খেলা
এবার কমপক্ষে ছয় ভেন্যুতে বাংলাদেশ ফুটবল লীগ
স্পোর্টস রিপোর্টার
২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৮, মঙ্গলবার, ১০:০৫ পূর্বাহ্ন
পেশাদার যুগে বাংলাদেশর ফুটবল পদার্পণ করেছে প্রায় ১২ বছর। দীর্ঘ এ সময়ে পেশাদার অবকাঠামো গড়ে তুলতে পারেনি এদেশের ক্লাবগুলো। পেশাদার লীগে ১২টি ক্লাব অংশ নিলেও মাত্র তিনটি ক্লাবের আছে ক্লাব লাইসেন্স। নিজস্ব ভেন্যু নেই কারো। সদ্য সমাপ্ত বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লীগের ১২ ক্লাবেরই ভেন্যু ছিল বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়াম। লীগের ১৩২টি ম্যাচের সবই হয়েছে এখানে। হয়েছে ফেডারেশন কাপ আর স্বাধীনতা কাপেরও সব খেলা। ঘরোয়া শীর্ষ পর্যায়ের, আন্তর্জাতিক ও অন্যান্য মিলিয়ে ২ শতাধিক ম্যাচ হয়েছে স্টেডিয়ামটিতে। বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামের জন্য স্বস্তির খবর- আগামী মৌসুমে তার উপর এতটা ঝড় বইবে না। বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লীগ আবার ঢাকার বাইরে যাচ্ছে। এএফসির নির্দেশনা মেনে ক্লাবগুলোকে ঢাকার বাইরে খেলানোর তৎপরতা শুরু করেছে বাফুফে। বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামসহ কমপক্ষে ছয়টি ভেন্যুতে হতে লীগ আয়োজন করতে চাইছে তারা।
প্রিমিয়ার লীগে শুরুর দিকে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম ও কমলাপুর স্টেডিয়াম ছাড়াও খেলা হয়েছে খুলনা, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, সিলেট, ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল, গোপালগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ, নরসিংদী ও ফেনীতে। কিন্তু এ ভেন্যুগুলো ধরে রাখতে পারেনি বাফুফে। সবারই নজর থাকে বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়াম। আসছে মৌসুমে সে সুযোগ থাকছে না ক্লাবগুলোর। চাইলেই সব ক্লাব বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামকে হোম ভেন্যু বানাতে পারবে না। বাফুফে থেকে অভিযোগ করা হয়- ক্লাবগুলো ঢাকার বাইরে খেলতে চায় না। আবার ক্লাবগুলোর বক্তব্য তারা তো বাইরে খেলেছে, খেলতেও চায়। তাদের দাবি বাফুফেরই নির্দিষ্ট কোনো বিধান নেই- উল্টো অভিযোগ ক্লাবগুলোর। তবে এবার অভিযোগ-পাল্টা অভিযোগের মধ্যেই থাকতে চায় না দেশের ফুটবলের শীর্ষ সংস্থাটি। পেশাদার লীগ অন্তত ছয়টি ভেন্যুতে আয়োজন করতে চায় তারা। এ বিষয়ে কমিটির চেয়ারমান ও বাফুফের সিনিয়র সহ-সভাপতি সালাম মুশের্দী জানান প্রিমিয়ার লীগের ঢাকার বাইরের পুরনো দল চট্টগ্রাম আবাহনীর ভেন্যু থাকবে চট্টগ্রাম এমএ আজিজ স্টেডিয়াম। সাইফ স্পোর্টিং ক্লাবের আগ্রহ যশোরে তাদের হোম ভেন্যু করার। প্রিমিয়ার লীগে নবাগত বসুন্ধরা কিংস তাদের হোম ভেন্যু করতে আগ্রহী রংপুরে। গোপালগঞ্জে চোখ শেখ রাসেল ক্রীড়া চক্র ও মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ক্রীড়া চক্রের। গোপালগঞ্জ আগেও ছিল মুক্তিযোদ্ধার। রাসেল এ ভেন্যু না পেলে দ্বিতীয় পছন্দ ঠিক করেছে সিলেট। আবার মুক্তিযোদ্ধাও তাদের দ্বিতীয় পছন্দ হিসেবে ধরে রেখেছে ময়মনসিংহকে। শেখ জামালের পছন্দ ফরিদপুর স্টেডিয়াম। ব্রাদার্স ইউনিয়ন বরাবরই কমলপুর স্টেডিয়ামকে হোম ভেন্যু চায়। এবারও তাদের পছন্দ এ স্টেডিয়াম। আরেক নবাগত দল নোফেল স্পোর্টিংয়ে পছন্দেও তালিকায় ফেনী স্টেডিয়াম। যে স্টেডিয়ামটিকে স্বাগতিক হিসেবে তিন চার মৌসুম ব্যবহার করেছে ফেনী সকার ক্লাব। ঐতিহ্যবাহী দুই দল ঢাকা আবাহনী ও ঢাকা মোহামেডানের পছন্দ বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়াম। বাফুফে এই বিষটিকে ছাড় দিতে চাইছে।
