বাংলারজমিন
সিংগাইরে দু’পক্ষের সংঘর্ষে ইটভাটা মালিক নিহত
সিংগাইর (মানিকগঞ্জ) প্রতিনিধি
২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৮, শনিবার, ৯:২৬ পূর্বাহ্ন
সিংগাইর উপজেলার চান্দহর ইউনিয়নের সোনাটেংরা-বাঘুলি গ্রামে গতকাল সকালে দু’পক্ষের সংঘর্ষে এসএমবি ইটভাটার মালিক হাসেম মোল্লা (৪৮) নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন উভয়পক্ষের ১১ জন। পুলিশ হত্যাকাণ্ডে জড়িত সন্দেহে ২ স্কুল ছাত্রকে আটক করেছেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সকাল ১০টার দিকে ওই এলাকার এসএমবি ইটভাটার রাস্তা ব্যবহারকে কেন্দ্র করে স্থানীয় আনোয়ার সিকদার গ্রুপ ও ভাটা মালিক হাসেম মোল্লা গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ বাধে। এতে দেশীয় অস্ত্র সজ্জিত হয়ে দু’পক্ষের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। আনোয়ার সিকদার গ্রুপের হামলায় হাসেম মোল্লা নিহত হন। এ সময় উভয়পক্ষের ১১ জন আহত হন। আহতরা হচ্ছেন- হাসেম মোল্লা গ্রুপের শুকুর মোল্লা (৫০), আজাহার মোল্লা (৩৮), বাছের মোল্লা (৩০), ফয়সাল (৩২), মেহেদি হাসান (২৬) ও সাজ্জাদ (২৭)। অপর দিকে আনোয়ার গ্রুপের আহতরা হচ্ছেন- আনোয়ার সিকদার (৪০), জহিরুল সিকদার (৪২), শফিকুল সিকদার (৩৫), কহিনুর সিকদার (৩৫) ও মমিন সিকদার (৩২)। আহতদের মধ্যে আজাহার মোল্লা, আনোয়ার সিকদার ও জহিরুল সিকদারের অবস্থা গুরুতর হওয়ায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ ও পঙ্গু হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বাকিদের স্থানীয় হাসপাতালে চিকিৎসা চলছে বলে পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে।
এ ঘটনায় পুলিশ জড়িত সন্দেহে দশম শ্রেণির দু’ছাত্র- মুরাদ ও রোহানকে আটক করেছেন। আটককৃত দু’জনই আনোয়ার সিকদার পরিবারের সদস্য। নিহতের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে। পরিবারে চলছে শোকের মাতম।
এ ব্যাপারে সিংগাইর শান্তিপুর-বাঘুলি পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ পুলিশ পরিদর্শক মো. কামরুজ্জামান বলেন, জড়িত সন্দেহে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য দু’জনকে আটক করা হয়েছে। এজাহার অনুযায়ী আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সকাল ১০টার দিকে ওই এলাকার এসএমবি ইটভাটার রাস্তা ব্যবহারকে কেন্দ্র করে স্থানীয় আনোয়ার সিকদার গ্রুপ ও ভাটা মালিক হাসেম মোল্লা গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ বাধে। এতে দেশীয় অস্ত্র সজ্জিত হয়ে দু’পক্ষের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। আনোয়ার সিকদার গ্রুপের হামলায় হাসেম মোল্লা নিহত হন। এ সময় উভয়পক্ষের ১১ জন আহত হন। আহতরা হচ্ছেন- হাসেম মোল্লা গ্রুপের শুকুর মোল্লা (৫০), আজাহার মোল্লা (৩৮), বাছের মোল্লা (৩০), ফয়সাল (৩২), মেহেদি হাসান (২৬) ও সাজ্জাদ (২৭)। অপর দিকে আনোয়ার গ্রুপের আহতরা হচ্ছেন- আনোয়ার সিকদার (৪০), জহিরুল সিকদার (৪২), শফিকুল সিকদার (৩৫), কহিনুর সিকদার (৩৫) ও মমিন সিকদার (৩২)। আহতদের মধ্যে আজাহার মোল্লা, আনোয়ার সিকদার ও জহিরুল সিকদারের অবস্থা গুরুতর হওয়ায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ ও পঙ্গু হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বাকিদের স্থানীয় হাসপাতালে চিকিৎসা চলছে বলে পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে।
এ ঘটনায় পুলিশ জড়িত সন্দেহে দশম শ্রেণির দু’ছাত্র- মুরাদ ও রোহানকে আটক করেছেন। আটককৃত দু’জনই আনোয়ার সিকদার পরিবারের সদস্য। নিহতের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে। পরিবারে চলছে শোকের মাতম।
এ ব্যাপারে সিংগাইর শান্তিপুর-বাঘুলি পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ পুলিশ পরিদর্শক মো. কামরুজ্জামান বলেন, জড়িত সন্দেহে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য দু’জনকে আটক করা হয়েছে। এজাহার অনুযায়ী আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।