খেলা
বড় জয় মোহামেডানের
স্পোর্টস রিপোর্টার
২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৮, মঙ্গলবার, ১০:০৫ পূর্বাহ্ন
ঢাকা প্রিমিয়ার ডিভিশন ক্রিকেট লীগে চলতি আসরের সবচেয়ে বড় জয় পেয়েছে মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব। সাভারের বিকেএসপিতে তারা অগ্রণী ব্যাংক ক্রিকেট ক্লাবকে হারায় ১৫৯ রানের ব্যবধানে। চার খেলায় এটি তাদের দ্বিতীয় জয়। রান গড়ে উঠে এসেছে পাঁচ নম্বরে। মোহামেডানের ৩৩৫ রানের জবাবে মাত্র ১৭৬ রানে গুটিয়ে যায় অগ্রণী ব্যাংক। টসে জিতে মোহামেডানকে ব্যাটিংয়ে পাঠিয়েই বোকা বনে যান আবদুর রাজ্জাক। আল আমিন হোসেন, সৌম্য সরকার তিনজনই দুই উইকেট করে পেলেও রানের চাকা থামাতে পারেননি। মোহামেডানের অধিনায়ক শামসুর রহমান এক রানে আউট হলেও নিচের দিকে ইরফান শুকুর ও রকিবুল হাসানের দলকে বড় সংগ্রহ এনে দেয়। দুই সহোদর ওপেনার রনি তালুকদার ও জনি তালুকদার ৭১ রানের ভিত এনে দিলেও ১২১ রানে চার উইকেট পড়ে। এরপর পঞ্চম উইকেটে ১১২ রানের জুটি গড়েন রকিবুল-ইরফান। রকিবুল ৮৫ বলে ৭৭ রান আর ইরফান ৮৩ বলে ৯২ রান করেন। দুজনেই আটটি করে চার মারেন। ইরফান দুটি ছক্কাও হাঁকান। ৪২ লিস্ট এ ম্যাচে এটি তার দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। অভিজ্ঞ স্পিনার রাজ্জাক ১০ ওভারে দেন ৭২ রান।
জবাবে অগ্রণী ব্যাংকের কেউ অর্ধশতকও পাননি। সর্বোচ্চ ৪০ রান করেন ধীমান ঘোষ। আর আবদুর রাজ্জাক করেন ২৩ রান। শাহরিয়ার নাফিস ও রাহাতুল্লাহ করেন ২২ রান করে। মোহামেডানের চার বোলার শুভাশিস, অনিক, এনামুল, বিপুল দুটি করে উইকেট নেন। শুভাশিসের বলে কোন রান করার আগেই বোল্ড হন সৌম্য সরকার।
কাউলের সেঞ্চুরিতে জয় শাইনপুকুরের
স্পোর্টস রিপোর্টার
নবাগত শাইনপুকুর ক্রিকেট ক্লাব ৮৮ রানের বড় ব্যবধানে হারিয়েছে খেলাঘর সমাজ কল্যাণ সমিতিকে। শাইনপুকুরের ২৯৪ রানের জবাবে খেলাঘর ৪৫.৪ ওভারে অলআউট হয় ২০৬ রানে। ওপেনার রাফসান আল মাহমুদ ৬২ ও চার নম্বরে নামা অমিত মজুমদার ৪৩ রান করলেও অন্যদের ব্যর্থতায় লক্ষ্যের অনেক আগেই থেমে যায় তারা। সাইফুদ্দিন, আফিফ দুই উইকেট করে পেলেও ২২ রানে তিন উইকেট পান কুষ্টিয়ার বাঁহাতি স্পিনার রায়হানউদ্দিন।