এদিকে ক্লাব লাইসেন্সের ব্যাপারে এবার কঠোর হচ্ছে বাফুফে। ঢাকা আবাহনী ঢাকা মোহামেডান ও সাইফ স্পোর্টিংয়ে ক্লাব লাইসেন্স আছে। বাফুফে চাইছে আসন্ন পেশাদার লীগের আগেই বাকি ক্লাবের ক্লাব লাইসেন্সিং সম্পন্ন করতে। এতে কোনো ক্লাব আপত্তি করলে তাকে পেশাদার লীগে অংশ নিতে দিবে না বাফুফে এমনটাই জানিয়েছে বাফুফে সাধারণ সম্পাদক আবু নাঈম সোহাগ। এএফসি থেকেও কঠোর নির্দেশ দেয়া হয়েছে এই ব্যাপারে।
প্রিমিয়ার লীগে শুরুর দিকে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম ও কমলাপুর স্টেডিয়াম ছাড়াও খেলা হয়েছে খুলনা, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, সিলেট, ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল, গোপালগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ, নরসিংদী ও ফেনীতে। কিন্তু এ ভেন্যুগুলো ধরে রাখতে পারেনি বাফুফে। সবারই নজর থাকে বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়াম। আসছে মৌসুমে সে সুযোগ থাকছে না ক্লাবগুলোর। চাইলেই সব ক্লাব বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামকে হোম ভেন্যু বানাতে পারবে না। বাফুফে থেকে অভিযোগ করা হয়- ক্লাবগুলো ঢাকার বাইরে খেলতে চায় না। আবার ক্লাবগুলোর বক্তব্য তারা তো বাইরে খেলেছে, খেলতেও চায়। তাদের দাবি বাফুফেরই নির্দিষ্ট কোনো বিধান নেই- উল্টো অভিযোগ ক্লাবগুলোর। তবে এবার অভিযোগ-পাল্টা অভিযোগের মধ্যেই থাকতে চায় না দেশের ফুটবলের শীর্ষ সংস্থাটি। পেশাদার লীগ অন্তত ছয়টি ভেন্যুতে আয়োজন করতে চায় তারা। এ বিষয়ে কমিটির চেয়ারমান ও বাফুফের সিনিয়র সহ-সভাপতি সালাম মুশের্দী জানান প্রিমিয়ার লীগের ঢাকার বাইরের পুরনো দল চট্টগ্রাম আবাহনীর ভেন্যু থাকবে চট্টগ্রাম এমএ আজিজ স্টেডিয়াম। সাইফ স্পোর্টিং ক্লাবের আগ্রহ যশোরে তাদের হোম ভেন্যু করার। প্রিমিয়ার লীগে নবাগত বসুন্ধরা কিংস তাদের হোম ভেন্যু করতে আগ্রহী রংপুরে। গোপালগঞ্জে চোখ শেখ রাসেল ক্রীড়া চক্র ও মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ক্রীড়া চক্রের। গোপালগঞ্জ আগেও ছিল মুক্তিযোদ্ধার। রাসেল এ ভেন্যু না পেলে দ্বিতীয় পছন্দ ঠিক করেছে সিলেট। আবার মুক্তিযোদ্ধাও তাদের দ্বিতীয় পছন্দ হিসেবে ধরে রেখেছে ময়মনসিংহকে। শেখ জামালের পছন্দ ফরিদপুর স্টেডিয়াম। ব্রাদার্স ইউনিয়ন বরাবরই কমলপুর স্টেডিয়ামকে হোম ভেন্যু চায়। এবারও তাদের পছন্দ এ স্টেডিয়াম। আরেক নবাগত দল নোফেল স্পোর্টিংয়ে পছন্দেও তালিকায় ফেনী স্টেডিয়াম। যে স্টেডিয়ামটিকে স্বাগতিক হিসেবে তিন চার মৌসুম ব্যবহার করেছে ফেনী সকার ক্লাব। ঐতিহ্যবাহী দুই দল ঢাকা আবাহনী ও ঢাকা মোহামেডানের পছন্দ বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়াম। বাফুফে এই বিষটিকে ছাড় দিতে চাইছে।
এদিকে ক্লাব লাইসেন্সের ব্যাপারে এবার কঠোর হচ্ছে বাফুফে। ঢাকা আবাহনী ঢাকা মোহামেডান ও সাইফ স্পোর্টিংয়ে ক্লাব লাইসেন্স আছে। বাফুফে চাইছে আসন্ন পেশাদার লীগের আগেই বাকি ক্লাবের ক্লাব লাইসেন্সিং সম্পন্ন করতে। এতে কোনো ক্লাব আপত্তি করলে তাকে পেশাদার লীগে অংশ নিতে দিবে না বাফুফে এমনটাই জানিয়েছে বাফুফে সাধারণ সম্পাদক আবু নাঈম সোহাগ। এএফসি থেকেও কঠোর নির্দেশ দেয়া হয়েছে এই ব্যাপারে।