন্ত্রীপরিষদ একটি খসড়া আইনের অনুমোদন দিয়েছেন। বহু-সমালোচিত আইসিটি আইনের পরিবর্তে এ আইনটি কার্যকর করার অভিপ্রায় রয়েছে। যে আইনের স্থানে এটাকে আনার কথা ভাবা হচ্ছে তার থেকেও বড় পরিধিতে এটা সংজ্ঞায়িত। আর এটা মতপ্রকাশের স্বাধীনতা রক্ষায় বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক বাধ্যবাধকতাকে লঙ্ঘন করে।
হিউম্যান রাইটস ওয়াচের এশিয়া পরিচালক ব্র্যাড অ্যাডামস বলেছেন, ‘মতপ্রকাশের স্বাধীনতায় লাগাম টানার কোন অভিপ্রায় নেই বলে সরকার যে দাবি করে, প্রস্তাবিত আইনটি তা সম্পূর্ণ খর্ব করে দেয়। কমপক্ষে ৫ টি ভিন্ন ধারায় অস্পষ্টভাবে সংজ্ঞায়িত মতপ্রকাশের ধরণকে অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হয়েছে। এই আইনটি সমালোচনামূলক কণ্ঠগুলোকে ব্যাপকভাবে দমন করার লাইসেন্স।’
ব্র্যাড অ্যাডামস আরো বলেন, ‘মতপ্রকাশের স্বাধীনতা রক্ষায় বাংলাদেশের যে বাধ্যবাধকতা রয়েছে, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনটি তার সঙ্গে পুরোপুরি অসঙ্গতিপূর্ণ।পার্লামেন্টের উচিত এ বিলটি প্রত্যাখ্যান করা এবং এমন একটি আইনের প্রতি জোর দেয়া যেখানে সত্যিকারঅর্থে দেশের নাগরিকদের স্বচ্ছন্দ কথা বলার অধিকারের প্রতি শ্রদ্ধা দেখানো হবে।’
হিউম্যান রাইটস ওয়াচের এশিয়া পরিচালক ব্র্যাড অ্যাডামস বলেছেন, ‘মতপ্রকাশের স্বাধীনতায় লাগাম টানার কোন অভিপ্রায় নেই বলে সরকার যে দাবি করে, প্রস্তাবিত আইনটি তা সম্পূর্ণ খর্ব করে দেয়। কমপক্ষে ৫ টি ভিন্ন ধারায় অস্পষ্টভাবে সংজ্ঞায়িত মতপ্রকাশের ধরণকে অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হয়েছে। এই আইনটি সমালোচনামূলক কণ্ঠগুলোকে ব্যাপকভাবে দমন করার লাইসেন্স।’
ব্র্যাড অ্যাডামস আরো বলেন, ‘মতপ্রকাশের স্বাধীনতা রক্ষায় বাংলাদেশের যে বাধ্যবাধকতা রয়েছে, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনটি তার সঙ্গে পুরোপুরি অসঙ্গতিপূর্ণ।পার্লামেন্টের উচিত এ বিলটি প্রত্যাখ্যান করা এবং এমন একটি আইনের প্রতি জোর দেয়া যেখানে সত্যিকারঅর্থে দেশের নাগরিকদের স্বচ্ছন্দ কথা বলার অধিকারের প্রতি শ্রদ্ধা দেখানো হবে।’