বিকেএসপির তিন নম্বর মাঠে টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে উদয় কাউলের দুর্দান্ত সেঞ্চুরিতে ৭ উইকেটে ২৯৪ রানের সংগ্রহ গড়ে শাইনপুকুর। ১৩৬ বলে ১২টি চার ও তিনটি ছক্কায় ১৩৭ রানের চমৎকার ইনিংস খেলেন এই ভারতীয় উইকেটকিপার-ব্যাটসম্যান। আগের খেলাতেও তিনি ৭৭ রান করেছিলেন। এ ছাড়া আফিফ ৪৩ ও সাব্বির হোসেন ৩৪ রান করেছেন। খেলাঘরের পক্ষে দুটি করে উইকেট নিয়েছেন বাঁহাতি স্পিনার মঈনুল ইসলাম ও ডানহাতি পেসার মোহাম্মদ সাদ্দাম। চার খেলায় এটি শাইনপুকুরের দ্বিতীয় জয়। খেলাঘর জিতেছে কেবল এক ম্যাচ।
প্রাইম ব্যাংককে হারিয়ে দুইয়ে শেখ জামাল
স্পোর্টস রিপোর্টার
ফতুল্লায় খান সাহেব ওসমান আলী স্টেডিয়ামে ঢাকা প্রিমিয়ার লীগের চতুর্থ রাউন্ডের খেলায় প্রাইম ব্যাংক ক্রিকেট ক্লাবকে সহজেই হারিয়েছে শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব। ৩২ বল হাতে রেখে ৫ উইকেটের বড় জয় পেয়েছে তারা। টসে জিতে ব্যাট করতে নেমে পুরো ৫০ ওভার খেললেও ২২৭ রানে অলআউট হয়ে যায় প্রাইম ব্যাংক। দলের প্রথম ৯ ব্যাটসম্যানই দুই অঙ্ক পার করলেও কেউই হাফ সেঞ্চুরির দেখা পাননি। প্রাইম ব্যাংকের সর্বোচ্চ ৪১ রান করেন ওপেনার মেহেদী মারুফ। সাজ্জাদুল হক করেন ৩৫ রান। শেখ জামালের পক্ষে ৩৪ রানে ৩ উইকেট নিয়েছেন রবিউল হক। ইলিয়াস সানী এবং আবু জায়েদ নিয়েছেন ২টি করে উইকেট।
২২৮ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শেখ জামালের শক্ত ভিত গড়ে দেন দুই ওপেনার সৈকত আলী আর জিয়াউর রহমান। এই জুটি তুলেছেন ৭০ রান। সৈকত ৩৯ করে ফিরলেও জিয়াউর করেন ৬৭। ৭৬ বলে ৮ বাউন্ডারি আর ১ ছক্কায় সাজান তিনি এ ইনিংস। এরপর দিগ্বিজয় রাঙ্গির ৩৯ এবং নুরুল হাসান সোহানের ২১ বলে ২৮ রানের হার না মানা ইনিংসে জয় তুলে নিতে কোনো কষ্টই হয়নি শেখ জামালের। প্রাইম ব্যাংকের মনির হাসান নিয়েছেন ২টি উইকেট। এ ছাড়া জাতীয় দলের ক্রিকেটার রুবেল হোসেন আর আরিফুল হক নিয়েছেন একটি করে উইকেট। চার খেলায় তৃতীয় এ জয় নিয়ে পয়েন্ট তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসেছে শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব। প্রাইম ব্যাংক সিসি জিতেছে কেবল এক খেলায়।
জবাবে অগ্রণী ব্যাংকের কেউ অর্ধশতকও পাননি। সর্বোচ্চ ৪০ রান করেন ধীমান ঘোষ। আর আবদুর রাজ্জাক করেন ২৩ রান। শাহরিয়ার নাফিস ও রাহাতুল্লাহ করেন ২২ রান করে। মোহামেডানের চার বোলার শুভাশিস, অনিক, এনামুল, বিপুল দুটি করে উইকেট নেন। শুভাশিসের বলে কোন রান করার আগেই বোল্ড হন সৌম্য সরকার।
কাউলের সেঞ্চুরিতে জয় শাইনপুকুরের
স্পোর্টস রিপোর্টার
