খেলা
পেসারদের নিয়ে ওয়ালশের ক্লাস শুরু
স্পোর্টস ডেস্ক
২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৮, শনিবার, ৯:৪৮ পূর্বাহ্ন
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে শেষ দুই টি-টোয়েন্টিতে মলিন নৈপুণ্য দেখান বাংলাদেশের পেসাররা। আর বাংলাদেশ দলের পেস বোলিং কোচ কোর্টনি ওয়ালশ মনে করেন কারণটা মানসিক। আর ত্রিদেশীয় সিরিজ সামনে রেখে গুরু কোর্টনি ওয়ালশের অধীনে অনুশীলনে বাড়তি ঘাম ঝরছে টাইগার পেসারদের। আগামী মাসে শ্রীলঙ্কার মাটিতে বসছে নিদাহাস ট্রফি ত্রিদেশীয় টি-টোয়েন্টি সিরিজ। এতে অংশ নিচ্ছে ভারতও। সিরিজ সামনে রেখে তাসকিন আহমেদ, রুবেল হোসেনসহ ১৪ পেস বোলার নিয়ে মিরপুরে গতকাল থেকে শুরু হয়েছে সপ্তাহব্যাপী অনুশীলন ক্যাম্প। পাকিস্তান সুপার লীগ খেলতে দুবাইয়ে অবস্থান করছেন জাতীয় দলের তারকা পেসার মোস্তাফিজুর রহমান।
গতকাল মিরপুর শেরে বাংলা মাঠে বাংলাদেশ দলের পেস বোলিং কোচ কোর্টনি ওয়ালশ বলেন, ক্যাম্পে আমরা বোলিংকালে খেলোয়াড়দের মানসিক দিক নিয়ে কাজ করছি। তাদের ফিরে আসতে হবে এবং বিষয়টা সহজ রাখতে হবে। সর্বশেষ সিরিজে যা ঘটেছে তা নিয়ে আমার মূল্যায়ন হলো, ছেলেরা বল হাতে একটু বেশিই চেষ্টা করেছে। পরিস্থিতি বুঝে বল করাটা জানতে হবে তাদের। বোলিংকালে যদি ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে পারে তাহলে ১০ বারের মধ্যে আটবারই ফল পাবে তারা। আমরা তাদের আরো সুগঠিত হয়ে উঠতে কাজ করে যাচ্ছি। কিভাবে নির্ভার হয়ে ম্যাচে কার্যোদ্ধার করতে হয় তা শেখাচ্ছি তাদের। ২০১৬’র সেপ্টেম্বরে বাংলাদেশ দলের পেস বোলিং কোচের দায়িত্ব নেন কোটর্নি ওয়ালশ। টেস্টে প্রথম পেসার হিসেবে ৫০০ উইকেটের ল্যান্ডমার্ক স্পর্শ করেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের এ ক্রিকেটার। সর্বশেষ সিরিজে দুই টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের বিপক্ষে শ্রীলঙ্কার সংগ্রহ ছিল ১৯৪ ও ২১০। দুই ম্যাচে সাকুল্যে পতন হয় শ্রীলঙ্কার ৮ উইকেট। আর অনুশীলন ক্যাম্পে পেসারদের মৌলিক শিক্ষায় ফেরাতে চান গুরু কোর্টনি ওয়ালশ।
ক্যারিবীয় এ পেস লিজেন্ড বলেন, আমরা যেমনটি আশা করেছিলাম পেসাররা বল হাতে তেমন ধারাবাহিক ছিল না। ক্যাম্পে মৌলিক দিকগুলোতে জোর দিচ্ছি আমরা। আসন্ন সফরে নিজেদের ভূমিকা সম্পর্কে জানতে হবে তাদের। ক্যাম্পে তাদের তা মনে করিয়ে দিচ্ছি, ফাস্ট বোলিংটা হলো মৌলিক শিক্ষা ও কঠোর পরিশ্রমের মিশেল। আমরা এটাকে সহজ রাখতে চাইছি। আমরা ধারাবাহিকতার দিকে জোর দিয়েছি। খেলোয়াড়দের ব্যক্তিগত দক্ষতাগুলোও নজরে আনছি তাদের। জাতীয় দলে অভিষেক হয়নি, এমন ৬ জন বোলার রয়েছেন অনুশীলন ক্যাম্পে। গত নভেম্বর-ডিসেম্বরে ঘরোয়া টি-টোয়েন্টি আসর বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লীগে (বিপিএল) যাদের নৈপুণ্য ছিল উজ্জ্বল। আর বাংলাদেশ জাতীয় দলের পেস বোলিং কোচ কোর্টনি ওয়ালশ বলেন, কয়েকজন