বাংলারজমিন
উত্তরাঞ্চলের প্রখ্যাত আলেম অন্ধ হাফেজ আর নেই
বগুড়া প্রতিনিধি
২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৮, শুক্রবার, ৯:১০ পূর্বাহ্ন
আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন মুফাচ্ছির হাফেজ আব্দুল্লাহ ইবনে কাজেম (অন্ধ হাফেজ) ইন্তেকাল করেছেন (ইন্নালিল্লাহি...রাজিউন)। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮০ বছর। তিনি বগুড়ার ফতেহ আলী আহলে হাদিস কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের খতিব ও বগুড়া জেলা স্কুল ঈদগাহ মাঠের সাবেক ইমাম ছিলেন। অন্ধ হাফেজ নামেই তিনি দেশ এবং দেশের বাইরে পরিচিত ছিলেন।
আব্দুল্লাহ ইবনে কাজেম মাত্র চার বছর বয়সে বসন্ত রোগে আক্রান্ত হয়ে দুই চোখ হারান। তখন থেকেই তিনি পুরোপুরি অন্ধ হয়েছিলেন। শিশু বয়সেই তিনি জীবনের সঙ্গে কঠিন যুদ্ধের মুখোমুখি হন। পারিবারিক ভাবে ইসলামী ভাবধারায় বেড়ে ওঠেন তিনি। কঠোর পরিশ্রম আর সাধনায় এক সময় পুরো কোরআন শরীফ মুখস্থ করেন তিনি। তখন থেকেই তার পরিচিতি অন্ধ হাফেজ নামে হতে থাকে। পর্যায়ক্রমে ইসলাম সম্পর্কে অগাধ জ্ঞান অর্জনে মনোনিবেশ করেন তিনি। জীবনের পূর্ণতা পেতে তিনি হয়ে ওঠেন উত্তর জনপদের একজন বিখ্যাত আলেম। এমন মহতী আলেমের ইন্তেকালে বগুড়াসহ সারা দেশে তার অনুসারীদের মধ্যে শোকের ছায়া নেমে আসে। বুধবার রাত থেকেই তার মৃত্যুর খবর দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে পড়ে। দেশের বাইরেও তার মৃত্যুর খবর নিমিষেই পৌঁছে যায়। মরহুমের প্রথম জানাজা সকাল ৯:৩০ মিনিটে গাবতলী পাইলট হাইস্কুল মাঠে, ২য় জানাজা বগুড়া আলতাফুন্নেসা খেলার মাঠে এবং ৩য় জানাজা বাদ জোহর ধুনট থানার নিমগাছী তার নিজ গ্রামে অনুষ্ঠিত হয়। পরে তাকে নিজ গ্রামে বাবা-মায়ের কবরের পাশে দাফন করা হয়। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, ৪ ছেলে ও ৪ কন্যাসহ অসংখ্য আত্মীয়-পরিজন রেখে গেছেন। মরহুমের নামাজে জানাজায় দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে লোকজন শরিক হন।
তার জানাজা পড়ান বগুড়ার ফতেহ আলী আহলে হাদিস কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের খতিব সাইদুর রহমান। উপস্থিত ছিলেন, জমিয়তে আহলে হাদিস বগুড়া জেলা শাখার সভাপতি আবদুল হক, মরহুমের সন্তান আমীমুল এহসান শামীমসহ কয়েক হাজার মানুষ।
আব্দুল্লাহ ইবনে কাজেম মাত্র চার বছর বয়সে বসন্ত রোগে আক্রান্ত হয়ে দুই চোখ হারান। তখন থেকেই তিনি পুরোপুরি অন্ধ হয়েছিলেন। শিশু বয়সেই তিনি জীবনের সঙ্গে কঠিন যুদ্ধের মুখোমুখি হন। পারিবারিক ভাবে ইসলামী ভাবধারায় বেড়ে ওঠেন তিনি। কঠোর পরিশ্রম আর সাধনায় এক সময় পুরো কোরআন শরীফ মুখস্থ করেন তিনি। তখন থেকেই তার পরিচিতি অন্ধ হাফেজ নামে হতে থাকে। পর্যায়ক্রমে ইসলাম সম্পর্কে অগাধ জ্ঞান অর্জনে মনোনিবেশ করেন তিনি। জীবনের পূর্ণতা পেতে তিনি হয়ে ওঠেন উত্তর জনপদের একজন বিখ্যাত আলেম। এমন মহতী আলেমের ইন্তেকালে বগুড়াসহ সারা দেশে তার অনুসারীদের মধ্যে শোকের ছায়া নেমে আসে। বুধবার রাত থেকেই তার মৃত্যুর খবর দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে পড়ে। দেশের বাইরেও তার মৃত্যুর খবর নিমিষেই পৌঁছে যায়। মরহুমের প্রথম জানাজা সকাল ৯:৩০ মিনিটে গাবতলী পাইলট হাইস্কুল মাঠে, ২য় জানাজা বগুড়া আলতাফুন্নেসা খেলার মাঠে এবং ৩য় জানাজা বাদ জোহর ধুনট থানার নিমগাছী তার নিজ গ্রামে অনুষ্ঠিত হয়। পরে তাকে নিজ গ্রামে বাবা-মায়ের কবরের পাশে দাফন করা হয়। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, ৪ ছেলে ও ৪ কন্যাসহ অসংখ্য আত্মীয়-পরিজন রেখে গেছেন। মরহুমের নামাজে জানাজায় দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে লোকজন শরিক হন।
তার জানাজা পড়ান বগুড়ার ফতেহ আলী আহলে হাদিস কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের খতিব সাইদুর রহমান। উপস্থিত ছিলেন, জমিয়তে আহলে হাদিস বগুড়া জেলা শাখার সভাপতি আবদুল হক, মরহুমের সন্তান আমীমুল এহসান শামীমসহ কয়েক হাজার মানুষ।