নবাগত শাইনপুকুর ক্রিকেট ক্লাব ৮৮ রানের বড় ব্যবধানে হারিয়েছে খেলাঘর সমাজ কল্যাণ সমিতিকে। শাইনপুকুরের ২৯৪ রানের জবাবে খেলাঘর ৪৫.৪ ওভারে অলআউট হয় ২০৬ রানে। ওপেনার রাফসান আল মাহমুদ ৬২ ও চার নম্বরে নামা অমিত মজুমদার ৪৩ রান করলেও অন্যদের ব্যর্থতায় লক্ষ্যের অনেক আগেই থেমে যায় তারা। সাইফুদ্দিন, আফিফ দুই উইকেট করে পেলেও ২২ রানে তিন উইকেট পান কুষ্টিয়ার বাঁহাতি স্পিনার রায়হানউদ্দিন।
বিকেএসপির তিন নম্বর মাঠে টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে উদয় কাউলের দুর্দান্ত সেঞ্চুরিতে ৭ উইকেটে ২৯৪ রানের সংগ্রহ গড়ে শাইনপুকুর। ১৩৬ বলে ১২টি চার ও তিনটি ছক্কায় ১৩৭ রানের চমৎকার ইনিংস খেলেন এই ভারতীয় উইকেটকিপার-ব্যাটসম্যান। আগের খেলাতেও তিনি ৭৭ রান করেছিলেন। এ ছাড়া আফিফ ৪৩ ও সাব্বির হোসেন ৩৪ রান করেছেন। খেলাঘরের পক্ষে দুটি করে উইকেট নিয়েছেন বাঁহাতি স্পিনার মঈনুল ইসলাম ও ডানহাতি পেসার মোহাম্মদ সাদ্দাম। চার খেলায় এটি শাইনপুকুরের দ্বিতীয় জয়। খেলাঘর জিতেছে কেবল এক ম্যাচ।
প্রাইম ব্যাংককে হারিয়ে দুইয়ে শেখ জামাল
স্পোর্টস রিপোর্টার
ফতুল্লায় খান সাহেব ওসমান আলী স্টেডিয়ামে ঢাকা প্রিমিয়ার লীগের চতুর্থ রাউন্ডের খেলায় প্রাইম ব্যাংক ক্রিকেট ক্লাবকে সহজেই হারিয়েছে শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব। ৩২ বল হাতে রেখে ৫ উইকেটের বড় জয় পেয়েছে তারা। টসে জিতে ব্যাট করতে নেমে পুরো ৫০ ওভার খেললেও ২২৭ রানে অলআউট হয়ে যায় প্রাইম ব্যাংক। দলের প্রথম ৯ ব্যাটসম্যানই দুই অঙ্ক পার করলেও কেউই হাফ সেঞ্চুরির দেখা পাননি। প্রাইম ব্যাংকের সর্বোচ্চ ৪১ রান করেন ওপেনার মেহেদী মারুফ। সাজ্জাদুল হক করেন ৩৫ রান। শেখ জামালের পক্ষে ৩৪ রানে ৩ উইকেট নিয়েছেন রবিউল হক। ইলিয়াস সানী এবং আবু জায়েদ নিয়েছেন ২টি করে উইকেট।
২২৮ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শেখ জামালের শক্ত ভিত গড়ে দেন দুই ওপেনার সৈকত আলী আর জিয়াউর রহমান। এই জুটি তুলেছেন ৭০ রান। সৈকত ৩৯ করে ফিরলেও জিয়াউর করেন ৬৭। ৭৬ বলে ৮ বাউন্ডারি আর ১ ছক্কায় সাজান তিনি এ ইনিংস। এরপর দিগ্বিজয় রাঙ্গির ৩৯ এবং নুরুল হাসান সোহানের ২১ বলে ২৮ রানের হার না মানা ইনিংসে জয় তুলে নিতে কোনো কষ্টই হয়নি শেখ জামালের। প্রাইম ব্যাংকের মনির হাসান নিয়েছেন ২টি উইকেট। এ ছাড়া জাতীয় দলের ক্রিকেটার রুবেল হোসেন আর আরিফুল হক নিয়েছেন একটি করে উইকেট। চার খেলায় তৃতীয় এ জয় নিয়ে পয়েন্ট তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসেছে শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব। প্রাইম ব্যাংক সিসি জিতেছে কেবল এক খেলায়।