ছেলেকে প্রথমবারের মতো সঠিকভাবে দেখছি আমি। ক্যাম্পের প্রথম দিনে তাদের পরখ করে প্রত্যেকের জন্য আলাদা কাজ করা হবে। তাদের দুর্বল দিকগুলো নিয়ে কাজ করবো আমরা। আর তাদের সক্ষম দিকগুলো আরো শক্তিধর করার চেষ্টা চলবে। এভাবেই একজন খেলোয়াড়ের স্কিল বাড়ে। সবচেয় বড় কথা, আমি এখানে এসেছি বাংলাদেশ ক্রিকেটকে যতটা সম্ভব শীর্ষে নিয়ে যেতে এবং বোলারদের অনেক বেশি ধারাবাহিক করে তুলতে।
গতকাল মিরপুর শেরে বাংলা মাঠে বাংলাদেশ দলের পেস বোলিং কোচ কোর্টনি ওয়ালশ বলেন, ক্যাম্পে আমরা বোলিংকালে খেলোয়াড়দের মানসিক দিক নিয়ে কাজ করছি। তাদের ফিরে আসতে হবে এবং বিষয়টা সহজ রাখতে হবে। সর্বশেষ সিরিজে যা ঘটেছে তা নিয়ে আমার মূল্যায়ন হলো, ছেলেরা বল হাতে একটু বেশিই চেষ্টা করেছে। পরিস্থিতি বুঝে বল করাটা জানতে হবে তাদের। বোলিংকালে যদি ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে পারে তাহলে ১০ বারের মধ্যে আটবারই ফল পাবে তারা। আমরা তাদের আরো সুগঠিত হয়ে উঠতে কাজ করে যাচ্ছি। কিভাবে নির্ভার হয়ে ম্যাচে কার্যোদ্ধার করতে হয় তা শেখাচ্ছি তাদের। ২০১৬’র সেপ্টেম্বরে বাংলাদেশ দলের পেস বোলিং কোচের দায়িত্ব নেন কোটর্নি ওয়ালশ। টেস্টে প্রথম পেসার হিসেবে ৫০০ উইকেটের ল্যান্ডমার্ক স্পর্শ করেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের এ ক্রিকেটার। সর্বশেষ সিরিজে দুই টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের বিপক্ষে শ্রীলঙ্কার সংগ্রহ ছিল ১৯৪ ও ২১০। দুই ম্যাচে সাকুল্যে পতন হয় শ্রীলঙ্কার ৮ উইকেট। আর অনুশীলন ক্যাম্পে পেসারদের মৌলিক শিক্ষায় ফেরাতে চান গুরু কোর্টনি ওয়ালশ।
ক্যারিবীয় এ পেস লিজেন্ড বলেন, আমরা যেমনটি আশা করেছিলাম পেসাররা বল হাতে তেমন ধারাবাহিক ছিল না। ক্যাম্পে মৌলিক দিকগুলোতে জোর দিচ্ছি আমরা। আসন্ন সফরে নিজেদের ভূমিকা সম্পর্কে জানতে হবে তাদের। ক্যাম্পে তাদের তা মনে করিয়ে দিচ্ছি, ফাস্ট বোলিংটা হলো মৌলিক শিক্ষা ও কঠোর পরিশ্রমের মিশেল। আমরা এটাকে সহজ রাখতে চাইছি। আমরা ধারাবাহিকতার দিকে জোর দিয়েছি। খেলোয়াড়দের ব্যক্তিগত দক্ষতাগুলোও নজরে আনছি তাদের। জাতীয় দলে অভিষেক হয়নি, এমন ৬ জন বোলার রয়েছেন অনুশীলন ক্যাম্পে। গত নভেম্বর-ডিসেম্বরে ঘরোয়া টি-টোয়েন্টি আসর বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লীগে (বিপিএল) যাদের নৈপুণ্য ছিল উজ্জ্বল। আর বাংলাদেশ জাতীয় দলের পেস বোলিং কোচ কোর্টনি ওয়ালশ বলেন, কয়েকজন ছেলেকে প্রথমবারের মতো সঠিকভাবে দেখছি আমি। ক্যাম্পের প্রথম দিনে তাদের পরখ করে প্রত্যেকের জন্য আলাদা কাজ করা হবে। তাদের দুর্বল দিকগুলো নিয়ে কাজ করবো আমরা। আর তাদের সক্ষম দিকগুলো আরো শক্তিধর করার চেষ্টা চলবে। এভাবেই একজন খেলোয়াড়ের স্কিল বাড়ে। সবচেয় বড় কথা, আমি এখানে এসেছি বাংলাদেশ ক্রিকেটকে যতটা সম্ভব শীর্ষে নিয়ে যেতে এবং বোলারদের অনেক বেশি ধারাবাহিক করে তুলতে।